শনিবার, নভেম্বর ২৩, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

বড় ধরনের যুদ্ধের প্রস্তুতিতে চীন

বড়সড় যুদ্ধের কথা মাথায় রেখে এগোচ্ছে চিন। সামরিক তথা রাষ্ট্র কাঠামোয় তাৎপর্যপূর্ণ বদল আনল চিনের কমিউনিস্ট সরকার। তৈরি করা হল নতুন শীর্ষ সামরিক পদ। চিনের প্রেসিডেন্ট শি চিনফিং চিনের ‘জয়েন্ট ব্যাটল কম্যান্ড’-এর কম্যান্ডার-ইন-চিফ হলেন। যুদ্ধের সময় চিনের সশস্ত্র বাহিনীর তিনটি শাখার মধ্যে আরও বেশি সমন্বয় এবং আরও বেশি বোঝাপড়ার লক্ষ্যে গঠিত হয়েছে এই সেন্ট্রাল ব্যাটল কম্যান্ড।

চিনের কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক যিনি হন, তাঁকেই সে দেশের প্রেসিডেন্ট পদে মনোনীত করে চিনা ন্যাশনাল পিপল’স কংগ্রেস। প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর তিনি চিনের সেন্ট্রাল মিলিটারি কমিশনের চেয়ারম্যানও হন। অর্থাৎ দল, সরকার এবং সেনাবাহিনীর সার্বিক নিয়ন্ত্রণ তাকে এক জনেরই হাতে। সেই নিয়ন্ত্রণকে এ বার আরও সুদৃঢ় করল চিন। সেন্ট্রাল মিলিটারি কমিশনের অধীনে তৈরি করা হল জয়েন্ট ব্যাটল কম্যান্ড। সেই সংস্থার প্রধান হলেন চিনা প্রেসিডেন্ট শি চিনফিং। চিনের ইতিহাসে এই প্রথম কোনও প্রেসিডেন্ট জয়েন্ট ব্যাটল কম্যান্ডের কম্যান্ডার-ইন চিফ হলেন।

প্রেসিডেন্ট শি চিনফিং যখন সেন্ট্রাল মিলিটারি কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে কোনও কর্মসূচিতে অংশ নেন, তখন তিনি মাও জে দং-এর মতো অলিভ গ্রিন স্যুট পরেন। জয়েন্ট ব্যাটল কম্যান্ড ওই কমিশনের অধীনস্থ হিসেবে তৈরি হলেও, তা যে সম্পূর্ণ স্বতন্ত্র ভাবে কাজ করবে এবং তার গুরুত্বও যে অপরিসীম, তা বুঝিয়ে দিয়েছে শি চিনফিং-এর নতুন পোশাক। বুধবার জয়েন্ট ব্যাটল কম্যান্ডের প্রধান হিসেবে কার্যভার গ্রহণ করার সময় তিনি ক্যামোফ্লাজ ইউনিফর্ম পরে এসেছিলেন। যুদ্ধক্ষেত্রে যাওয়ার সময়ই সেনা এই পোশাক ব্যবহার করে।

প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যুদ্ধকালীন সময়ের কথা মাথায় রেখেই জয়েন্ট ব্যাটল কম্যান্ড তৈরি করল চিন। যুদ্ধের সময় স্থলবাহিনী, বিমানবাহিনী এবং নৌবাহিনীর মধ্যে নিখুঁত সমন্বয় এবং ১০০ শতাংশ বোঝাপড়া থাকার প্রয়োজন। সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং নির্দেশ দেওয়ার কেন্দ্রও একটিই হওয়া উচিত। তাতে সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রক্রিয়া দ্রুততর হয় এবং আপৎকালীন অবস্থায় প্রয়োজনীয় নির্দেশ দিতে সময় অনেক কম লাগে। সমর বিশারদরা বলছেন, তিন বাহিনীকে যুদ্ধের জন্য সব সময় প্রস্তুত রাখতেই চিন এই নতুন পদক্ষেপ নিল।

এই বিশাল পদক্ষেপের মধ্যে, যুদ্ধ সম্পর্কে চিনের নতুন দৃষ্টিভঙ্গীও খুঁজে পাচ্ছেন কেউ কেউ। ওয়াকিবহাল মহল বলছে, শুধুমাত্র ঘোষিত যুদ্ধ নয়, চিন এখন অঘোষিত ভাবেই যুদ্ধ শুরু করে দেওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছে। সামনাসামনি গোলাগুলি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়া নয়, বরং বিভিন্ন সীমান্তে এবং জলসীমায় নিজেদের নিয়ন্ত্রণ ও প্রভাব বাড়াতে ঠান্ডা যুদ্ধ শুরু করে দিতে চায় চিন। তিন বাহিনীর মধ্যে সমন্বয় আরও বাড়িয়ে সেই পথে এগোতে চান চিনফিং। তাই গঠিত হল জয়েন্ট ব্যাটল কম্যান্ড। প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞদের এই বাখ্যা যদি ঠিক হয়, তা হলে আরও সতর্ক হওয়ার সময় এসেছে ভারতের জন্য।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ধর্ষণের অভিযোগের তদন্ত চলায় এমবাপ্পেকে বিজ্ঞাপন থেকে সরাল রিয়াল

আর্থিক দ্বন্দ্বের মধ্যে পিএসজি ছেড়ে রিয়াল মাদ্রিদে আসার পর একেরবিস্তারিত পড়ুন

মিয়ানমারে বন্যায় মৃতের সংখ্যা দ্বিগুণ বেড়ে ২২৬

ঘূর্ণিঝড় ইয়াগির প্রভাবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ মিয়ানমারে ভারি বৃষ্টিপাতের কারণেবিস্তারিত পড়ুন

ইসরাইলি হামলায় আরও ৩৮ ফিলিস্তিনি নিহত

গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরাইলি বাহিনীর তান্ডবে প্রাণ গেছে আরও ৩৮বিস্তারিত পড়ুন

  • বিক্ষোভকারীদের অধিকার সমুন্নত রাখতে সরকারের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের
  • একদিনে গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহত ৫৭ ফিলিস্তিনি 
  • কানে ব্যান্ডেজ নিয়ে সম্মেলনে ট্রাম্প
  • ওমানে বন্দুকধারীর হামলায় মসজিদের কাছে   ৪জন নিহত
  • ট্রাম্পকে গুলি করা ব্যক্তি দলের নিবন্ধিত ভোটার
  • প্রেসিডেন্ট মাসুদকে সতর্কতা ইরানিদের 
  • ভারতের সঙ্গে চুক্তিতে দেশের মানুষের আস্থা প্রয়োজন
  • ভারত আমাদের রাজনৈতিক বন্ধু, চীন উন্নয়নের : কাদের
  • ইসরায়েলে মুহুর্মুহু রকেট হামলা ইসলামিক জিহাদের
  • প্রথম বিতর্কের পর ট্রাম্পের দিকে ঝুঁকছেন দোদুল্যমান ভোটাররা!
  • রেবন্ত রেড্ডি এবং চন্দ্রবাবু নাইডু বৈঠক নিয়ে নানা জল্পনা
  • স্টারমারের দুঃখ প্রকাশের পরও বাংলাদেশি কমিউনিটিতে ক্ষোভ