শুক্রবার, অক্টোবর ১৭, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

বছর শেষ হয়, চিন্তা বাড়ে অভিভাবকদের

নভেম্বর মাস আসলেই শুরু হয় পরবর্তী শিক্ষাবর্ষ শুরুর কার্যক্রম। দেশব্যাপী সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে এ সময় ভর্তি কার্যক্রম চলে। শিক্ষার্থীরা স্বপ্ন দেখে নতুন ক্লাসের। কিন্তু চরম উৎকণ্ঠা ও উদ্বেগে থাকেন অভিভাবকরা।

২০১০ সাল থেকে পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মান যাচাইয়ের পদ্ধতি চালু হয়। এর পর থেকে নিজেদের সুনাম অক্ষুণ্ন রাখতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো নিজেদের মতো করে নিয়ম চালু করে শিক্ষার্থী ভর্তির ক্ষেত্রে।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে সাধারণত চলমান ক্লাসে পাশ করার ভিত্তিতে পরবর্তী ক্লাসে প্রমোশন দেওয়া হতো। এ ক্ষেত্রে দু-একটি বিষয়ে অকৃতকার্য শিক্ষার্থীদেরও পরবর্তী ক্লাসে ভর্তির সুযোগ দেওয়া হতো। কিন্তু বর্তমানে প্রতিযোগিতামূলক শিক্ষাব্যবস্থায় কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানই পরীক্ষায় কম নম্বর পাওয়া শিক্ষার্থীদের পরবর্তী ক্লাসে ভর্তির সুযোগ দেয় না। বরং প্রতিষ্ঠানের সুনাম অক্ষুণ্ন রাখতে ওসব শিক্ষার্থীকে টিসি (ট্রান্সফার সার্টিফিকেট) দিয়ে স্কুল থেকে ছেড়ে দেয়। এতে ওই শিক্ষার্থীর শিক্ষাজীবন নিয়ে সংশয় তৈরি হয়। কারণ, কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে টিসি নিয়ে আসা শিক্ষার্থীকে অন্য প্রতিষ্ঠান ভর্তি করাতে চায় না।

এ ক্ষেত্রে সরকারের ঘোষিত ‘শতভাগ পাশ’ বিষয়টি মাঝারি মানের শিক্ষার্থীদের জন্য যেন মরার উপর খাঁড়ার ঘা।

জাতীয় শিক্ষানীতি প্রণয়ন কমিটির সদস্য সচিব শিক্ষাবিদ অধ্যাপক শেখ একরামূল কবীর বলেন, রাজধানীতে কিছু স্কুল বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মান ভালো। ফলে ভর্তির চাপটা ভালো প্রতিষ্ঠানে বেশি পড়ে। আবার এসব প্রতিষ্ঠান নিজেদের মান ধরে রাখতে বছর জুড়ে বিভিন্ন পরীক্ষা নেয়। এসব পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের নিয়েই তারা পরবর্তী বছরের জন্য প্রস্তুতি নেয়। সে ক্ষেত্রে খারাপ করা শিক্ষার্থীদের সমস্যায় পড়তে হয়।

তিনি বলেন, এ ক্ষেত্রে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে আরো বেশি আন্তরিক ও দায়িত্বশীল হওয়া উচিত। কারণ কোনো প্রতিষ্ঠানের একটু ভুল, একজন শিক্ষার্থীর শিক্ষাজীবন ধ্বংস করে দিতে পারে।

এদিকে অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শুধু নভেম্বর-ডিসেম্বর নয়, সারা বছরই সন্তানদের নিয়ে তাদের উদ্বিগ্ন থাকতে হয়। কারণ পিএসসি, জেএসসি থেকে শুরু করে সব ধরনের পাবলিক পরীক্ষায় প্রতিষ্ঠানগুলো শতভাগ পাশ নিশ্চিত করতে চায়। এক্ষেত্রে তারা টেস্ট পরীক্ষার আগে, প্রি-টেস্ট পরীক্ষা নেয়। ওই পরীক্ষায় ফেল করলে শিক্ষার্থীদের আর প্রতিষ্ঠানে রাখে না তারা।

অভিভাবকরা জানিয়েছেন, বছরের শুরুতেই স্কুলগুলো এই শর্তে শিক্ষার্থী ভর্তি করায় যে, প্রতিষ্ঠানের নিয়ম-কানুন মেনে চলতে না পারলে এবং রেজাল্ট খারাপ করলে ওই শিক্ষার্থীকে রাখবে না প্রতিষ্ঠান। এই নিয়মের গ্যাড়াকলে পড়ে অভিভাবকরা কিছু করতেও পারেন না প্রতিষ্ঠানের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে। বছরের মাঝপথে টিসি নিয়ে কোথায় ভর্তিও হতে পারে না শিক্ষার্থীটি। এতে তার শিক্ষাজীবন থেকে একটি বছর হারিয়ে যায়।

আবার প্রতি বছরের শেষ দিকে (নভেম্বর-ডিসেম্বর) নতুন শিক্ষার্থী ভর্তির ক্ষেত্রে মেধাবী শিক্ষার্থীকেই ভর্তি করানোর আগ্রহ থাকে প্রতিষ্ঠানগুলোর। এ ক্ষেত্রে মাঝারি মেধার শিক্ষার্থী পড়ে মহাঝামেলায়।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে জাতীয় পার্টিকে নিষিদ্ধের দাবি গণ অধিকার পরিষদের

জাতীয় পার্টিকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে নিষিদ্ধ করাসহ তিন দাবি জানিয়েছেবিস্তারিত পড়ুন

নুরুল হকের স্বাস্থ্যের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

গণ অধিকার পরিষদের আহত সভাপতি নুরুল হকের স্বাস্থ্যের খোঁজ নিয়েছেনবিস্তারিত পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে বন্দুক হামলায় দুই শিশু নিহত, আহত ১৭

যুক্তরাষ্ট্রের মিনেসোটা অঙ্গরাজ্যের মিনিয়াপোলিস শহরে একটি ক্যাথলিক স্কুলে জানালা দিয়েবিস্তারিত পড়ুন

  • গাজায় অনাহারে ২ শিশুসহ ১০ জনের মৃত্যু
  • যুক্তরাষ্ট্রে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী ও সংবাদকর্মীদের ভিসার মেয়াদ
  • সিগারেটের আগুন থেকে দাবানল, সাইপ্রাসের ১০০ বর্গকিলোমিটার বনাঞ্চল পুড়ে ছাই
  • চবিতে ফের স্থানীয়দের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ-ইটপাটকেল নিক্ষেপ, সহ-উপাচার্যসহ আহত ১০
  • রাকসু কার্যালয়ে ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের তালা-ভাঙচুর
  • স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা: অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে ১,৬০৪ বার সড়ক অবরোধ হয়েছে
  • কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ
  • স্ত্রী হত্যা মামলায় স্বামী গ্রেপ্তার
  • গণঅভ্যুত্থানে শহীদের কথা মাথায় রেখেই দেশটাকে নতুন করে গড়তে হবে
  • বিএনপি সুশাসনে ও জবাবদিহিতায় বিশ্বাস করে
  • ভাতার ১ম কিস্তি শুরু; গর্ভবতী ভাতার আবেদন শর্ত
  • ফোরজির সর্বনিম্ন গতি ১০ এমবিপিএস কার্যকর হচ্ছে সেপ্টেম্বর থেকে