বৈশাখের তাপদাহে রাঙা ফুলে রঙিন হয়েছে কৃষ্ণচূড়া
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি: একদিকে বৈশাখের তাপদাহে জ্বলছে সারাদেশ। এরই মাঝে চোখ জুড়ানো প্রশান্তি নিয়ে প্রকৃতিতে ফুটেছে অগ্নি রাঙা কৃষ্ণচূড়া। গ্রাম কিংবা শহর সব জায়গায় প্রকৃতি প্রেমীদের হাতছানি দিচ্ছে অগ্নি রাঙা এ কৃষ্ণচূড়া। কৃষ্ণচূড়ার এই অপরূপ রূপে মোহিত হয়ে উঠছে ভাবুক মন।
কৃষ্ণচূড়া গ্রীষ্মের অতি পরিচিত ফুল। ঝিনাইদহ সদর, শৈলকুপা, হরিণাকুন্ডু, কালীগঞ্জ, মহেশপুর ও কোটচাঁদপুর উপজেলার শহরসহ বিভিন্ন এলাকার প্রত্যন্ত গ্রামে কৃষ্ণচূড়ার শাখায় শাখায় এখন লালে লাল হয়ে ফুটে আছে অগ্নি রাঙা এই ফুল।জানা যায়, কৃষ্ণচূড়ার আদি নিবাস পূর্ব আফ্রিকার মাদাগাস্কার। যার বৈজ্ঞানিক নামঃ উবষড়হরী ৎবমরধ। আমাদের দেশে দুই ধরণের কৃষ্ণচূড়া ফুল ফুটতে দেখে যায়।
একটি হল অগ্নি মতো উজ্জ্বল লাল অন্যটি লাল হলদেটে। তবে আমাদের দেশে লাল কৃষ্ণচূড়ায় বেশি চোখে পড়ে। বর্তমানে লাল হলদেটে কৃষ্ণচূড়া বেশ বিরল। লাল হলদেটে কৃষ্ণচূড়াকে অনেকে রাধাচূড়া বলে থাকে। কৃষ্ণচূড়া গাছের উচ্চতা খুব বেশি হয় না। সর্বোচ্চ ১১-১২ মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়। তবে এর শাখা পলব অনেক দূর পর্যন্ত ছড়ানো থাকে। উদ্ভিদ বিজ্ঞানীদের মতে, আবহাওয়া অনুক’লে থাকলে বাংলাদেশে কৃষ্ণচূড়া ফুল ফোটে এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত। কুড়ি আসার কিছু দিনের মধ্যে পুরো গাছ ভরে যায় ফুলে ফুলে। কৃষ্ণচূড়া ফুল সাত-আটটি পাপড়িযুক্ত গাঢ় লাল। ফুলের ভেতরের অংশ হালকা হলুদ ও রক্তিম হয়ে থাকে।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
মানবদেহে আদার অনেক উপকার
আমাদের দিনে কয়েকবার রঙিন খাবার খাওয়া উচিত, কিন্তু আপনি কিবিস্তারিত পড়ুন
হোটেল ঘরে বিছানার চাদর সাদা হয় কেন ?
বেড়াতে গিয়ে হোটেলের ঘরে ঢুকে প্রথম যে বিষয়টি নজরে আসে,বিস্তারিত পড়ুন
ধনিয়া পাতার উপকারি গুণ
চিকিৎসকদের মতে, ধনে বা ধনিয়া একটি ভেষজ উদ্ভিদ যার অনেকবিস্তারিত পড়ুন