সোমবার, জুলাই ৭, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

বাংলাদেশকে ঋণ দেয়ার লড়াইয়ে চীন-ভারত

প্রতিবেশি বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের নতুন মাত্রা তৈরি করতে বাংলাদেশকে ৪৫০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণের ঘোষণা দিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সম্পর্কের নতুন দিগন্তের সূচনা হলেও দীর্ঘদিন ধরে ঝুলে থাকা তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তি অধরাই থেকে গেছে।
ভারতে চারদিনের সফররত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে শনিবার দ্বিপাক্ষিক আলোচনার পর প্রতিরক্ষা খাতে আরো ৫০ কোটি ডলারের ঘোষণা দেন নরেন্দ্র মোদি। তবে বহু বছর ধরে বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা সরঞ্জামাদি ক্রয়ের অন্যতম বড় উৎস চীন।

ভারতের এই পদক্ষেপে ক্রমবর্ধমান হারে বাড়ছে চীনের সতর্কতা। ২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসার পর থেকে দক্ষিণ এশিয়ার নেতৃত্বে ব্যাপক ভূমিকা পালন করছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
২০১৫ সালে ঢাকার সঙ্গে ঐতিহাসিক স্থল সীমান্ত চুক্তি স্বাক্ষর করেন মোদি। এদিকে, বেসামরিক পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনসহ ও বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ খাতের ২২ চুক্তি স্বাক্ষরের পর এক সংবাদ সম্মেলনে নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, ‘বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশের জনগণের সমৃদ্ধির জন্য ভারত সব সময় পাশে দাঁড়িয়েছে। আমরা বাংলাদেশের দীর্ঘদিনের উন্নয়নের বিশ্বস্ত অংশীদার।’
বাংলাদেশের অগ্রাধিকারমূলক খাতের বিভিন্ন প্রকল্প উন্নয়নে ৪৫০ কোটি ডলার ঋণ সহায়তার ঘোষণা দেন মোদি। ভারতের এই প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এ নিয়ে গত ছয় বছরে বাংলাদেশের জন্য ৮০০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ অনুমোদন দেয়া হলো।’
তবে তিস্তার পানি বণ্টন নিয়ে দীর্ঘদিনের বিবাদ থাকলেও শেখ হাসিনার সফরে যুগান্তকরী কোনো ফলাফল আসেনি। দুই দেশের মাঝে বহমান এই তিস্তার সমস্যা সমাধানের অঙ্গীকার করেছেন মোদি; বাংলাদেশের কৃষির জন্য যা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
২০১১ সালে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের বাংলাদেশ সফরে তিস্তা চুক্তি হওয়ার কথা থাকলেও একেবারে শেষ মুহূর্তে এসে তা বাতিল হয়ে যায়। তখন থেকে ঝুলে আছে তিস্তা পানি চুক্তি।
বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ও ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের প্রধান শেখ হাসিনাকে ভারতের প্রতি ঐতিহাসিকভাবেই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল’র (বিএনপি) চেয়ে অধিক সহানুভূতিশীল হিসেবে দেখা হয়। শেখ হাসিনা বলেছেন, ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধ নিয়ে দুই দেশ যৌথভাবে ডকুমেন্টারি তৈরি করবে। এর ফলে তিক্ততার পাকিস্তানের সঙ্গে তিক্ত সম্পর্ক তৈরি হতে পারে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা শেখ হাসিনা, ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের কাছে থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার নেতৃত্ব দিয়েছিলেন মুজিব। বাংলাদেশ সরকার বলছে, অনেক বাংলাদেশির সহযোগিতায় পাকিস্তান সেনাবাহিনী মুক্তিযুদ্ধে অন্তত ৩০ লাখ মানুষকে হত্যা করেছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতার লড়াইয়ে সহায়তা করে ভারত।
শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘অামরা ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে দৃঢ়-প্রতিজ্ঞ। আমাদের সম্পর্ক ও সহযোগিতার ফল ভোগ করবে পুরো দক্ষিণ এশিয়া।’

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

তেহরানে বাংলাদেশ দূতাবাসের সবাইকে দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত

ইরান-ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত ক্রমেই উদ্বেগজনক রূপ নিচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতেবিস্তারিত পড়ুন

সংঘাতের মাঝেও তেহরানের বায়ুমান ঢাকার চেয়ে ভালো

সোমবার রাত থেকেই দফায় দফায় কয়েক পশলা বৃষ্টি হয়েছে ঢাকায়।বিস্তারিত পড়ুন

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

গল আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজের প্রথমটিতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষেবিস্তারিত পড়ুন

  • নেতানিয়াহু: তেহরানের আকাশ দখলে, জয়ের পথে ইসরায়েল
  • অবিলম্বে তেহরান খালি করার আহ্বান ট্রাম্পের
  • ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কিকে স্বৈরাচারী শাসক বললেন ট্রাম্প
  • ধর্ষণের অভিযোগের তদন্ত চলায় এমবাপ্পেকে বিজ্ঞাপন থেকে সরাল রিয়াল
  • মিয়ানমারে বন্যায় মৃতের সংখ্যা দ্বিগুণ বেড়ে ২২৬
  • ইসরাইলি হামলায় আরও ৩৮ ফিলিস্তিনি নিহত
  • বিক্ষোভকারীদের অধিকার সমুন্নত রাখতে সরকারের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের
  • একদিনে গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহত ৫৭ ফিলিস্তিনি 
  • কানে ব্যান্ডেজ নিয়ে সম্মেলনে ট্রাম্প
  • ওমানে বন্দুকধারীর হামলায় মসজিদের কাছে   ৪জন নিহত
  • ট্রাম্পকে গুলি করা ব্যক্তি দলের নিবন্ধিত ভোটার
  • প্রেসিডেন্ট মাসুদকে সতর্কতা ইরানিদের