বাঙালি মেয়েদের সম্পর্কে অবাঙালি ছেলেরা যা যা ভাবেন
বাঙালি মেয়ে মানে একেবারই বিশেষ কিছু। এ কথা স্বীকার করেন এই শহরে কয়েক বছর বাস করে যাওয়া বেশিরভাগ অবাঙালি যুবা।
সদ্য বাঙালি এসে প্রথম যে শকটা খান অবাঙালি যুবকরা, সেটা বাঙালি মেয়েদের স্বচ্ছন্দবিহার। না, দিল্লি বা মুম্বইয়ে মেয়েরা আরও স্বাধীন, আরও অ্যাগ্রেসিভ বটে, কিন্তু বাঙালি মেয়ে মানে একেবারই বিশেষ কিছু। এ কথা স্বীকার করেন এই শহরে কয়েক বছর বাস করে যাওয়া বেশিরভাগ অবাঙালি যুবা। এক ইন্টারনেট-সার্ভেতে এমন অনেক যুবকই মুখ খুললেন কলকাতার বাঙালি মেয়েদের সম্পর্কে তাঁদের ধারণাগুলি নিয়ে। তাঁদের বক্তব্যের একটা নির্যাস রইল এখানে।
• বাঙালি মেয়েরা একধারসে হেভি ইন্টেলেকচুয়াল। সত্যজিৎ, ঋত্বিক, রবীন্দ্রনাথ, সকলকে তাঁরা নাকি এক করিডরে হামা দেওয়াতে পারেন।
• কলকাতার মেয়েরা নাকে-চোখে কথা বলেন। সব কথার মানে না-বুঝলেও এটা বোঝা যায় যে, তাঁরা কিছু বলছেন। কী বলছেন সেটা গুরুত্বপূর্ণ নয়, এটাই ভাইটাল যে— তাঁরা বলছেন।
• খাওয়া দাওয়ার ব্যাপারে তাঁরা দুর্দান্ত। প্রতি দশ মিনিটে একবার খাবারের প্রসঙ্গ নাকি টেনেই থাকেন।
• বাঙালি মেয়েরা নাকি সবাই গান জানেন। আর প্রত্যেকেই লুকিয়ে কবিতা লেখেন।
• বাঙালি প্রশংসা করলে তাঁরা নাকি গলে জল হয়ে যান।
• অবাঙালি ছেলে বাংলা বললে কলকাতার মেয়েরা বেদম ইম্প্রেস্ড হন।
• বাঙালি মেয়েরা দারুণ তার্কিক। প্রেমে পড়লে সেই প্রবণতা আরও বাড়ে।
• বাঙালি বাঙালি মেয়েদের বেশিরভাগেরই নামের মানে বোঝা যায় না। তবে একবার উচ্চারণ রপ্ত করে ফেলতে পারলে, তাঁদের পটানো সহজ।
• বাঙালি মেয়েরা নাকি সবসময়ে ছাতা সঙ্গে রাখেন।
• বাঙালিমাত্রেই নাকি অলস। মেয়েরা আরও বেশি।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

মানবদেহে আদার অনেক উপকার
আমাদের দিনে কয়েকবার রঙিন খাবার খাওয়া উচিত, কিন্তু আপনি কিবিস্তারিত পড়ুন

হোটেল ঘরে বিছানার চাদর সাদা হয় কেন ?
বেড়াতে গিয়ে হোটেলের ঘরে ঢুকে প্রথম যে বিষয়টি নজরে আসে,বিস্তারিত পড়ুন
ধনিয়া পাতার উপকারি গুণ
চিকিৎসকদের মতে, ধনে বা ধনিয়া একটি ভেষজ উদ্ভিদ যার অনেকবিস্তারিত পড়ুন