রবিবার, অক্টোবর ২০, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

প্রেমের ৭টি স্তর!

যাঁরা সত্যি সত্যি প্রেম করতে ইচ্ছুক, নিছক সময় কাটাতে নয়, তাঁদের জানিয়ে রাখি, প্রেমের ৭টি স্তর। প্রত্যেক স্তরের অনুভূতি ভিন্ন। বহিঃপ্রকাশও ভিন্ন। সে সবই প্রেমিক/প্রেমিকাদের ক্ষণে ক্ষণে হতচকিত করতে পারে, আবার আনন্দও দিতে পারে পুরোদমে। আপনি যদি সিরিয়াসলি প্রেম করে থাকেন, এসব স্তরই আপনার অনুভব করার কথা। নাকি আপনি অঙ্কের মতো স্টেপ-জাম্প করে প্রেম করেছেন? জেনে নিন –

অকপট নয়
– এটি প্রেমের প্রথম স্তর। উভয়ই পছন্দ করেন একে অপরকে। কিন্তু দ্বিধাগ্রস্ত। বুক ফাটলেও, কারও মুখ ফোটে না। বন্ধুবান্ধবদের সামনে একেবারেই মুখ থেকে কথা সরতে চায় না। একটা লাজুকভাব প্রথমই থাকে এই স্তরে।

ইনফ্যাচুয়েশন
– প্রোপোজ়ের পর থেকে যে সিনেম্যাটিক প্রেম চলে। এই সময়টাকে বলা হয় “হানিমুন পিরিয়ড”। ৬ থেকে ১ বছর পর্যন্ত এই সময়টা থাকে। সব কিছুই মনে হয় রোজ়ি রেড। গোটা পৃথিবীটাকেই মনে হয় মূল্যহীন। কারও কথা কানে যায় না। কারও উপদেশ মানতে ইচ্ছে করে না। ঠিক যেমন খুব নেশা করার পর মানুষ নিজের মধ্যে থাকে না, তেমন। প্রেমকেও এই স্টেজে নেশার মতোই মনে হয়।

হ্যাঙ্গওভার
– হঠাৎই একদিন নেশা কেটে যায়। বাস্তবের দিকে চেয়ে মনে হয় প্রেম নেই, ভালোবাসা নেই, সব ছলনা। এটা কিন্তু হতে পারে কোনও ভুল বোঝাবুঝির কারণেও। প্রেমিক/প্রেমিকার আচরণ অসহ্য বলে মনে হতে থাকে। হঠাৎই সে অচেনা হতে শুরু করে। কিন্তু মন থেকে বাদও দেওয়া যায় না। এই হ্যাঙ্গওভার পিরিয়ড খুব বিপজ্জনক সময়। এ সময় অধিকাংশ প্রেম ভেঙে যায়। যাঁরা হ্যাঙ্গওভার কাটিয়ে এগিয়ে যেতে পারেন, তাঁদের প্রেমই টিকে থাকে দীর্ঘদিন।

স্টেডি
– এই স্টেজ থেকেই আসল রোম্যান্স শুরু। এই স্টেজে পৌঁছে প্রেমিক/প্রেমিকার ভালো মন্দ দু-দিকই যাচাই করা হয়ে যায়। যৌনতার প্রাধান্য থাকলেও সেটায় অনেকবেশি আবেগ মিশ্রিত থাকে। তখন প্রেমিক/প্রেমিকাকে মোহিত করতে সুন্দর পোশাক, দামি পারফিউমের প্রয়োজন হয় না। ঘুম থেকে উঠা অবস্থায়, এলোকেশী হয়েও রোম্যান্স করা যায়। কোনও মেকি ব্যাপার আর কাজ করে না।

কুঅভ্যাসগুলো সয়ে যায়
– সঙ্গীর অপ্রস্তুতকর কোনও অভ্যাসে আর খারাপ লাগে না। সঙ্গীর ভালোলাগাগুলোর সঙ্গে মন্দলাগাগুলোও গা সওয়া হয়ে যায়।

কমিটমেন্ট
– সম্পর্কের চড়াই উতরাই পেরিয়ে অবশেষে নিজেদের কমিটেড বলে দাবি করা যায় প্রেমের এই স্তরে। একে অন্যকে পুরোপুরি বিশ্বাস করা যায়, ভরসা করা যায়। ছাড়াছাড়ি হওয়ার ভয় আর মনে আসে না।

ভাইবোন স্টেজ
– সবাই মজা করে বলে, সম্পর্কের অনেকগুলো বছর কেটে গেলে প্রেমিক/প্রেমিকা বা স্বামী/স্ত্রী নাকি ভাইবোনের মতো হয়ে যান। এই কথাটা একেবারে খাঁটি। তাঁদের চেহারায় সাদৃশ্য লক্ষ্য করা যায়। দু-জনের ধ্যানধারণায়, জীবনযাত্রায় আর কোনও তফাৎ থাকে না।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

মানবদেহে আদার অনেক উপকার

আমাদের দিনে কয়েকবার রঙিন খাবার খাওয়া উচিত, কিন্তু আপনি কিবিস্তারিত পড়ুন

হোটেল ঘরে বিছানার চাদর সাদা হয় কেন ?

বেড়াতে গিয়ে হোটেলের ঘরে ঢুকে প্রথম যে বিষয়টি নজরে আসে,বিস্তারিত পড়ুন

ধনিয়া পাতার উপকারি গুণ

চিকিৎসকদের মতে, ধনে বা ধনিয়া একটি ভেষজ উদ্ভিদ যার অনেকবিস্তারিত পড়ুন

  • ওজন কমাতে যা খাওয়া যেতে পারে
  • প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রসুন
  • আমলকি কখনো স্বাস্থ্যের জন্য ‘বিপজ্জনক’ হয়ে ওঠে
  • বাসি দই ও পান্তা ভাতের আশ্চর্যজনক উপকারিতা
  • স্বাদে ও পুষ্টিগুণে ভরপুর সবজি হলো লাউ
  • মৌসুমের সব রেকর্ড ভেঙে তাপমাত্রার পারদ উঠল ৪৩ ডিগ্রিতে
  • যেসব অঞ্চলে টানা ৩ দিন ঝড়বৃষ্টি
  • ২৪ ঘণ্টা না যেতেই ফের কমলো স্বর্ণের দাম
  • গরমে চুলের যত্ন নেবেন কীভাবে?
  • একলাফে সোনার দাম ভ‌রিতে কমলো ৩১৩৮ টাকা
  • কত দিন পর পর টুথব্রাশ বদলাবেন?
  • ত্বকের দাগ দূর করার ঘরোয়া উপায়