রবিবার, এপ্রিল ২০, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষেত্র বিশেষে ঋণের কিস্তি মওকুফ করার আহবান

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের ঋণের কিস্তি বছর খানেকের জন্য স্থগিত বা ক্ষেত্র বিশেষে মওকুফ করতে এনজিওদের প্রতি আহবান জানিয়েছেন।

তিনি বন্যাপ্লাবিত উত্তরাঞ্চল সফরের ৪র্থ দিনে আজ সোমবার কুড়িগ্রাম জেলার চিলমারী ও উলিপুরের চর এলাকার বন্যা-কবলিত এলাকাসমুহ পরিদর্শনকালে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের দুঃখ-কষ্টের কথা শুনে ‘এনজিও ঋণ’ প্রসঙ্গে তাৎক্ষণিকভাবে এ আহবান জানান।

এসময় তিনি বন্যাপ্রবণ এলাকার অতি দরিদ্র এবং নদীভাঙ্গন কবলিত মানুষদের জন্য সরকারী উদ্যোগে ঘর নির্মাণের ঘোষণা দেন। মন্ত্রী বলেন,বন্যার পানি নেমে যাওয়ার সাথে-সাথে তাদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হবে।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আজ এ কথা জানানো।

এতে বলা হয় মায়া চৌধুরী কুড়িগ্রাম জেলার চিলমারী ও উলিপুরের চর এলাকায় ১২০০ লোকের মাঝে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করেন। কষ্ট লাঘব না হওয়া পর্যন্ত সরকার বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে থাকবে বলে মন্ত্রী আশশ্বাস দেন।

সংসদ সদস্য রুহুল আমিন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ শাহ্ কামাল, জেলা প্রশাসক আবু সালেহ মোঃ ফেরদৌস খান, স্থানীয় কর্মকর্তা ও জনপ্রতিনিধিগণ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

মন্ত্রী এ সময় উল্লেখ করেন, বন্যা প্লাবিত মানুষের জন্য ত্রাণের অভাব নেই। তবে সকল ক্ষতিগ্রস্ত মানুষকে ত্রাণ দিতে সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন। তিনি বলেন, সরকার পরিকল্পিতভাবে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করছে,যাতে প্রত্যেক মানুষ ত্রাণ সামগ্রী পায়।

এর আগে গতকাল রাতে তিনি জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে কর্মকর্তা ও জনপ্রতিনিধিদের সাথে আলোচনাসভা করেন।

এ সভায় মন্ত্রী বলেন, সরকার বন্যাপ্লাবিত জেলাসমূহে এ যাবৎ ৬১হাজার মেট্রিক টন চাল, নগদ ১ কোটি ৫৫ লাখ ৫০ হাজার টাকা ও ৩৯ হাজার প্যাকেট শুকনো খাবার বরাদ্দ করেছে। প্রয়োজনে আরও খাদ্যশষ্য বরাদ্দ করবে। তিনি বলেন, প্রতি জেলায় ঘন্টায় ২ হাজার লিটার ক্ষমতাসম্পন্ন পানি বিশুদ্ধকরণ মোবাইল গাড়ি ইতোমধ্যেই পাঠানো হয়েছে।

গত মার্চ মাসে আগাম বন্যায় ফসলহানির কারণে সিলেট অঞ্চলের জেলাসমূহে প্রায় ৩ লাখ ৮০ হাজার পরিবারকে ভিজিএফ কার্ড দেয়া হয়েছে যা চলমান রয়েছে।

সভায় মন্ত্রী বলেন, জেলা প্রশাসকদের চাহিদা মত প্রয়োজনীয় খাদ্যশষ্য ও আর্থিক বরাদ্দ দেয়া হবে। বন্যা পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত ত্রাণ কার্যক্রম চলমান থাকবে। একটি লোকও যাতে খাবারের কারনে কষ্ট না পায় সর্বাত্মকভাবে সে-চেষ্টা চালিয়ে যেতে জেলা প্রশাসনকদের নির্দেশনাও দেন মন্ত্রী। তিনি বলেন ত্রাণ বিতরণে কর্মকর্তা ও জনপ্রতিনিধিদের সমন্বিতভাবে কাজ করার পাশাপাশি দায়িত্বশীলতারও পরিচয় দিতে হবে।

কুড়িগ্রামে ত্রাণ বিতরণ শেষে ত্রাণমন্ত্রী লালমনিরহাট জেলার বন্যাপ্লাবিত এলাকা পরিদর্শনের উদ্দেশে রওয়ানা হন।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ব্যাংকক থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

ষষ্ঠ বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনে অংশগ্রহণ শেষে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদবিস্তারিত পড়ুন

বিশ্বকবির ম্যুরাল থেকে কালি মুছে দিল উপজেলা প্রশাসন

কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলায় বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ম্যুরালে কালি দিয়ে মুখবিস্তারিত পড়ুন

ফখরুল: ইউনূস–মোদির বৈঠক আশার আলো দেখাচ্ছে

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন

  • জুতার মালা পরিয়ে লাঞ্ছিত করা সেই বীর মুক্তিযোদ্ধার বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
  • দেশে ফিরেছেন মুহাম্মদ ইউনূস
  • মিরপুরে ঝগড়ার জেরে ‘সাততলা থেকে ফেলে’ যুবককে হত্যার অভিযোগ
  • ‘হলে থাকতেন-টিউশনি করতেন, এখন পাঁচ-ছয় কোটি টাকার গাড়িতে চড়েন’
  • শুক্রবার বৈঠকে বসছেন ইউনূস-মোদি
  • এসএসসি পেছানোর দাবিতে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি, যা বলছে শিক্ষা বোর্ড
  • মব-নারীবিদ্বেষ-তৌহিদি জনতা: দেশে চরমপন্থা বিকাশের সুযোগ সত্যি নাকি বিভ্রান্তি?
  • নাহিদ: আওয়ামী দুঃশাসনের ভুক্তভোগীদের কাছে ৫ আগস্ট অবশ্যই দ্বিতীয় স্বাধীনতা
  • দেশে গ্যাস অনুসন্ধানে মস্কোর সহযোগিতা চায় ঢাকা
  • ঈদের চাঁদ দেখা নিয়ে যে আহ্বান জানালো সৌদি আরব
  • ৬ ডলারে নামছে না রোহিঙ্গাদের খাদ্য সহায়তা, কমছে ৫০ সেন্ট
  • আরও একমাস বাড়লো পাঁচটি সংস্কার কমিশনের মেয়াদ