বিবাহিত, ছেলের মা? অস্বীকার, গীতা-কাহিনিতে নয়া মোড়
ভারতীয় মূক-বধির মেয়ে গীতা কি বিবাহিত, সন্তানেরও মা? পাকিস্তানে ১৪ বছর ধরে আটকে থাকার পর শীঘ্রই দেশে ফেরার কথা সালমান খানের ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ ছবির সূত্রে আলোচনার কেন্দ্রে চলে আসা মেয়েটির। কিন্তু তার আগেই বিহারের সহর্ষ জেলায় গীতার গ্রামের বাসিন্দাদের দাবি ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। তাঁদের উদ্ধৃত করে মিডিয়া জানিয়েছে, নাবালিকা অবস্থায়ই গীতার বিয়ে হয়েছিল উমেশ মাহাতো নামে এক ব্যক্তির সঙ্গে এবং তাদের একটি ১২ বছরের ছেলেও আছে। যদিও গীতার দাবি, এ কথা আদৌ সত্যি নয়।
পাকিস্তানের সমাজকর্মী আবদুল সাত্তার এধির ছেলে ফয়সল এধি জানিয়েছেন, ভারতীয় মিডিয়ায় গীতার বিয়ের খবর পড়ে তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন তাঁরা। ফয়সল বলেছেন, ভারতীয় হাই কমিশন থেকে পাঠানো ছবিতে থাকা লোকজনকে নিজের পরিবার বলে শনাক্ত করেছে গীতা। তাদের সঙ্গে স্কাইপে তার কথাও হয়। তারা গীতাকে জানিয়েছে, সে বিবাহিত। কিন্তু বিয়ে হওয়ার কথা অস্বীকার করেছে গীতা। ফয়সল আরও বলেছেন, ভারতীয় মিডিয়ায় বেরনো যে ছবিটি দেখে ওর পরিবার ওকে গীতা বলে দাবি করেছে, সেটি ওকে দেখানো হয়। কিন্তু গীতা বলেছে, ছবির মেয়েটি সে নয়।
২৬ অক্টোবর গীতাকে নয়াদিল্লিতে পাঠানোর তোড়জোড় চলছে। এর ফলে তার প্রাক্কালে যে খানিকটা জটিলতা তৈরি হয়েছে, তা স্বীকার করেছেন ফয়সল। তিনি বলেছেন, গীতা আমাদের কাছে কিছু লুকনোর চেষ্টা করছে বা বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে কিনা, সেটা বুঝতে ওর সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করছি আমরা।
১৪ বছর আগে গীতাকে সমঝোতা এক্সপ্রেস ট্রেনের কামরায় একা খুঁজে পান পাক রেঞ্জার্স কর্মীরা। তখন তার বয়স ৭-৮ বছর। পুলিশ তাকে লাহোরে এধি ফাউন্ডেশনে নিয়ে যায়। সেখান থেকে তাকে পাঠানো হয় করাচিতে। তাকে দত্তক নেন ফাউন্ডেশনের সদস্য বিলকিস এধি। করাচিতে গীতা তার কাছেই থাকে।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

তেহরানে বাংলাদেশ দূতাবাসের সবাইকে দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত
ইরান-ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত ক্রমেই উদ্বেগজনক রূপ নিচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতেবিস্তারিত পড়ুন

সংঘাতের মাঝেও তেহরানের বায়ুমান ঢাকার চেয়ে ভালো
সোমবার রাত থেকেই দফায় দফায় কয়েক পশলা বৃষ্টি হয়েছে ঢাকায়।বিস্তারিত পড়ুন

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
গল আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজের প্রথমটিতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষেবিস্তারিত পড়ুন