বাংলাদেশের অধিনায়ক বড় আত্মবিশ্বাসী
জিম্বাবুয়ে সিরিজের আগে দায়িত্ব নেয়া মাশরাফি বিন মর্তুজা তাঁর এই এসাইনমেন্টে এই প্রথম দ্বিপাক্ষীয় সিরিজে সমতা আনার জন্য মাঠে নামবে। এর আগের তিন সিরিজেই প্রথম ম্যাচ জিতে বাংলাদেশই এগিয়ে ছিল। বহুদিন পর এমন পিছিয়ে পড়ার স্বাদ পাওয়া বাংলাদেশ দ্বিতীয় ওয়ানডেতে জিতে টি২০ সিরিজ ড্র করার ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী।
প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের বোলিং ভালই হয়েছিল। প্রথম ম্যাচের পারফরম্যান্স দেখে বাংলাদেশ আজ একজন অতিরিক্ত ব্যাটসম্যান নামাতে পারে। ধীরে ধীরে অধিনায়কের বড় ভরসার স্থল হয়ে ওঠা নাসির বাংলাদেশকে এই সুযোগটা দিচ্ছে। সেক্ষেত্রে অভিষেক হতে পারে আজ রনি তালুকদারের। দুই বছর ধরে জাতীয় দলের আশেপাশে ঘোরাঘুরি করছেন রনি তালুকদার। তাঁর পড়ে স্কোয়াডে এসে, সাব্বিব সৌম্যরা দলে জায়গা পাকা করে ফেলেছেন। লিটন দাসের ও দ্বিতীয় সিরিজ এইটা। এতদিন পর সুযোগ পেলেও রনি তালুকদার তাই স্কোয়াডের পরিচিত মুখই। তিনি সুযোগ পেলে টি টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ৪৭তম খেলোয়াড় হবেন।
প্রথম ম্যাচে স্পিনিং ট্র্যাক বানিয়ে বাংলাদেশ নিজেরাই নিজেদের ফাঁদে পা দিয়েছিল। পিচের ধরণ বুঝে ডু প্লেসিস যেখানে শট কম খেলে সিঙ্গেলস আর ডাবলসের উপর ভর করে ইনিংস নির্মান করেছেন সেখানে শট খেলতে কঠিন এমন উইকেট বানিয়ে শটের মহড়া প্রদর্শন করে একে একে সাজঘরে ফিরেছেন বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানেরা। আজ দ্বিতীয় ওয়ানডেতে তাই বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানদের কাছে দর্শকদের দাবি থাকবে বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানেরা যেন পরিস্থিতির দাবি মেনে ব্যাটিং করে। সৌম্য সরকার জানিয়েছেন বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক টি২০র পাশাপাশি ঘরোয়া টি২০ ও কম খেলে দেখেই ক্রিকেটের এই সংস্করণে বাংলাদেশের সাফল্য অনেক কম।
আগামী বছর ভারতে বসছে টি২০র বিশ্বকাপের আসর। বাংলাদেশের লক্ষ্য হওয়া উচিৎ সেই আসরকে সামনে রেখে এখনই সেরা দল খুঁজে বের করা। বছরের শেষদিকে বিপিএল এব্যাপারে হয়ত ভাল সাহায্য করবে তারপর ও বিশ্বকাপের কথা এখনই মাথায় রাখা উচিৎ বাংলাদেশের।
ভারত পাকিস্তানের মত উপমহাদেশের না হয়েও বাংলাদেশের কন্ডিশনের সাথে মানিয়ে নিয়ে ঠিকই প্রথম ম্যাচে বড় জয় তুলে নিয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। তারা চারজন পেসার নিয়ে খেললেও তাদের দুইজন পেসার যেমন এই মরা পিচেও ঠিকই স্যুইং এবং বাউন্স দিয়ে উইকেট আদায় করে নিচ্ছে তেমন বাকিরাও আইপিএল খেলে কিভাবে উপমহাদেশের পিচে বোলিং করতে হয় সেব্যাপারে সিদ্ধহস্ত। বাংলাদেহের আরেকটা ব্যাপার খেয়াল রাখা উচিৎ যে দক্ষিন আফ্রিকার ফিল্ডিং খুবই ভাল। তারা হাফ চান্স ও মিস করে না। তাই বল শূন্যে উঠলে ক্যাচ হবার সম্ভাবনা অনেক বেশি।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
নারী ফুটবল দলের বেতন বকেয়া, দ্রুত সমাধানের আশ্বাস
টানা দ্বিতীয়বার সাফ নারী চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জিতে ঢাকায় এসে পৌঁছেছেবিস্তারিত পড়ুন
প্রোটিয়াদের রানের পাহাড়, টাইগাররা নামতেই বদলে গেল পিচের ধরন!
চট্টগ্রাম টেস্টে প্রথম ৫ সেশনেরও বেশি সময় ব্যাটিং করেছে দক্ষিণবিস্তারিত পড়ুন
নেপালকে হারিয়ে সাফ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর দশরথ স্টেডিয়ামে স্বাগতিকদের ২-১ গোলে হারিয়ে সাফবিস্তারিত পড়ুন