মঙ্গলবার, জুলাই ৮, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

বইমেলায় বিক্রির শীর্ষে এখনো হুমায়ুন আহমেদ, বলছেন প্রকাশকরা

মৃত্যুর প্রায় পাঁচ বছর পরও হুমায়ুন আহমেদই এখনো দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় লেখক, এবারের বইমেলাতেও তার বইগুলোই সবচেয়ে বেশি বিক্রি হচ্ছে, বলছেন প্রকাশকরা।

তাদের মতে, বাজারে কাটতির দিক থেকে হুমায়ুন আহমেদের জায়গা নেবার মতো কোন লেখক এখনো বাংলাদেশে নেই।

ঢাকার বাংলা একাডেমির প্রাঙ্গণে অমর একুশে বই মেলা শুরু হয়েছে প্রায় তিন সপ্তাহ হলো। এবারের মেলায় বইয়ের বিক্রি কেমন? এ প্রশ্ন নিয়ে বিবিসি বাংলার কথা হয়েছিল ঢাকার অন্যতম শীর্ষস্থানীয় প্রকাশক মাজহারুল ইসলামের সাথে।

তিনি বলছিলেন, বই বিক্রি ভালো হচ্ছে এবং গত বছর দুয়েকের চাইতে বেশিই হচ্ছে। এখন যেভাবে বই বিক্রি হচ্ছে তা ঠিক থাকলে আগের বারের চাইতে সব প্রকাশনীর বিক্রিই ১৫ থেকে ২০ শতাংশ বেশি হবে – বলেন মি. ইসলাম।

কোন ধরণের বই সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয়? এ প্রশ্নের জবাবে মাজহারুল ইসলাম বলেন, উপন্যাসই সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয়, এবং তার মধ্যে হুমায়ুন আহমেদের বইই সবচেয়ে বেশি চলে।

মাজহারুল ইসলামের প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান অন্যপ্রকাশ প্রয়াত লেখক হুমায়ুন আহমেদের সিংহভাগ বইয়ের প্রকাশক।

 

হুমায়ুন আহমেদ মারা যান ২০১২ সালের জুলাই মাসে। কিন্তু তার মৃত্যুর প্রায় পাঁচ বছর পরও তার বইয়ের বিক্রি কমে নি।

তার জায়গা কি কেউ নিতে পেরেছেন? বিবিসি বাংলার শাকিল আনোয়ারের এ প্রশ্নে মি. ইসলাম বলেন, ‘না, তার জায়গা নেবার মতো কাউকে আমরা দেখছি না। হুমায়ুন আহমেদের লেখার মধ্যে এমন কিছু গুণ আছে যার কারণেই পাঠকরা আকৃষ্ট হতেন।

তিনি বলছিলেন, গত চার বছর হুমায়ুন আহমেদ মেলায় অনুপস্থিত। কিন্তু দেখা যাচ্ছে যে তার পুরোনো বইগুলো এখনও ভালো বিক্রি হচ্ছে। যারা আগে পড়েন নি তারা এখন কিনে পড়ছেন।

 

আগে যেমন হতো, হুমায়ুন আহমেদের নতুন বই এল পুরোনো বই বিক্রি হতো না। কিন্তু এখন তার প্রায় সাড়ে তিনশ বইয়ের সবগুলোই পুনর্মূদ্রণ হচ্ছে, বিক্রি হচ্ছে।

তাহলে নতুন যেসব বই প্রকাশিত হচ্ছে, তার সংখ্যা বাড়লেও মান নিয়ে কি কোন সমস্যা আছে ?

জবাবে মি. ইসলাম বলেন, বই প্রকাশ হচ্ছে অনেক। প্রায় চার হাজার বই বিক্রি হচ্ছে। সব বই মানসম্পন্ন নয়, ভুল বানান, দুর্বল সম্পাদনা। এত বই প্রকাশ হবার কোন প্রয়োজনই নেই।

 

“কিন্তু যারা মানসম্পন্ন বই লিখছেন তার মধ্যেও হুমায়ুন আহমেদের মতো সম্মোহনী ক্ষমতার একটা ঘাটতি হয়তো রয়ে গেছে। হুমায়ুন আহমেদের একটা বই পড়লে মনে হয় আমার নিজের গল্প আমি শুনছি।”

তিনি বলেন, প্রকাশকের সংখ্যা অনেক বেড়ে গেছে – কিন্তু মানসম্পন্ন প্রকাশক খুবই হাতে গোনা।

“অনেক বই আছে যেগুলো বের হয় শুধু লেখকদের আনন্দের জন্য। এসব বই বের করে একজন লেখক বনে যাচ্ছে” – বলেন তিনি।

“লেখকরাই হয়তো এগুলো কেনেন। পাঠকরা এগুলো কেনে না, কেনার কারণও নেই।”

ঢাকায় একুশে বইমেলা প্রায় তিন সপ্তাহ গড়াতে চললো । প্রকাশকরা বলছেন দর্শনার্থীর কোনো কমতি নেই। প্রতিদিনই দিনভর মানুষ আসছেন।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

দেশের কয়েকটি অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা, নদীবন্দরে সতর্কতা

দেশের সাতটি অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি ও বজ্রবৃষ্টিবিস্তারিত পড়ুন

শিবির সভাপতি: অন্তর্বর্তী সরকার জুলাই বিপ্লবকে ধারণ করতে পারেনি

ইসলামী ছাত্রশিবিরের সভাপতি জাহিদুল ইসলাম বলেছেন, “অন্তর্বর্তী সরকার পুরোপুরি ব্যর্থবিস্তারিত পড়ুন

মহাকাশে কতগুলো স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করা হয়েছে, শীর্ষে কোন দেশ?

এখন পর্যন্ত পৃথিবীর কক্ষপথে মোট ৩০ হাজারের বেশি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণবিস্তারিত পড়ুন

  • শাপলা তুলতে গিয়ে পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
  • কলম্বোর সঙ্গে অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদার করতে চায় ঢাকা
  • রিজভী: দলের কেউ অপরাধ করলে কঠোর ব্যবস্থা
  • শফিকুর রহমান: পরিপূর্ণ সংস্কার ও নির্বাচন আদায় করে ছাড়বো
  • যুদ্ধবিরতির ‘খুব কাছাকাছি’ হামাস-ইসরায়েল
  • টাঙ্গুয়ার হাওড়ে ঘুরতে গিয়ে গাঁজা সেবন, ৫ পর্যটকের কারাদণ্ড-অর্থদণ্ড
  • ঝিনাইদহে আদালত চত্বরে মামলার স্বাক্ষীকে মারধর
  • ২০২৪ সালে ‘ডামি নির্বাচন’ হয়েছে, আদালতে স্বীকার করলেন হাবিবুল আউয়াল
  • দেড় কোটি বাংলাদেশি প্রবাসীকে ভোটার করতে আইনি নোটিশ
  • দশম, একাদশ ও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
  • খামেনি: ইরান আমেরিকার মুখে এক কঠিন থাপ্পড় দিয়েছে
  • জুলাই স্মৃতি উদ্‌যাপনে কর্মসূচি ঘোষণা