মঙ্গলবার, নভেম্বর ৫, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

বিপদাপন্ন কিছু রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ করেছে : বিজিবি মহাপরিচালক

কঠোর নজরদারি থাকার পরও বিপদাপন্ন কিছু রোহিঙ্গার অনুপ্রবেশ ঘটেছে বলে জানিয়েছেন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবুল হোসেন।

তিনি বলেন, ৬৩ কিলোমিটার জলসীমান্তসহ ২৭১ কিলোমিটার সীমান্তের সবগুলো এলাকা সিলগালা করা সম্ভব নয়। টহল জোরদার এলাকা বাদে যেখান দিয়ে সুযোগ পেয়েছে সেখান দিয়ে বিপদাপন্ন রোহিঙ্গারা অনুপ্রবেশ করেছে- এটি অস্বীকার করার অবকাশ নেই।

শুক্রবার বেলা ১২টায় টেকনাফ সীমান্তের স্থলবন্দরের মালঞ্চ কটেজ প্রাঙ্গণে বিজিবি আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বিজিবি মহাপরিচালক এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, যেসব এলাকা দিয়ে অনুপ্রবেশ ঘটছে সেসব এলাকা চিহ্নিত করে টহল বৃদ্ধি করা হয়েছে। রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ বন্ধ করতে হলে লোকাল কমিউনিটি এবং স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগিতা প্রয়োজন।

তবে কী পরিমাণ রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ ঘটেছে তার পরিসংখ্যান বিজিবির কাছে নেই বলে উল্লেখ করেছেন তিনি।

এ সময় মিয়ানমারের এক গণমাধ্যম বাংলাদেশ থেকে পার হওয়া সন্ত্রাসীর সহযোগিতায় ৯ অক্টোবর বিজিপি চৌকিতে হামলার কথা উল্লেখ করেছে বলে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে জবাবে বিজিবি মহাপরিচালক বলেন, বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সন্ত্রাসীদের বিষয়ে জিরো টলারেন্স ঘোষণা করেছেন। সুতরাং এখানে দেশি-বিদেশি কোনো সন্ত্রাসীর অপতৎপরতা চালানোর কোনো সুযোগ নেই। আমরা কারো শত্রু নই, সীমান্তের সকল রাষ্ট্রের সঙ্গে আমাদের ভ্রাতৃপ্রতীম সম্পর্ক রয়েছে। হয়ত তাদের বিশ্বাসে ঘাটতি রয়েছে, তাই এমনটি চিন্তা করছে। আমরা ইতিমধ্যে মিয়ানমার থেকে আসা গুলিবিদ্ধ দুই অপরাধীকে ধরে যথাযথ প্রক্রিয়ায় তাদের কাছে হস্তান্তর করেছি।

মিয়ানমারের গণমাধ্যমে প্রকাশিত এমন সংবাদে বিজিবির তরফ থেকে প্রতিবাদ জানানো হয়েছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

বিপদাপন্ন রোহিঙ্গাদের মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে তিনি বলেন, এটি বিশ্বায়নের যোগ। কোনো কিছু গোপন করার সুযোগ নেই। মিয়ানমারে কি হচ্ছে এটি বিশ্ববাসী দেখছে। এরপরও বিজিবি যেসব রোহিঙ্গা আটকের পর ফেরত পাঠায় তাদের মানবিক সব ধরনের সহযোগিতা দিয়ে থাকে।

অনুপ্রবেশ করা রোহিঙ্গাদের বিষয়ে সিদ্ধান্ত সম্পর্কে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে বিজিবি ডিজি আবুল হোসেন বলেন, এ সম্পর্কে সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগ চিন্তা করছে। বিজিবির কাজ হচ্ছে সীমান্ত পাহারা দেওয়া। অনুপ্রবেশরোধে সর্বোচ্চ দিয়ে চেষ্টা করছে বিজিবি।

সীমান্তের নিরাপত্তা জোরদার করতে কাঁটাতারের বেড়া দেওয়ার বিষয়ে ডিজি বলেন, পৃথিবীর অধিকাংশ দেশে স্মার্ট বর্ডার ম্যানেজমেন্ট করা হয়েছে। তবুও অনুপ্রবেশ রোধ করা সম্ভব হয় না। এরপরও বর্তমান সরকার সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া, সড়ক ও টাওয়ার স্থাপনের চিন্তা করছে। তবে, এটি সহসা সম্ভব নয়।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিজিবি চট্টগ্রাম রিজিওন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ফরিদ হাসান, কক্সবাজার সেক্টরের ভারপ্রাপ্ত কমান্ডার কর্নেল এম এম আনিসুর রহমান, টেকনাফ ২ ব্যাটালিয়ন কমান্ডার লে. কর্নেল আবুজার আল জাহিদ, টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শফিউল আলম প্রমুখ।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

জবিতে ডোপ টেস্টের মাধ্যমে শিক্ষার্থী ভর্তির দাবি ছাত্রশিবিরের

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) ডোপ টেস্টের মাধ্যমে শিক্ষার্থী ভর্তির দাবি জানিয়েছেবিস্তারিত পড়ুন

এক হচ্ছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা ও সুরক্ষা সেবা বিভাগকে একীভূত করার অনুমোদনবিস্তারিত পড়ুন

একই দিনে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশের ডাক তাবলিগের দুই পক্ষের

নেতৃত্ব নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে দুটি গ্রুপে বিভক্ত হয়ে আছে বাংলাদেশেবিস্তারিত পড়ুন

  • অক্টোবরে রেমিট্যান্স এলো ২৩০ কোটি ডলার
  • চালু হলো মেট্রোরেলের এমআরটি পাস রেজিস্ট্রেশন
  • নতুন সংবিধানে যুক্ত হবে জুলাই অভ্যুত্থান, কার্যকর করবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার
  • মির্জা ফখরুল: মাইনাস টু ফর্মুলার কথা চিন্তাও করবেন না
  • প্রেস সচিব: আদানির বকেয়া দ্রুত পরিশোধ করা হবে
  • নির্বাচন কমিশন গঠনে ৭ নভেম্বরের মধ্যে নাম চেয়েছে সার্চ কমিটি
  • অধিনায়কদের কেন ছেড়ে দিল আইপিএলের ৫টি দল?
  • ঢাবি শিক্ষার্থীদের ৭ কলেজের অধিভুক্তি বাতিলের আল্টিমেটাম
  • নতুন কোচ পেলো ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড
  • নাহিদ: সর্বক্ষেত্রে তরুণরা নেতৃত্বে আসার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে
  • বন্যায় স্পেনে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫৮
  • জাতীয় পার্টির শনিবারের সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল স্থগিত