রবিবার, নভেম্বর ২৪, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

বিএনপিকে অবৈধ ঘোষণা করা হতে পারে!

বাংলাদেশ কি অবৈধ ঘোষণা করতে চলেছে বেগম খালেদা জিয়ার দল বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট পার্টিকে? প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেই রকম ইঙ্গিতই দিয়েছেন। ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হাইকোর্টের রায় উল্লেখ করে বলেছেন, জেনারেল জিয়াউর রহমান যে ভাবে বাংলাদেশের ক্ষমতা দখল করেছিলেন তা অবৈধ। ক্ষমতায় বসে তিনি যা যা করেছিলেন, সে সবই অবৈধ। তাই জিয়া প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট পার্টিও (বিএনপি) অবৈধ।

শেখ হাসিনার মন্তব্য নিয়ে তুমুল জল্পনা শুরু হয়েছে বাংলাদেশের রাজনৈতিক মহলে। ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি পাকিস্তানের জেল থেকে মুক্তি পেয়ে স্বাধীন বাংলাদেশে পা রেখেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান। সেই দিন প্রতি বছরই স্মরণ করে বাংলাদেশের শাসক দল আওয়ামী লীগ। সেই উপলক্ষেই ঢাকায় জনসভার আয়োজন হয়েছিল। উপচে পড়া সভায় হাসিনা বলেন, ‘‘জিয়ার ক্ষমতা সম্পূর্ণ অবৈধ-অসাংবিধানিক। হাইকোর্ট সেই ঐতিহাসিক রায় দিয়েছে। সেই রায়ের মধ্য জিয়ার ক্ষমতা দখল অবৈধ ঘোষিত হয়েছে। কাজেই তিনি যা যা করে গিয়েছেন, তা সব অবৈধ। ক্ষমতায় গিয়ে জিয়াউর রহমান যে দল গঠন করেছেন, সেটাও প্রকৃতপক্ষে অবৈধ বলে গণ্য করা দরকার।’’

শুধু বিএনপি-কে অবৈধ ঘোষণা করা দরকার বলেই থামেননি হাসিনা। তিনি ঘোষণা করেছেন, জিয়াউর রহমান এত দিন ধরে রাষ্ট্রের কাছ থেকে যে মর্যাদা পেয়ে এসেছেন, তাও আর অক্ষুন্ন থাকছে না। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘‘জিয়াকে আর বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি বলা যাবে না। কারণ হাইকোর্টের রায় তাহলে মানা হবে না।’’ বিএনপি স্বাভাবিক ভাবেই প্রধানমন্ত্রী হাসিনার এই ঘোষণার তীব্র বিরোধিতা শুরু করেছে। হাসিনা রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার চেষ্টা করছেন বলে বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম দল বিএনপি-র দাবি। তবে বিডিআর বিদ্রোহের সঙ্গে বিএনপি-র যোগ ছিল বলে জানিয়ে যে তথ্য হাসিনা তুলে ধরেন, তা বেগম জিয়ার অস্বস্তি আরও বাড়িয়েছে। হাসিনা জানান, বিডিআর বিদ্রোহের দিন সকালে খালেদা জিয়ার পুত্র তারেক রহমান লন্ডন থেকে ৪৫ বার ফোন করেন খালেদাকে। তারেক রহমান খালেদাকে সে দিন ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের বাড়ি ছেড়ে গোপন আস্তানায় চলে যেতে বলেন বলেন। খালেদা গোপন আস্তানায় চলে যাওয়ার পরই বিডিআর বিদ্রোহ শুরু হয়। প্রধানমন্ত্রী হাসিনার কথায়, এই ঘটনা প্রমাণ করছে আওয়ামী লীগের সরকারকে উৎখাত করার জন্য বিডিআর-কে দিয়ে বিদ্রোহ করানোর যে ছক কষা হয়েছিল, তাতে খালেদা-তারেক তথা বিএনপির যোগসূত্র ছিল। প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া ইঙ্গিত থেকে স্পষ্ট, বাংলাদেশের রাজনীতিতে আরও কোণঠাসা হতে চলেছে বিএনপি। খালেদা জিয়াকেও বড়সড় সমস্যার মুখে পড়তে হতে পারে। সূত্র: আনন্দবাজার।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ফের ২ দিন রিমান্ডে আনিসুল হক

রাজধানীর বাড্ডা থানার স্বেচ্ছাসেবকদল নেতা আল-আমিন হত্যা মামলায় সাবেক আইনমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন

আমির খসরু: নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণকে দেশের মালিকানা ফিরিয়ে দিতে হবে

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, “গণতন্ত্রেরবিস্তারিত পড়ুন

জামিন পেলেন সাবেক বিচারপতি মানিক

অবৈধভাবে ভারতে অনুপ্রবেশের সময় সিলেটের কানাইঘাটের ডোনা সীমান্ত এলাকা থেকেবিস্তারিত পড়ুন

  • হাসিনার পতনে জাতির মনোজগত পরিবর্তন হয়েছে, নতুন রাজনীতি হতে হবে স্বচ্ছ: আমীর খসরু
  • বগুড়ায় হাসিনা-কাদেরের বিরুদ্ধে আরও এক মামলা
  • ১৭ বছর পর সচল হলো আবদুল আউয়াল মিন্টুর ব্যাংক হিসাব
  • বিএনপি ও সমমনা দলের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
  • বিকেলে বাসায় ফিরবেন খালেদা জিয়া
  • খালেদা জিয়া মুক্তি পেলে দেশের গণতন্ত্র মুক্তি পাবে : এ্যানী
  • রায়পুরায়  বিএনপির প্রায় ১০০ নেতা কর্মী আ’লীগে যোগদান
  • বিএনপির আন্দোলন ভুয়া, তারেক রহমানের নেতৃত্বে আতঙ্কিত: ওবায়দুল কাদের
  • খালেদা জিয়ার ৩ রোগ বড় সংকট : চিকিৎসকরা
  • মুক্তিযুদ্ধের নামে বিএনপি ভাওতাবাজি করে : ওবায়দুল কাদের
  • দেশের মানুষ ঈদ করতে পারেননি
  • বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটিতে রদবদল