বিএসএফের ‘বেধড়ক’ মারে ঘরে ঢুকে গেল পাকিস্তান

ভারতের মারে কাঁপছে পাকিস্তান। গত ১৩ বছর পর পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সবথেকে ভারী সমরাস্ত্র প্রয়োগ করেছে ভারত। আর তাতেই শুটিয়ে গিয়েছে পাকিস্তান রেঞ্জার্স। প্রথমমারের পাকিস্তানের মাটিতে একদিনে মোট ১২জনের মৃত্যু হয়েছে। আর এরপরেই রীতিমত বিধ্বস্ত পাকিস্তান। তড়িঘড়ি ডিজিএমও লেভেলের ভারতকে কথা বলার আবেদন জানায় পাকিস্তান। শুধু তাই নয় রহস্যজনকভাবে সীমান্তে বন্ধ হয়ে গিয়েছে গুলি ছোঁড়াও। আজ শনিবার গোয়াতে এক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে মনোহর পারিক্কর জানান, সীমান্তে ভারতীয় সেনার প্রত্যাঘাতে ভয় পেয়েছে পাকিস্তান। আর সে কারণে পালানোর পথ খুঁজছে তাঁরা। শুধু তাই নয়, নতুন করে মার খাওয়ার ভয়ে ভারতীয় সেনা ছাউনি লক্ষ্য করে আর পাকিস্তান গুলি ছুঁড়ছে না বলেও দাবি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর।
প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেছেন, ‘ভারতীয় সেনাবাহিনীর সাহসিকতা ও সক্ষমতা নিয়ে কোনও সন্দেহের অবকাশ নেই। কিন্তু এই প্রথম দেশের রাজনৈতিক নেতৃত্ব কঠোর নীতিগত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। অন্যদের কাপুরুষোচিত হামলার যোগ্য জবাব দেওয়া হচ্ছে। জবাব এতটাই শক্তিশালী ছিল যে, তারা শেষপর্যন্ত কয়েকদিন আগে আমাদের ফোন করেছে। বলছে, আপনাদের কাছে আর্জি জানাচ্ছি, এবার থামুন’।
উল্লেখ্য, এক্ষেত্রে পারিক্কর পাকিস্তানের ডিজিএমও পর্যায়ের বৈঠকের আর্জির কথা জানিয়েছেন। পারিক্কর বলেন, ‘এর জবাবে আমরা বলেছি, প্রত্যাঘাত থামানোর ক্ষেত্রে আমাদের কোনও সমস্যা নেই। কিন্তু তার আগে তোমাদের থামতে হবে। এর ফলে সীমান্তে গত দুদিন আর গোলাগুলি চলছে না’। উল্লেখ্য,চলতি সপ্তাহের গোড়ায় নিয়ন্ত্রণ রেখার মাচিল সেক্টরে তিন সেনা জওয়ানকে খুন করে পাকিস্তানের বর্ডার অ্যাকশন টিম। তাঁদের মধ্যে একজনের অঙ্গচ্ছেদ করা হয়। এর জবাবে ভারত তীব্র পাল্টা আক্রমণ চালায়। ভারতরে জবাবে মৃত্যু হয়েছে
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

তেহরানে বাংলাদেশ দূতাবাসের সবাইকে দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত
ইরান-ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত ক্রমেই উদ্বেগজনক রূপ নিচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতেবিস্তারিত পড়ুন

সংঘাতের মাঝেও তেহরানের বায়ুমান ঢাকার চেয়ে ভালো
সোমবার রাত থেকেই দফায় দফায় কয়েক পশলা বৃষ্টি হয়েছে ঢাকায়।বিস্তারিত পড়ুন

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
গল আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজের প্রথমটিতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষেবিস্তারিত পড়ুন