বাংলাদেশের ক্রিকেট অগ্রগতির ছাপ রেখেছে শ্রীলংকা সফরে

টেস্ট, ওডিআই, আর টি২০ – তিন সিরিজেই ১-১ সমতা দিয়ে শ্রীলংকা সফর শেষ করেছে বাংলাদেশ।
মনে রাখতে হবে এই শ্রীলংকা দলটিতে সাঙ্গাক্কারা, মূরলীধরণ বা মাহেলা জয়াবর্ধনের মত বড় বড় তারকারা নেই।
কিন্তু যে দেশের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ এর আগে কোন টেস্টই জেতেনি, টি২০ ম্যাচ জিতেছে মাত্র একটি, চারবার ওডিআই জিতলেও কখনো সিরিজ জেতেনি বা ড্র-ও করে নি – সেখানে এই পুরো সফর জুড়েই বাংলাদেশ যেভাবে লড়াই করেছে, তাতে এই ফলাফল কি কিছু অগ্রগতির আভাস দেয়?
এ নিয়ে এবারের মাঠে ময়দানেতে কথা বলেছেন বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক খালেদ মাসুদ পাইলট। তিনি বলছেন, ম্যাচগুলোর ফল থেকে এটা পরিষ্কার যে অগ্রগতি হচ্ছে, বাংলাদেশে দলে একটা ম্যাচিউরিটি বা পরিণত ভাব আসতে শুরু করেছে।
এই শ্রীলংকা দলে আগেকার বড় বড় তারকারা নেই ঠিকই – কিন্তু এরাই কয়েকদিন আগে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছে। তাই বাংলাদেশ ভালো খেলেছে বলেই জিতেছে – মনে করেন খালেদ মাসুদ পাইলট।
তা ছাড়া দলগত চেতনা এবং লড়াই করে ম্যাচে ফিরে আসার যে মানসিকতা বাংলাদেশের এই দলটি দেখিয়েছে – সেটা বাংলাদেশের ক্রিকেটের জন্য এক বড় অনুপ্রেরণা বলে মন্তব্য করেন খালেদ মাসুদ পাইলট।
এই দলটিতে – তার মতে, ৯-১০ বছরের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন খেলোয়া্ড় যেমন আছে, তেমনি আছে সৌম্য, মোসাদ্দেক সাব্বির, মিরাজ, মুস্তাফিজ, তাসকিনদের মতো তরুণ খেলোয়াড় – যারা কয়েক বছরের মধ্যেই আরো উন্নত খেলোয়াড়ে পরিণত হবে বলে আশাবাদ প্রকাশ করেন বাংলাদেশের এই সাবেক অধিনায়ক।
জার্মানিতে আফগান শরণার্থীদের জন্য গড়ে উঠেছে প্রায় ১০০ ক্রিকেট ক্লাব

যুদ্ধবিক্ষুব্ধ সিরিয়া, ইরাক বা আফগানিস্তানের মত দেশগুলো থেকে যে শরণাথীরা জার্মানিতে আশ্রয় পেয়েছে – তারা জামানিতে ছড়িয়ে দিচ্ছে ক্রিকেট খেলা ।
জার্মানিতে গত এক বছরেই প্রায় একশ নতুন ক্রিকেট ক্লাব প্রতিষ্ঠিত হয়েছে – সবই এই শরণার্থীদের জন্য।
কিন্তু জার্মানিতে ক্রিকেট খেলার প্রচলন প্রায় নেই বললেই চলে – তাই এত ক্লাবের জন্য ব্যাট-বল, হেলমেট, প্যাড ইত্যাদি ক্রিকেট সরঞ্জাম কোথায় পাওয়া যাবে?
এ ক্ষেত্রে সাহায্য করতে এগিয়ে এসেছে ইংল্যান্ডের একটি দাতব্য প্রতিষ্ঠান – তারা নানা কাউন্টি থেকে পুরোনো ক্রিকেট সরঞ্জাম সংগ্রহ করে পৌঁছে দিচ্ছে জার্মানির আফগান শরণার্থীদের ক্রিকেট ক্লাবগুলোতে কাছে।

এই প্রকল্পটির নাম হচ্ছে ফ্রন্ট ফুট। এর লক্ষ্য হচ্ছে জার্মানির এই শরণার্থীদের ক্রিকেট খেলার মাধ্যমে সমাজের মূল স্রোতের সাথে যুক্ত করা।
যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ হলেও আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলার সীমিত সুযোগ পেয়েই আফগানিস্তান দেখিয়েছে যে তাদের ক্রিকেট প্রতিভার কোন অভাব নেই।
এবার আইপিএলেও খেলছে রাশিন খানের মতো আফগান ক্রিকেটার।
কে জানে, জার্মানিতেও হয়তো এই আফগান শরণাথীরা ক্রিকেটকে অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবে।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

চ্যাম্পিয়নস ট্রফির প্রথম ম্যাচে আজ ভারতের বিপক্ষে মাঠে নামবে বাংলাদেশ
চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে মাঠে নামবে বাংলাদেশ।বিস্তারিত পড়ুন

বিপিএলে টানা দ্বিতীয়বার চ্যাম্পিয়ন বরিশাল
বিপিএলের ফাইনালে শুরুতে ব্যাটিং করে রেকর্ড রান সংগ্রহ করে প্রথমবিস্তারিত পড়ুন

শেখ হাসিনার বাসভবন সুধা সদনেও আগুন
রাজধানী ঢাকার ধানমন্ডি এলাকার ৫ নম্বর সড়কে আওয়ামী লীগ সভাপতিবিস্তারিত পড়ুন