বিদায় চাইলেন শেখ হাসিনা, দিলেন না কাউন্সিলররা
আওয়ামী লীগের সভাপতির পদ থেকে সরে যাওয়ার ইচ্ছার কথা বললেও দলের জাতীয় সম্মেলনে কাউন্সিলররা দলের শীর্ষ পদে শেখ হাসিনার নামই প্রস্তাব করেছেন। দলের বিলুপ্ত কমিটির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী একমাত্র প্রার্থী হিসেবে বঙ্গবন্ধু কন্যার নাম ঘোষণা করেন। এরপর অন্যরা তা সমর্থন করেন অন্যরা। এরপর বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অষ্টমবারের মতো সভাপতি নির্বাচিত হন বঙ্গবন্ধু কন্যা।
এর আগে দলের বর্তমান কমিটি ভেঙে দিয়ে আবারও দলের প্রধান হিসেবে নতুন নেতা নির্বাচন করার তাগিদ দেন শেখ হাসিনা। দলের সভাপতি হিসেবে ৩৫ বছর ধরে দায়িত্ব পালনে কোনো ভুলত্রুটি হলে ক্ষমাও চান তিনি।
বঙ্গবন্ধু কন্যা বলেন, ‘আমি দীর্ঘদিন ধরে আওয়ামী লীগের দায়িত্বে আছি। কোনো ভুলত্রুটি হলে ক্ষমা করবেন।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমি অনেক দিন দায়িত্বে থাকার জন্য হয়ত অনেক কথা বলেছি। আজকের সম্মেলনে অনেকে আমাকে আজীবন সভাপতি থাকতে বলেছেন। এটা কখনও সম্ভব হওয়ার নয়।’
বঙ্গবন্ধু হত্যার ছয় বছর পর আওয়ামী লীগ সভাপতি হিসেবে নির্বাচন করে শেখ হাসিনাকে। সেই স্মৃতিচারণ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আপনারা আমাকে যখন দায়িত্ব দিয়েছিলেন, আমার ছোট্ট শিশুকে বঞ্চিত করে এসেছি। আপনাদের মাঝে সেই ভালোবাসা খুঁজে পেয়েছি। আপনাদের কারণে আমি তিনবার প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়েছি। অনেক সম্মানিত হয়েছি। আমি মনে করি এই সম্মান থাকতে থাকতে বিদায় নেয়া ভালো।’
এই পর্যায়ে নেতা-কর্মীরা সমস্বরে বলেন, ‘না, নেত্রী আপনি যাবেন না।’
কেবল সম্মেলনস্থলে থাকা কাউন্সিলররা নয়, সম্মেলন স্থলের বাইরে থাকা নেতা-কর্মীরাও চিৎকার দিয়ে সভাপতির দায়িত্ব না ছাড়তে বলেন শেখ হাসিনাকে।’
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ব্যাংকক থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
ষষ্ঠ বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনে অংশগ্রহণ শেষে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদবিস্তারিত পড়ুন

বিশ্বকবির ম্যুরাল থেকে কালি মুছে দিল উপজেলা প্রশাসন
কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলায় বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ম্যুরালে কালি দিয়ে মুখবিস্তারিত পড়ুন

ফখরুল: ইউনূস–মোদির বৈঠক আশার আলো দেখাচ্ছে
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন