শুক্রবার, জুন ২৭, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

বিশ্বে এখনো আছে ‘ভ্যাম্পায়ার সমাজ’!

বিশ্বের কিছু মানুষ নিয়মিত মানুষেরই রক্ত পান করে। তবে এই ‘আধুনিক ভ্যাম্পায়ার’ দের অধিকাংশের মধ্যেই ‘ড্রাকুলা’, রক্তচোষা দানব বা এমন কোনো আধিভৌতিক বিশ্বাস নেই। তাদের দাবি, ক্লান্তি, মাথাব্যথা ও পেটের পীড়া দূর করতেই চিকিৎসার অংশ হিসেবে নিয়মিত রক্ত পান করা হয় এবং এমন চিকিৎসা পদ্ধতি বহুদিন ধরেই চলে আসছে। আবার রক্ত মানুষের দৈহিক ও মানসিক শক্তি ছড়িয়ে দেওয়ার মাধ্যম বলে বিশ্বাস করে অনেকেই। আর বিশ্বের প্রায় প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ শহরেই আছে ‘ভ্যাম্পায়ার সমাজ’।

বিবিসির প্রতিবেদন সূত্রে জানা গেছে, রক্তপানকারী মানুষের সংখ্যা নেহাত কম নয়। শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই কয়েক হাজার মানুষ নিয়মিত মানুষের রক্ত পান করে। এই আধুনিক যুগেও মানুষের রক্ত পান কিছু মানুষের মধ্যে প্রচলিত হওয়ার বিষয়টি রহস্যজনক বলেই মনে করে অনেকে।

যুক্তরাষ্ট্রের ইডাহো ইউনিভার্সিটির গবেষক ডি জে উইলিয়ামসের মতে, মানুষের রক্তপানের কথা শুনলেই বিষয়টি ভয়ংকর বলে মনে হয়। সাধারণভাবে ভয়ংকর কোনো অপরাধী বা প্রাচীন কোনো ধর্মবিশ্বাসী বলে মনে করা হয়। প্রকৃতপক্ষে, ১৫০০ শতাব্দীতেও মানুষের রক্তকে বিভিন্ন রোগের ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করা হতো। আগে ক্যাথলিক খ্রিস্টানদের সর্বোচ্চ ধর্মগুরু পোপের চিকিৎসায়ও মানুষের রক্ত ব্যবহার হয়েছে। এক পোপের চিকিৎসার জন্য রক্ত জোগাড় করতে তাঁর চিকিৎসক তো তিন যুবককে প্রায় মেরেই ফেলেছিলেন। ওই চিকিৎসক তিন যুবকের রক্ত থেকে তাঁদের জীবনীশক্তিও পোপের শরীরের মধ্যে দিতে চেয়েছিলেন।

যুক্তরাজ্যের ডারহ্যাম ইউনিভার্সিটির গবেষক বিচার্ড সাগ বলেন, রক্ত মানুষের দৈহিক ও মানসিক শক্তি ছড়িয়ে দেওয়ার মাধ্যম বলে বিশ্বাস করে অনেকেই। তিনি বলেন, বিশ্বের প্রায় প্রতিটি শহরেই ‘ভ্যাম্পায়ার সমাজ’ আছে, তবে অনেক ক্ষেত্রেই তা লোকচক্ষুর আড়ালে থেকে যায়। সাধারণত এই সমাজের ব্যক্তিরা এক স্থানে একত্রিত হয় ও রক্ত পান করে। তিনি আরো বলেন, ‘ভ্যাম্পায়ার সমাজে’র ব্যক্তিরা বিশ্বাস করে, স্বাস্থ্যবান তরুণের রক্ত পান করলে তাদের মধ্যেও রক্তদাতার মানসিক ও শারীরিক শক্তি ছড়িয়ে যাবে। ১৮০০ ও ১৯০০ শতাব্দীতেও এমন সমাজ ছিল।

বিবিসির প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, ভ্যাম্পায়ার সমাজের ব্যক্তিরা সমাজের বিভিন্ন স্তর থেকে এসেছে। স্বাভাবিক মানুষের মতোই তারা চাকরি করে এবং স্ত্রী ও সন্তান নিয়ে পরিবারও আছে। এমনকি তারা ধর্মও পালন করে।

গবেষকরা বলেন, ইন্টারনেটের যুগের পূর্বে ভ্যাম্পায়ারদের ছোট সমাজ ছিল। তবে এখন শক্তিশালী ওয়েবপেজের মাধ্যমে তারা সংগঠিত হয়েছে। প্রায় প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ শহরেই ছোট আকারে হলেও ভ্যাম্পায়ার সমাজ আছে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

তেহরানে বাংলাদেশ দূতাবাসের সবাইকে দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত

ইরান-ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত ক্রমেই উদ্বেগজনক রূপ নিচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতেবিস্তারিত পড়ুন

সংঘাতের মাঝেও তেহরানের বায়ুমান ঢাকার চেয়ে ভালো

সোমবার রাত থেকেই দফায় দফায় কয়েক পশলা বৃষ্টি হয়েছে ঢাকায়।বিস্তারিত পড়ুন

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

গল আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজের প্রথমটিতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষেবিস্তারিত পড়ুন

  • নেতানিয়াহু: তেহরানের আকাশ দখলে, জয়ের পথে ইসরায়েল
  • অবিলম্বে তেহরান খালি করার আহ্বান ট্রাম্পের
  • ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কিকে স্বৈরাচারী শাসক বললেন ট্রাম্প
  • ধর্ষণের অভিযোগের তদন্ত চলায় এমবাপ্পেকে বিজ্ঞাপন থেকে সরাল রিয়াল
  • মিয়ানমারে বন্যায় মৃতের সংখ্যা দ্বিগুণ বেড়ে ২২৬
  • ইসরাইলি হামলায় আরও ৩৮ ফিলিস্তিনি নিহত
  • বিক্ষোভকারীদের অধিকার সমুন্নত রাখতে সরকারের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের
  • একদিনে গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহত ৫৭ ফিলিস্তিনি 
  • কানে ব্যান্ডেজ নিয়ে সম্মেলনে ট্রাম্প
  • ওমানে বন্দুকধারীর হামলায় মসজিদের কাছে   ৪জন নিহত
  • ট্রাম্পকে গুলি করা ব্যক্তি দলের নিবন্ধিত ভোটার
  • প্রেসিডেন্ট মাসুদকে সতর্কতা ইরানিদের