রবিবার, জানুয়ারি ১২, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

ফেসবুকে ওবামা, চান লাইক-শেয়ার!

ওবামাকে লাইক করুন, তাঁর পোস্টে কমেন্ট করুন, তাঁর খবর শেয়ার করুন- এটা আমাদের কথা নয়। স্বয়ং মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা এমনটা চান।

সোমবার প্রথমবারের মতো নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খুলেছেন বারাক ওবামা। সব ধরনের প্রথাগত ধারণা ভেঙে নিজের ভাবনাগুলোকে সবার মধ্যে ছড়িয়ে দিতেই এই প্রয়াস বলে তিনি জানিয়েছেন।

প্রেসিডেন্ট ওবামা নামের ওই পেজ খুলে বারাক ওবামা লিখেছেন, ‘হ্যালো ফেসবুক! অবশেষে আমি আমার নিজের ফেসবুক পেজ পেলাম। আমার মনে হয়, আপনারা এমন একটা জায়গা চাচ্ছিলেন যেখানে আমরা দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলো নিয়ে আলোচনা করতে পারব। একটি স্থান যেখানে আপনারা সরাসরি আমার কথা শুনতে পারবেন। সেই সঙ্গে আপনার নিজের গল্প ও ভাবনাগুলো আমার সঙ্গে ভাগ করে নিতে পারবেন। (এখান থেকে আপনি কিছু শুধুমাত্র মজার বিষয়ও আশা করতে পারেন।)’

পোস্টে মার্কিন প্রেসিডেন্ট আরো বলেন, ‘এখন আমি আপনাকে আমার বাড়ির পেছনের আঙিনায় আমার সঙ্গে হাঁটতে আমন্ত্রণ জানাব, কখনো আমার দিনের সব কাজ শেষে রাতের খাবারের আগে আমি এখানে হাঁটতে চেষ্টা করি। একটা বিষয়ে আমি হয়তো মাঝে মাঝে বলি কিন্তু বিষয়টা সব সময় আমার মাথায় থাকে। সেটা হলো, এই সুন্দর পৃথিবীটাকে আমরা যেন আমাদের সন্তান ও তাদের সন্তানদের জন্য সংরক্ষণ করতে পারি। এবং এর অর্থ হলো জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলার বিষয়ে গুরুতর পদক্ষেপ নেওয়া। এখন আমরা এখানে কার্বন দূষণ কমাতে নানা পদক্ষেপ নিচ্ছি। সেই সঙ্গে এই দূষণ কমাতে বিশ্বকে নেতৃত্ব দিচ্ছি। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বিশ্বনেতাদের সঙ্গে বৈঠক করতে কিছুদিনের মধ্যেই প্যারিস যাব আমি।’

‘আমি আশা করি জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে কথা বলার জন্য আপনারাও আমার সঙ্গে যোগ দেবেন এবং এই বিষয়টি কেন এত গুরুত্বপূর্ণ সেটি নিজেদের বন্ধুদের বোঝাবেন। এটা এমন সময় যখন চারজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের মধ্যে তিনজনই ফেসবুক ব্যবহার করেন। সে জন্য জলবায়ু বিষয়ে সচেতন করতে এটি একটি ভালো জায়গা। এ বিষয়ে আপনি কী ভাবছেন তা কমেন্ট করুন এবং যাঁর এ বিষয়টি জানা উচিত বলে আপনি মনে করেন, তাঁকেও বার্তাটি পৌঁছে দিন। এই বিষয়ে যদি আমরা সবাই এক থাকি, তাহলে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি যে, আমরা এই সমস্যার সমাধান করব এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য ভালো কিছু করা যাবে।’

এই পোস্টে একটি ভিডিও সংযোজন করেছেন ওবামা। এই পোস্টটি মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত শেয়ার হয়েছে ২৬ হাজার ৫৩৩ বার। লাইক পড়েছে প্রায় এক লাখ ২৪ হাজার। ভিডিওতে বারাক ওবামাকে হোয়াইট হাউসের পেছনের আঙিনায় হাঁটতে দেখা যায়। সেখানে তিনি ফেসবুকের বন্ধু বা অনুসারীদের জন্য কিছু বার্তা দেন। ভিডিও বার্তায়ও জলবায়ু পরিবর্তন ও এ বিষয়ে কাজ করার জন্য সবাইকে আহ্বান জানান তিনি।

পেজের শুরুতেই দেখা যায় মায়ের সঙ্গে ওবামার একটি ছবি। সেখানে লেখা আছে ১৯৬১ সালের ৪ আগস্ট হনলুলুতে স্ট্যানলি অ্যান জানহ্যাম ও বারাক ওবামা সিনিয়রের সন্তান হিসেবে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। এর পর রয়েছে ১৯৯২ সালের ৩ অক্টোবর শিকাগোর ট্রিনিটি ইউনাইটেড চার্চে মিশেল রবিনসনের সঙ্গে বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার তথ্য ও ছবি। এরপর ধারাবাহিকভাবে আছে তাঁর বিভিন্ন দায়িত্ব গ্রহণের তথ্য ও ছবি।

আজ মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত পেজটিতে লাইক পড়েছে প্রায় পাঁচ লাখ ৭৫ হাজার।

পেজে বারাক ওবামার পরিচয় সম্পর্কে বলা হয়েছে, ‘একজন বাবা, স্বামী এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৪৪তম প্রেসিডেন্ট।’

এই পেজের মন্তব্য এবং বার্তাগুলো প্রেসিডেন্ট রেকর্ডস অ্যাক্ট অনুযায়ী সংরক্ষণ করা হতে পারেও বলেও জানানো হয়েছে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ধর্ষণের অভিযোগের তদন্ত চলায় এমবাপ্পেকে বিজ্ঞাপন থেকে সরাল রিয়াল

আর্থিক দ্বন্দ্বের মধ্যে পিএসজি ছেড়ে রিয়াল মাদ্রিদে আসার পর একেরবিস্তারিত পড়ুন

মিয়ানমারে বন্যায় মৃতের সংখ্যা দ্বিগুণ বেড়ে ২২৬

ঘূর্ণিঝড় ইয়াগির প্রভাবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ মিয়ানমারে ভারি বৃষ্টিপাতের কারণেবিস্তারিত পড়ুন

ইসরাইলি হামলায় আরও ৩৮ ফিলিস্তিনি নিহত

গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরাইলি বাহিনীর তান্ডবে প্রাণ গেছে আরও ৩৮বিস্তারিত পড়ুন

  • বিক্ষোভকারীদের অধিকার সমুন্নত রাখতে সরকারের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের
  • একদিনে গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহত ৫৭ ফিলিস্তিনি 
  • কানে ব্যান্ডেজ নিয়ে সম্মেলনে ট্রাম্প
  • ওমানে বন্দুকধারীর হামলায় মসজিদের কাছে   ৪জন নিহত
  • ট্রাম্পকে গুলি করা ব্যক্তি দলের নিবন্ধিত ভোটার
  • প্রেসিডেন্ট মাসুদকে সতর্কতা ইরানিদের 
  • ভারতের সঙ্গে চুক্তিতে দেশের মানুষের আস্থা প্রয়োজন
  • ভারত আমাদের রাজনৈতিক বন্ধু, চীন উন্নয়নের : কাদের
  • ইসরায়েলে মুহুর্মুহু রকেট হামলা ইসলামিক জিহাদের
  • প্রথম বিতর্কের পর ট্রাম্পের দিকে ঝুঁকছেন দোদুল্যমান ভোটাররা!
  • রেবন্ত রেড্ডি এবং চন্দ্রবাবু নাইডু বৈঠক নিয়ে নানা জল্পনা
  • স্টারমারের দুঃখ প্রকাশের পরও বাংলাদেশি কমিউনিটিতে ক্ষোভ