ফোনের সিগন্যাল পেতে গাছে চড়লেন মোদীর মন্ত্রী, এর পরের ঘটনা আরও মজার

ডিজিটাল ইন্ডিয়া। মোদীর ডিজিটাল ইন্ডিয়ায় মোদীর মন্ত্রী গাছে চড়লেন ফোন করার জন্য। মাটিতে যে সিগন্যাল নেই!
অর্জুন রাম মেঘওয়াল। কেন্দ্রীয় অর্থ প্রতিমন্ত্রী। হেলাফেলা নয়। কিন্তু কী আর করবেন। নেটওয়ার্ক যে মন্ত্রী চেনে না। চেয়ারও চেনে না। তাই চেয়ারে বসে কিছুতেই ফোন ধরতে পারছিলেন না মন্ত্রীমশাই।
রাজস্থানের বিকানিরের ধুলিয়া গ্রামে রবিবার সভা করছিলেন অর্জুন। গ্রামবাসীদের অভাব-অভিযোগের কথা শুনছিলেন। গ্রামবাসীদের একজন স্থানীয় হাসপাতালের অব্যবস্থার কথা জানান মন্ত্রীকে। সব শুনে স্বাস্থ্য আধিকারিককে ফোন করতে যান। কিন্তু দেখেন মোবাইলের সিগন্যাল নেই। চেয়ার ছেড়ে প্রথমে উঠে দাঁড়ান। হাঁটাচলা করেন। পূর্ব, পশ্চিম, উত্তর, দক্ষিণ দিয়ে মুখ করে সিগন্যাল আনার চেষ্টা করেন। কিন্তু কিছুতেই কিছু হয় না। তখনই গ্রামের একজন জানান কাছেই গাছে উঠলে নেটওয়ার্ক পাওয়া যায়।
মন্ত্রীমশাই গাছে উঠতে চাওয়ায় সঙ্গে সঙ্গে মই চলে আসে। মন্ত্রী ধুতি সামলে উঠেও পড়েন। সত্যিই সত্যিই মেলে সিগন্যাল। গাছে চড়ে স্বাস্থ্য আধিকারিককে ধমকধামক দিয়ে নেমে আসেন অর্জুন রাম মেঘওয়াল।
এর পরে মন্ত্রী নেমে আসেন। আর তার পরেই ঘটে আরও অবাক কাণ্ড। দীর্ঘদিন যে গ্রামে মোবাইল নেটওয়ার্ক নেই, সেখানে তিন মাসের মধ্যে সব ঠিক হয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি মিলে যায়। হাসপাতালের অভিযোগ দিয়ে শুরু হয় মোবাইল বিভ্রাট। কিন্তু তার চেয়েও বড় পাওনা মিলে যায়। ঘটনাস্থলে গ্রামবাসীদের সামনে দাঁড়িয়েই কেন্দ্রীয় অর্থ প্রতিমন্ত্রী ১৩ লাখ টাকা বরাদ্দ করে দেন ধুলিয়া গ্রামে মোবাইল টাওয়ার ও বিদ্যুতের খুঁটি বসানোর জন্য।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

তেহরানে বাংলাদেশ দূতাবাসের সবাইকে দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত
ইরান-ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত ক্রমেই উদ্বেগজনক রূপ নিচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতেবিস্তারিত পড়ুন

সংঘাতের মাঝেও তেহরানের বায়ুমান ঢাকার চেয়ে ভালো
সোমবার রাত থেকেই দফায় দফায় কয়েক পশলা বৃষ্টি হয়েছে ঢাকায়।বিস্তারিত পড়ুন

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
গল আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজের প্রথমটিতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষেবিস্তারিত পড়ুন