বাই দ্য সি’র সেটে পিট-জোলির মাঝে উত্তেজনার পারদ চড়েছে যেভাবে
“বাই দ্য সি” সিনেমার চিত্রায়ন কোনো রীতিবিরুদ্ধ হানিমুন ছিল না। যেমনটা প্রত্যাশা করেছিলেন ব্র্যাড পিট ও অ্যাঞ্জেলিনা জোলি।
২০১৪ সালে বিয়ের পরপরই জোলি (৪১) এবং পিট (৫২) তাদের ছয় সন্তানসহ ভূমধ্যসাগরীয় জাতিরাষ্ট্র মাল্টাতে উড়ে যান। উদ্দেশ্য ছিল ৭০ এর দশকের এক সমস্যাগ্রস্ত দম্পতির গল্প নিয়ে একটি ড্রামার চিত্রায়ন করা। গল্পটি লিখেছেন অ্যাঞ্জেলিনা জোলি।
এদিকে, বাস্তব জীবনেও এই দম্পতির সম্পর্ক ইতিমধ্যেই সমস্যার আবর্তে পড়ে গিয়েছে। ওই সিনেমার শুটিং সেটে যারা ছিল তারা বলেন, জোলি এবং পিটকে দেখে পরস্পর থেকে বিচ্ছিন্ন এবং অসুখী মনে হচ্ছিল।
“তারা পরস্পরের সঙ্গে খুব কমই কথা বলছিল। শুটিং সেটের এক সূত্রে আরো জানা গেছে, সাপ্তাহিক ছুটিতে তারা প্রায়ই আলাদাভাবে বিজনেস ট্রিপে যেতেন।”
জোলি এবং পিট নিজেদের ও সন্তানদের জন্য তিনটি ভিলা ভাড়া করেন এবং আটজন পরিচারিকা নিয়োগ দেন। সিনেমাটির চিত্রায়নের সময় তারকা খ্যাতির কারণে পিট-জোলির পরিবার প্রায় পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন জীবন-যাপন করছিলেন। তাদের সন্তানরা শুধু পুলেই খেলাধুলা করছিল। কিন্তু তারকাখ্যাতি সম্পন্ন পরিবারের সদস্য হওয়ার কারণে তারা আর বাইরে কোথাও যেতে পারছিল না। পিট-জোলির বড় সন্তান ম্যাডক্স (১৫) সিনেমাটিতে একজন প্রোডাকশন অ্যাসিসট্যান্ট হিসেবে কাজ করেন। আর ম্যাডক্স সত্যিই একজন চমৎকার লোক।
এমনকি যখন সিনেমাটির কোনো শুটিং থাকতোনা তখনও পিট-জোলি পরস্পর থেকে বিচ্ছিন্ন থাকতেন।
অবসরে নৈরাশ্যবাদি পিট স্থানীয় একটি বারে গিয়ে হালকা বিয়ার পান করতেন। কিন্তু একসঙ্গে কখনোই দুটির বেশি বিয়ার পান করতেন না।
এসময় পিট খুবই শান্ত এবং নিজের মধ্যে লুকিয়ে থাকতেন। অ্যাঞ্জেলিনা কখনোই তার সঙ্গে বারে যেতেন না।
কারণ “এটা কোনো হানিমুন ছিল না” বলেছে সেট সূত্র।
সূত্র: দ্য পিপল
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
সমুদ্র পাড়ে দুর্গারূপে নওশাবা
শুধু ঈদ কিংবা পূজা নয়, বিশেষ ধর্মীয় দিন উপলক্ষে ফটোশুটেবিস্তারিত পড়ুন
শুল্কমুক্ত গাড়ি খালাস করেছেন সাকিব-ফেরদৌস, পারেননি সুমনসহ অনেকে
আওয়ামী লীগ সরকারের মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যদের জন্য আমদানি করাবিস্তারিত পড়ুন
আলোচিত নায়িকা পরীমনির পরিবার সম্পর্কে এই তথ্যগুলো জানতেন?
গভীর রাতে সাভারের বোট ক্লাবে গিয়ে যৌন হেনস্তা ও মারধরেরবিস্তারিত পড়ুন