বাংলাদেশি শ্রমিকদের কাজে আসতে নিষেধ করলো কাতারের একটি প্রতিষ্ঠান
সৌদি আরবসহ ছয়টি মুললিম দেশের কাতারেরে সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করার পর চাপের মুখে কাতারের কূটনৈতিক, অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক অবস্থা। প্রতেবেশী দেশগুলোর এমন সিদ্ধান্তে বিভ্রান্ত্রিতে পড়েছে কাতারে থাকা প্রায় ৩ লাখের মতো বাংলাদেশি শ্রমিক। এমন পরিস্থিতিতে শ্রমিকদের দেশে ফেরৎ পাঠাবে বলে আশঙ্কা তাদের। এরইমধ্যে দুইজন শ্রমিককে বুধাবার থেকে কাজে না আসার জন্য জানানো হয়েছে।
বাংলাদেশি শ্রমিকদের মধ্যে পুরোপুরি ভীতি তৈরি হয়েছে উল্লেখ করে দোহা’য় থাকা এক বাংলাদেশ কর্মী জানান, ভীতি তৈরির পাশাপাশি বেশ কিছু গুজব ছড়িয়ে পড়েছে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশিরা কাতারে থাকতে পারবেন না, চলে যেতে হবে সবার মধ্যে এমন একটা ভীতি কাজ করছে। সৌদি ও দুবাই সরকারও শ্রমিকদের সেদেশে নিয়ে যাওয়ার কথা বলছে। এমনও হতে পারে বাংলাদেশিদের কাতারে পাঠিয়ে দেয়া হবে। এ অবস্থায় শ্রমিকরা ভয় পাচ্ছে, এত টাকা খরচ করে এসে যদি ফেরত যেতে হয় তবে পরিবার নিয়ে দেশে গিয়ে বিপদে পড়তে হবে।
নিজস্ব প্রস্থান সম্পর্কে কাজী মোহাম্মদ শামীম জানান, যেহেতু তাদের কোম্পানিতে দুবাই থেকে পণ্য আসে। সেটা এখন বন্ধ আছে। তাই তাঁর নিয়োগদাতা বলে দিয়েছেন ‘যদি এমন চলতে থাকে এবং স্টক শেষ হয়ে যায় তাহলে স্টোর বন্ধ করে দিতে হবে এবং তোমাকে চলে যেতে হবে। পরে যদি ভালো ফলাফল আসে তখন দেখা যাবে’।
এই সংকট শুরু হওয়ার পর সেখানে অনেক মানুষ উদ্বিগ্ন হয়ে বাজার থেকে খাদ্যসামগ্রী কিনতে শুরু করায় জিনিসপত্রের দাম বাড়তে শুরু করেছে। খাদ্য আমদানি বন্ধ হওয়ার পর অনেকেই সুপারস্টোরগুলোতে খাদ্য মজুদ করা শুরু করেছে। খাদ্য সংকট এখনো শুরু না হলেও একটা বিভ্রান্তিকর পরিস্থিতি চলছে। গতকাল সকালে যেখানে প্রতি কেজি আলুর দাম তিনি সাড়ে তিন রিয়াল দিয়ে কিনেছেন কিন্তু বিকেলে সে দাম বেড়ে পাঁচ রিয়াল দাঁড়িয়েছে।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
ধর্ষণের অভিযোগের তদন্ত চলায় এমবাপ্পেকে বিজ্ঞাপন থেকে সরাল রিয়াল
আর্থিক দ্বন্দ্বের মধ্যে পিএসজি ছেড়ে রিয়াল মাদ্রিদে আসার পর একেরবিস্তারিত পড়ুন
মিয়ানমারে বন্যায় মৃতের সংখ্যা দ্বিগুণ বেড়ে ২২৬
ঘূর্ণিঝড় ইয়াগির প্রভাবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ মিয়ানমারে ভারি বৃষ্টিপাতের কারণেবিস্তারিত পড়ুন
ইসরাইলি হামলায় আরও ৩৮ ফিলিস্তিনি নিহত
গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরাইলি বাহিনীর তান্ডবে প্রাণ গেছে আরও ৩৮বিস্তারিত পড়ুন