বৃহস্পতিবার, জুলাই ৩, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

সাকা-মুজাহিদের ফাঁসি

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে জাতিসংঘে চিঠি

বাংলাদেশের দুই নেতা ‘বিচারিক হত্যাকাণ্ডের’ শিকার হয়েছে অভিযোগ করে এ বিষয়ে কঠোর ব্যবস্থা নিতে জাতিসংঘের মানবাধিকার সংস্থার কাছে চিঠি লেখা হয়েছে।

চিঠিটি লিখেছেন পাকিস্তানের সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সিনেটর রেহমান মালিক।

খবর পাকিস্তানের সংবাদপত্র ‘দ্য নিউজ’-এর।

জানা যায়, একটি উচ্চ পর্যায়ের কমিশন গঠন করে বাংলাদেশে গিয়ে এই দুই হত্যাকাণ্ডের তদন্ত করতে পাকিস্তানে নিযুক্ত জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের হাইকমিশনার প্রিন্স জেইদ বিন রা’দ আল হুসেইনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন রেহমান মালিক।

সেইসাথে রাজনৈতিক ফায়দা লোটার জন্য ঘটানো এই ধরনের ঘটনার বিরুদ্ধে মানবাধিকার কমিশনের আওতার সবটুকু ক্ষমতা প্রয়োগেরও আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

বিস্তারিত বর্ণনা দিয়ে ওই চিঠিতে সিনেটর মালিক লিখেছেন, ‘দুর্ভাগ্যজনক এই দণ্ডের ঘটনা পাকিস্তানের জনগণ গভীর উদ্বেগ ও দুঃখের সঙ্গে প্রত্যক্ষ করেছে। আমরা এই ঘটনাকে মানবাধিকারের নজিরবিহীন লঙ্ঘন বলে মনে করছি।

বাংলাদেশে ১৯৭১ সালকে জড়িয়ে ঘটানো চলমান এই ভ্রান্ত বিচারের ব্যাপারে আন্তর্জাতিক মহলের নীরবতার বিষয়েও পাকিস্তানের জনগণ উদ্বিগ্ন। ’দ্য নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়, সিনেটর মালিক ওই চিঠিতে বলেছেন, ৪৫ বছর আগে যেসব নেতা তাঁদের তৎকালীন নিজের দেশের (পাকিস্তান) প্রতি আনুগত্য প্রদর্শন করেছিলেন এবং দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপ বন্ধ করতে চেয়েছিলেন তাদের ওপর প্রতিশোধ নিচ্ছে বাংলাদেশের বর্তমান সরকার।

চলতি বছরের ৭ জুন বাংলাদেশে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফরের কথা উল্লেখ করে সিনেটর মালিক বলেন, সেই সময় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সামনেই মোদি বলেছিলেন যে, ১৯৭১ সালে একটি দুর্ভাগ্যজনক ঘটনার মধ্য দিয়ে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে ভাঙন তৈরি হয়। মোদি বলেছিলেন, ‘১৯৭০ সালে আমাদের দিনগুলোর কথা মনে করুন। আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে বলুন যে আমরা এক ছিলাম। এখানে যত মুক্তিযোদ্ধা বসে আছেন, আমি আপনাদের সম্মান জানাই। আপনাদের কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে ভারতীয় সেনাবাহিনীর জওয়ানরা যুদ্ধ করে রক্ত দিয়েছিল।

এটা বলা কারো পক্ষেই সম্ভব ছিল না যে কোন রক্তটা ভারতীয় জওয়ানের আর কোন রক্তটা মুক্তিযোদ্ধার।’এই কথার পর প্রমাণ করতে আর বাকি থাকে না যে, পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারত হস্তক্ষেপ করেছিল। মালিক লিখেছেন, এই বিষয়টি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় বা জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশন উপেক্ষা করতে পারে না।
১৯৭১ সালের গণহত্যার জন্য র (RAW), ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী, সেই সময়কার সেনা প্রধান এবং সেই সময়ের প্রতিরক্ষা মন্ত্রীই সরাসরি দায়ী। তারাই নিরীহ জনগণকে হত্যা করে সার্বভৌম পাকিস্তানকে ভেঙেছে।

মানবাধিকার কমিশনকে রেহমান মালিক লিখেছেন, ‘তাই গণহত্যার জন্য পাকিস্তানপন্থী রাজনৈতিক দুই নেতাকে ফাঁসির দণ্ডাদেশ দেওয়া পুরোপুরি বানানো বিষয় এবং এরা কেউই গণহত্যার সঙ্গে জড়িত ছিলেন না বরং ভারতীয় অর্থায়ন ও সমর্থনে গঠিত মুক্তি বাহিনীই এসব

ঘটিয়েছে। ’বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের হাতে আরো নির্দোষ মানুষের জীবন শেষ হওয়ার আগেই জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের এই বিষয়ে হস্তক্ষেপ করা উচিত বলে মনে করেন রেহমান মালিক। আর সেই কথাই তিনি তাঁর চিঠিতে বলেছেন।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

যুদ্ধবিরতির ‘খুব কাছাকাছি’ হামাস-ইসরায়েল

ইরান-ইসরায়েলের “১২ দিনের যুদ্ধ” থেমেছে, কিন্তু ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার মানুষেরবিস্তারিত পড়ুন

টাঙ্গুয়ার হাওড়ে ঘুরতে গিয়ে গাঁজা সেবন, ৫ পর্যটকের কারাদণ্ড-অর্থদণ্ড

সুনামগঞ্জের টাঙ্গুয়ার হাওড়ে ঘুরতে গিয়ে গাঁজা সেবন করে উচ্ছৃঙ্খল আচরণবিস্তারিত পড়ুন

ঝিনাইদহে আদালত চত্বরে মামলার স্বাক্ষীকে মারধর

ঝিনাইদহে আদালত চত্বরে চাঁদাবাজির মামলার স্বাক্ষীকে হত্যার হুমকি ও মারধরেরবিস্তারিত পড়ুন

  • ২০২৪ সালে ‘ডামি নির্বাচন’ হয়েছে, আদালতে স্বীকার করলেন হাবিবুল আউয়াল
  • দেড় কোটি বাংলাদেশি প্রবাসীকে ভোটার করতে আইনি নোটিশ
  • দশম, একাদশ ও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
  • খামেনি: ইরান আমেরিকার মুখে এক কঠিন থাপ্পড় দিয়েছে
  • জুলাই স্মৃতি উদ্‌যাপনে কর্মসূচি ঘোষণা
  • দাঁড়িপাল্লা প্রতীক ও নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াত
  • উপদেষ্টা: গণ-অভ্যুত্থানে শহিদ পরিবারের সক্ষম সদস্যরা অগ্রাধিকার পাবেন চাকরিতে 
  • ইরানে সরকার পরিবর্তন চান না ট্রাম্প
  • কমলো স্বর্ণের দাম, ভরি পৌনে দুই লাখের কাছাকাছি
  • ত্রাণ নিতে যাওয়া মানুষের ওপর গুলি, ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত ৭১
  • গোলাম পরওয়ার: নির্বাচন সুষ্ঠু না হলে মহাদুর্যোগ নেমে আসবে
  • আঞ্চলিক শান্তি প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করবে যুক্তরাষ্ট্র