শনিবার, নভেম্বর ২৩, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

বিজিবি-বিজিপির পতাকা বৈঠক আজ

বাংলাদেশি দুই কাঠুরিয়া নিখোঁজের ঘটনায় বাংলাদেশ-মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবি ও বিজিপির মধ্যে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হচ্ছে আজ (বুধবার)।

বাংলাদেশ সীমান্তের নাইক্ষ্যংছড়ির আশারতলীর ৪৬ ও ৪৭ নম্বর সীমানা পিলারের মধ্যবর্তী এলাকা থেকে গত ১৪ ও ১৫ ডিসেম্বর বাংলাদেশি দুই কাঠুরিয়া নিখোঁজের ঘটনায় এই পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন বিজিবি কক্সবাজার সেক্টরের কমান্ডার কর্নেল এম এম আনিসুর রহমান।

তিনি জানান, বুধবার সকাল ১০টায় বান্দরবান জেলারর নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম সীমান্তের বিজিবির বিওপি ক্যাম্পে দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর ব্যাটালিয়ন পর্যায়ে এ পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। বৈঠকে বিজিবি কক্সবাজার ১৭ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল ইমরান উল্লাহ সরকারের নেতৃত্বে ৯ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশগ্রহণ করবেন।

এদিকে নাইক্ষ্যংছড়িতে নিখোঁজ দুই বাংলাদেশি কাঠুরিয়া পরিবারের দাবি, মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপির সদস্যরা গুলি করে হত্যার পর তাদের লাশ নিয়ে গেছে।

নিখোঁজেরা হলেন- নাইক্ষ্যংছড়ির আশারতলী গ্রামের মীর কাশেমের ছেলে ছৈয়দ আলম (৪৫) ও মোহাম্মদ হোছাইন কেরানীর ছেলে জয়নাল আবেদীন (৩০)।

কিন্তু বিজিবিসহ সংশ্লিষ্টরা বিষয়টির ব্যাপারে প্রথম থেকে নিশ্চিত করে সাংবাদিকদের কিছুই জানাতে পারেননি। তবে এ নিয়ে বিজিবির পক্ষ থেকে মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপির কাছে চিঠি পাঠানো হলেও এ ঘটনা অস্বীকার করে আসছে বিজিপি।

নাইক্ষ্যংছড়ির সদর ইউনিয়নের ইউপি সদস্য নূর হোসেন নিখোঁজ কাঠুরিয়া পরিবারের সদস্যদের বরাত দিয়ে জানান, গত ১৪ ডিসেম্বর সকালে নাইক্ষ্যংছড়ির আশারতলীর সীমান্তবর্তী জিরো পয়েন্টের কাছাকাছি বাংলাদেশের অভ্যন্তর এলাকায় কাঠ সংগ্রহে যান নিখোঁজ জয়নাল আবেদীনসহ বাংলাদেশি তিন কাঠুরিয়া। কাঠ সংগ্রহের এক পর্যায়ে মিয়ানমারের বিজিপির সদস্যরা তাদের লক্ষ্য করে গুলি করে। এসময় অক্ষত অবস্থায় একই এলাকার আমান উল্লাহ ও নুরুল আমিন ফিরে এলেও তখন থেকে জয়নালের কোনো খোঁজ নেই। তার পরিবারের দাবি, বিজিপির সদস্যরা তাকে গুলি করে হত্যার পর লাশ নিয়ে গেছে।

ফিরে আসা মোহাম্মদ আলমের বরাত দিয়ে তিনি আরো জানান, এর পরদিন মঙ্গলবার দুপুরে নাইক্ষ্যংছড়ির আশারতলী সীমান্তের ওই এলাকায় নিখোঁজ জয়নালের সন্ধানে গিয়েছিলেন একই এলাকার ছৈয়দ আলম (৪৫) ও মোহাম্মদ আলম (২৮)। ওই দিনও মিয়ানমারের বিজিপির সদস্যরা তাদের লক্ষ্য করে গুলি চালায়। এ ঘটনার পর নুরুল আমিন ফিরে এলেও ছৈয়দ আলম নিখোঁজ রয়েছন। এ নিয়ে হত্যার পর ছৈয়দ আলমের লাশ বিজিপির সদস্যরা নিয়ে যায় বলে পরিবারের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়। যদিও বিজিবিসহ সংশ্লিষ্টরা এ বিষয়টি নিশ্চিত করতে পারেননি।

এ ব্যাপারে বিজিবির কক্সবাজার সেক্টরের কমান্ডার কর্নেল এম এম আনিসুর রহমান জানান, সীমান্তে দুই বাংলাদেশি কাঠুরিয়া নিখোঁজ হওয়ার ঘটনায় বিজিবির সদস্যরা সীমান্তবর্তী বিভিন্ন এলাকায় তল্লাশি চালায়। তবে গুলি করে হত্যা করার কোনো আলামত পাওয়া না গেলেও বিজিবির পক্ষ থেকে বিজিপির কাছে বিষয়টি চিঠির মাধ্যমে অবহিত করা হয়। পরে চিঠির প্রতিউত্তরে বুধবার বিষয়টি নিয়ে দু’দেশের সীমান্তবর্তী বাহিনীর মধ্যে পতাকা বৈঠকের সিদ্ধান্ত হয়।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

সাময়িক বরখাস্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ঊর্মির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনেবিস্তারিত পড়ুন

কমলা হ্যারিসের ভোটের প্রচারণায় বাজবে এ আর রহমানের গান

আগামী নভেম্বরে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন উপলক্ষে ডেমোক্রেটিক প্রার্থী কমলা হ্যারিসেরবিস্তারিত পড়ুন

উপদেষ্টা আদিলুর: পূজায় বিশৃঙ্খলাকারীদের ছাড় দেওয়া হবে না

দুর্গাপূজায় বিশৃঙ্খলাকারীদের কোনো ছাড় দেওয়া হবে না বলে সতর্ক করেবিস্তারিত পড়ুন

  • কুড়িগ্রামে ভয়াবহ বন্যায় ২ লাখ মানুষ পানিবন্দী
  • এসএমই ফাউন্ডেশনের নতুন এমডি আনোয়ার হোসেন চৌধুরী
  • কক্সবাজারে পাহাড় ধসে প্রাণ গেল মসজিদের মোয়াজ্জেম ও অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীর
  • গুরুতর অসুস্থ কে এম সফিউল্লাহ
  • সৌদি আরবে হজ পালনের সময় অন্তত ১৯ জনের মৃত্যু
  • ঈদযাত্রায় মহাসড়কে  চলছে ধীরগতিতে গাড়ি
  • রাজধানীর পান্হপথে ৮০ কোটি টাকার খাসজমি উদ্ধার
  • বুয়েট পাচ্ছে ১০০ কোটি টাকার ন্যানো ল্যাব  
  • বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় এক বাসার রান্নাঘরে বিস্ফোরণে শিশুসহ দগ্ধ ৪
  • বাজেট হয় কাগজে কলমে, প্রতিফলন নেই সমাজে
  • রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
  • ভেঙে যাচ্ছে সুন্দরবনের উপকূলীয় এলাকা