মঙ্গলবার, জুন ২৪, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

বিজ্ঞাপনে মুখ দেখাতে পারছেন না মমতা

বিজ্ঞাপনে মুখ দেখাতে পারছেন না মমতা। গোটা পশ্চিমবঙ্গের অধিশ্বরীকে অপেক্ষা করতে আরো দুটি মাস। তারপরও অনিশ্চিত বিজ্ঞাপনে মুখ দেখানো। অথচ নতুন বছরেই বিধানসভা ভোট রাজ্যে। কিন্তু সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ, তাই রাজ্য সরকারের বিজ্ঞাপনে ব্যবহার করা যাচ্ছে না মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবি।

এ অবস্থা থেকে বাঁচতে রাজ্য তাই আর্জি জানিয়েছিল সুপ্রিম কোর্টে। কিন্তু লাভ হল না তাতে। মঙ্গলবার ছিল আর্জির শুনানি। কেন্দ্রীয় সরকার মাঝপথে এই মামলায় ঢুকে পড়ায় ১২ জানুয়ারি পর্যন্ত পিছিয়ে গেল শুনানি। ফলে আরও মাস আড়াই রাজ্য সরকারের বিজ্ঞাপনে মুখ্যমন্ত্রীর ছবি ছাপার কোনও সুযোগই নেই। আর এরপরে ভোটের ঘোষণা হয়ে গেলে নির্বাচনী আচরণবিধির লাগামে বাঁধা পড়বে সরকার। খবর আনন্দবাজার অনলাইনের।

একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা সরকারি বিজ্ঞাপনে নেতা-মন্ত্রীদের ছবি দিয়ে রাজনৈতিক স্বার্থ মেটানোর বিরুদ্ধে জনস্বার্থ মামলা করেছিল। তারই সূত্রে সুপ্রিম কোর্ট গত মে মাসে রায় দেয়, প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতি ও প্রধান বিচারপতি ছাড়া আর কারও ছবি ব্যবহার করা যাবে না। বিপদে পড়ে পশ্চিমবঙ্গ, আসাম, ওড়িশা, উত্তরপ্রদেশ, তামিলনাড়ু ও কর্নাটকের মতো অ-বিজেপি রাজ্য সরকারগুলো রায় পুনর্বিবেচনার আর্জি জানিয়ে শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয়।

তারই শুনানিতে মঙ্গলবার সব রাজ্যের বক্তব্য শোনার কথা ছিল। কিন্তু কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে অ্যাটর্নি জেনারেল মুকুল রোহতগি জানান, তারাও এই রায়ের পুনর্বিবেচনা চাইছেন। মঙ্গলবারই কেন্দ্র এ বিষয়ে আর্জি জমা দিয়েছে। বিচারপতি রঞ্জন গগৈয়ের বেঞ্চ জানিয়ে, কেন্দ্রের বক্তব্য খতিয়ে দেখে পরের শুনানি হবে ১২ জানুয়ারি।

এতেই বিপাকে পড়েছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার। হতাশ রাজ্যের আইনমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য। আদালতের খবর শুনেই ফোনে তিনি রাজ্য সরকারের আইনজীবী কপিল সিব্বলের সঙ্গে কথা বলেন। ফের আদালতে আর্জি জানানো যায় কি না, তা নিয়েও আলোচনা হয়। কিন্তু সিব্বল তাকে জানান, আপাতত আর কিছু করার নেই।

আদালত পরের শুনানির দিন জানিয়ে দেওয়া সত্ত্বেও পরের শুনানি পর্যন্ত রাজ্যের জন্য সুরাহা আদায়ের একটা শেষ চেষ্টা চালান সিব্বল। তিনি আর্জি জানান, জানুয়ারির এখনও অনেক দেরি। পরের শুনানি পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সরকার প্রধানমন্ত্রীর ছবি ব্যবহারের সুবিধা পাচ্ছে। তাই রাজ্যকেও মুখ্যমন্ত্রীর ছবি ব্যবহারের সুবিধা দেওয়া হোক। কিন্তু বিচারপতি গগৈ জানান, আপাত ভাবে ১২ জানুয়ারির অনেক দেরি বলে মনে হলেও আসলে আর ৩০টি কাজের দিন বাকি।

সরকারি কর্তাদের একটি অংশ অবশ্য এর মধ্যে রাজ্যের মঙ্গলই দেখছেন। কারণ, নেতা-মন্ত্রী, মায় মুখ্যমন্ত্রীর ছবি ছাপা বন্ধ থাকায়, বিজ্ঞাপনের ব্যয়বহরও কমে এসেছে। রাজ্যের সাশ্রয়ই হচ্ছে এতে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

তেহরানে বাংলাদেশ দূতাবাসের সবাইকে দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত

ইরান-ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত ক্রমেই উদ্বেগজনক রূপ নিচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতেবিস্তারিত পড়ুন

সংঘাতের মাঝেও তেহরানের বায়ুমান ঢাকার চেয়ে ভালো

সোমবার রাত থেকেই দফায় দফায় কয়েক পশলা বৃষ্টি হয়েছে ঢাকায়।বিস্তারিত পড়ুন

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

গল আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজের প্রথমটিতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষেবিস্তারিত পড়ুন

  • নেতানিয়াহু: তেহরানের আকাশ দখলে, জয়ের পথে ইসরায়েল
  • অবিলম্বে তেহরান খালি করার আহ্বান ট্রাম্পের
  • ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কিকে স্বৈরাচারী শাসক বললেন ট্রাম্প
  • ধর্ষণের অভিযোগের তদন্ত চলায় এমবাপ্পেকে বিজ্ঞাপন থেকে সরাল রিয়াল
  • মিয়ানমারে বন্যায় মৃতের সংখ্যা দ্বিগুণ বেড়ে ২২৬
  • ইসরাইলি হামলায় আরও ৩৮ ফিলিস্তিনি নিহত
  • বিক্ষোভকারীদের অধিকার সমুন্নত রাখতে সরকারের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের
  • একদিনে গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহত ৫৭ ফিলিস্তিনি 
  • কানে ব্যান্ডেজ নিয়ে সম্মেলনে ট্রাম্প
  • ওমানে বন্দুকধারীর হামলায় মসজিদের কাছে   ৪জন নিহত
  • ট্রাম্পকে গুলি করা ব্যক্তি দলের নিবন্ধিত ভোটার
  • প্রেসিডেন্ট মাসুদকে সতর্কতা ইরানিদের