সোমবার, নভেম্বর ২৫, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

বাংলাদেশ ও পাকিস্তান সীমান্তে রাডার বসাচ্ছে ভারত

অনুপ্রবেশ ঠেকাতে বাংলাদেশ ও পাকিস্তান সীমান্তে রাডার ও সেন্সর বসানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত। সীমান্তের এমন কিছু এলাকা রয়েছে, যেখানে কাঁটাতার বসানো সম্ভব নয়। সেখানেই এই প্রযুক্তিগত নজরদারি চালু করতে চলেছে ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়। জম্মু-কাশ্মীরে ভারত-পাক নিয়ন্ত্রণ রেখা তো বটেই, পশ্চিমবঙ্গে সুন্দরবন, গুজরাটে কচ্ছের রণ এবং ত্রিপুরার কিছু এলাকাতেও এই ব্যবস্থা চালু হতে চলেছে বলে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী কিরেন রিজিজু।

জম্মু-কাশ্মীরে নিয়ন্ত্রণরেখার বেশ কিছু অঞ্চল এতো দুর্গম যে সেখানে শুধুমাত্র সেনা মোতায়েন করে নজরদারি সম্ভব নয়। গুজরাটের কচ্ছের রণেও ভারত-পাক সীমান্তে কোনও বেড়া নেই। স্যার ক্রিক নামে একটি সামুদ্রিক প্রণালী ভারত এবং পাকিস্তানের সীমা চিহ্নিত করেছে। আরব সাগরের সঙ্গে যুক্ত এই ৯৬ কিলোমিটার দীর্ঘ প্রণালী সীমান্ত হিসেবে স্বীকৃত হলেও তার কাছে কোনও স্থায়ী বেড়া দেওয়া কঠিন। রণের দুর্গম এলাকায় অবস্থিত স্যার ক্রিকে সীমান্তরক্ষী বাহিনীর নজরদারিও কঠিন। একই অবস্থা পশ্চিমবঙ্গের সুন্দরবনেও। ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত পশ্চিমবঙ্গের অধিকাংশ এলাকাতেই সুস্পষ্টভাবে চিহ্নিত হলেও, সুন্দরবনের মধ্যে সীমান্ত কোথায় বিলীন হয়েছে স্পষ্ট নয়। পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণাংশে ভারত এবং বাংলাদেশ পরস্পরের সঙ্গে সুন্দরবনের মধ্যে যেন মিশে রয়েছে। এই ম্যানগ্রোভ অরণ্যের গভীরতম এলাকাতেই দু’দেশের সীমান্ত। সেই অঞ্চলের ভূপ্রকৃতি ও পরিবেশ এমনই এবং তা এতই দুর্গম যে কোনওভাবেই সেখানে কাঁটাতার বসানো সম্ভব নয়।

ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রাণালয় এই সব সীমান্ত আর অরক্ষিত রাখতে চায় না। দুর্গম সীমান্তগুলো অরক্ষিত থাকার সুযোগ নিয়ে জঙ্গিরা ভারতে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করছে। এ কারণেই এসব সীমান্ত পাহারা দেওয়ার জন্য প্রযুক্তির ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

কিরেন রিজিজু জানিয়েছেন, এই সীমান্তগুলোতে উন্নতমানের রাডার, সেন্সর, ক্যামেরা এবং কমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক বসানো হবে। কম্যান্ড অ্যান্ড কন্ট্রোল ব্যবস্থা গড়ে তুলে সেই সব নজরদারি সরঞ্জামকে কাজে লাগানো হবে। অর্থাৎ, সীমান্তে বসানো রাডার, সেন্সর বা ক্যামেরায় কোনও সন্দেহজনক গতিবিধি ধরা পড়লেই কমিউনিকেশন নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সেনা বা সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কাছে সেই খবর পৌঁছে দেওয়া হবে। খবর পাওয়া মাত্রই উপযুক্ত প্রতিরোধ ব্যবস্থা নেবে সশস্ত্র বাহিনী।

সবার আগে জম্মু-কাশ্মীরের নিয়ন্ত্রণ রেখার বেশ কিছু এলাকায় এই ব্যবস্থা চালু করতে চাইছে ভারত। নিয়ন্ত্রণ রেখায় রাডার, সেন্সর, ক্যামেরা বসাতে এবং কম্যান্ড অ্যান্ড কন্ট্রোল ব্যবস্থা গড়ে তুলতে ১০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন কিরেন রিজিজু ।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ধর্ষণের অভিযোগের তদন্ত চলায় এমবাপ্পেকে বিজ্ঞাপন থেকে সরাল রিয়াল

আর্থিক দ্বন্দ্বের মধ্যে পিএসজি ছেড়ে রিয়াল মাদ্রিদে আসার পর একেরবিস্তারিত পড়ুন

মিয়ানমারে বন্যায় মৃতের সংখ্যা দ্বিগুণ বেড়ে ২২৬

ঘূর্ণিঝড় ইয়াগির প্রভাবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ মিয়ানমারে ভারি বৃষ্টিপাতের কারণেবিস্তারিত পড়ুন

ইসরাইলি হামলায় আরও ৩৮ ফিলিস্তিনি নিহত

গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরাইলি বাহিনীর তান্ডবে প্রাণ গেছে আরও ৩৮বিস্তারিত পড়ুন

  • বিক্ষোভকারীদের অধিকার সমুন্নত রাখতে সরকারের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের
  • একদিনে গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহত ৫৭ ফিলিস্তিনি 
  • কানে ব্যান্ডেজ নিয়ে সম্মেলনে ট্রাম্প
  • ওমানে বন্দুকধারীর হামলায় মসজিদের কাছে   ৪জন নিহত
  • ট্রাম্পকে গুলি করা ব্যক্তি দলের নিবন্ধিত ভোটার
  • প্রেসিডেন্ট মাসুদকে সতর্কতা ইরানিদের 
  • ভারতের সঙ্গে চুক্তিতে দেশের মানুষের আস্থা প্রয়োজন
  • ভারত আমাদের রাজনৈতিক বন্ধু, চীন উন্নয়নের : কাদের
  • ইসরায়েলে মুহুর্মুহু রকেট হামলা ইসলামিক জিহাদের
  • প্রথম বিতর্কের পর ট্রাম্পের দিকে ঝুঁকছেন দোদুল্যমান ভোটাররা!
  • রেবন্ত রেড্ডি এবং চন্দ্রবাবু নাইডু বৈঠক নিয়ে নানা জল্পনা
  • স্টারমারের দুঃখ প্রকাশের পরও বাংলাদেশি কমিউনিটিতে ক্ষোভ