শনিবার, এপ্রিল ১৯, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

বিশ্বে বন্ধের প্রক্রিয়া, বাংলাদেশে স্থাপনের

যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, চীনসহ বিশ্বের অনেক দেশই কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধের উদ্যোগ নিয়েছে। মূলত পরিবেশদূষণের কারণেই দেশগুলো এমন সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছে।

যুক্তরাজ্যের সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ও গার্ডিয়ান জানিয়েছে, ২০২৫ সালের মধ্যেই দেশটিতে চালু থাকা কয়লাভিত্তিক সব বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ করার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।

সম্প্রতি যুক্তরাজ্যের জ্বালানিমন্ত্রী অ্যাম্বার রাড বলেছেন, পরিবেশদূষণের জন্য দায়ী কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের জায়গায় আসবে গ্যাসভিত্তিক ও পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র।

গত বছরের শেষ দিকে ঘোষিত পরিকল্পনার ব্যাপারে অ্যাম্বার রাড বলেন, বর্তমানে যুক্তরাজ্যে কয়েক ডজন কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র চালু আছে, যেগুলো ২০২৫ সালের মধ্যে অবশ্যই বন্ধ করতে হবে। আর ২০২৩ সাল নাগাদ এসব কেন্দ্রের ব্যবহার সীমিত করা হবে।

রাড আরো বলেন, পরিবেশদূষণের জন্য দায়ী কোনো ব্যবস্থার ওপর যুক্তরাজ্য নির্ভর থাকতে পারে না।

অন্যদিকে, আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই কার্বন ডাইঅক্সাইড নির্গমন উল্লেখযোগ্য হারে কমানোর জোর উদ্যোগ নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের পরিবেশ সুরক্ষাবিষয়ক সংস্থা ইপিএ। তাই কার্বন নির্গমনের অন্যতম কারণ কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধে সংস্থাটি কাজ করে চলছে।

কয়েক বছর আগের এক উদ্যোগের মাধ্যমে সংস্থাটি ২০১৮ সালের মধ্যেই যুক্তরাষ্ট্রের টেনেসি রাজ্যের ১৮টি কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধের ঘোষণা দেয়, যা ছিল যুক্তরাজ্যের তৎকালীন কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের ১ শতাংশ।

এ ছাড়া গত বছর নেওয়া এক উদ্যোগে, আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে মিশিগান রাজ্যের ২৫টি কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।

পরিবেশদূষণের জন্য বর্তমান বিশ্বে সবচেয়ে বিতর্কিত চীন। আর পুরো দেশের মধ্যে বেইজিংয়ে দূষণের মাত্রা সবচেয়ে বেশি। চলতি বছর বেইজিংয়ের চারটি গুরুত্বপূর্ণ কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ করে সেখানে গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের কথা বলা হয়েছে।

লন্ডনভিত্তিক পরিবেশবাদী সংস্থার নর্থ স্কয়ার ব্লু ওক লিমিটেডের চীনা কর্মী তিয়ান মিয়াও বলেন, কয়লা পোড়ানোর কারণেই মূলত পরিবেশদূষণ হয়। বিদ্যুৎ উৎপাদনে কয়লার পরিবর্তে গ্যাস ব্যবহারে দাম বাড়লেও পরিবেশদূষণ অনেকাংশেই কমে যাবে।

নিজ দেশে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধের প্রক্রিয়া শুরু করলেও বাংলাদেশে এমন বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে চীন। সম্প্রতি বিবিসির এক খবরে বলা হয়, দেশের দক্ষিণাঞ্চলীয় জেলা পটুয়াখালীর পায়রায় বাংলাদেশ ও চীনের যৌথ উদ্যোগে নির্মিত হচ্ছে ১৩০০ মেগাওয়াট ক্ষমতার কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র। এ ছাড়া সুন্দরবনের রামপালেও কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের বিষয়ে ভারতের সঙ্গে চুক্তি হয়েছে বাংলাদেশের।

এ ছাড়া বর্তমানে চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে একটি কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের বিরুদ্ধে আন্দোলন চলছে। সেখানে পুলিশ ও বিদ্যুৎকেন্দ্র কর্তৃপক্ষের লোকদের সঙ্গে সংঘর্ষে চারজন নিহত হওযার ঘটনাও ঘটেছে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ব্যাংকক থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

ষষ্ঠ বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনে অংশগ্রহণ শেষে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদবিস্তারিত পড়ুন

বিশ্বকবির ম্যুরাল থেকে কালি মুছে দিল উপজেলা প্রশাসন

কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলায় বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ম্যুরালে কালি দিয়ে মুখবিস্তারিত পড়ুন

ফখরুল: ইউনূস–মোদির বৈঠক আশার আলো দেখাচ্ছে

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন

  • জুতার মালা পরিয়ে লাঞ্ছিত করা সেই বীর মুক্তিযোদ্ধার বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
  • দেশে ফিরেছেন মুহাম্মদ ইউনূস
  • মিরপুরে ঝগড়ার জেরে ‘সাততলা থেকে ফেলে’ যুবককে হত্যার অভিযোগ
  • ‘হলে থাকতেন-টিউশনি করতেন, এখন পাঁচ-ছয় কোটি টাকার গাড়িতে চড়েন’
  • শুক্রবার বৈঠকে বসছেন ইউনূস-মোদি
  • এসএসসি পেছানোর দাবিতে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি, যা বলছে শিক্ষা বোর্ড
  • মব-নারীবিদ্বেষ-তৌহিদি জনতা: দেশে চরমপন্থা বিকাশের সুযোগ সত্যি নাকি বিভ্রান্তি?
  • নাহিদ: আওয়ামী দুঃশাসনের ভুক্তভোগীদের কাছে ৫ আগস্ট অবশ্যই দ্বিতীয় স্বাধীনতা
  • দেশে গ্যাস অনুসন্ধানে মস্কোর সহযোগিতা চায় ঢাকা
  • ঈদের চাঁদ দেখা নিয়ে যে আহ্বান জানালো সৌদি আরব
  • ৬ ডলারে নামছে না রোহিঙ্গাদের খাদ্য সহায়তা, কমছে ৫০ সেন্ট
  • আরও একমাস বাড়লো পাঁচটি সংস্কার কমিশনের মেয়াদ