বৃহস্পতিবার, অক্টোবর ৩১, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

ভলকার ট্যুর্ক: প্রতিটি হত্যাকাণ্ডের তদন্ত করা প্রয়োজন

জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ভলকার ট্যুর্ক বলেছেন, “জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে কোনো হত্যারই দায়মুক্তি দেওয়া উচিত নয়। প্রতিটি হত্যার তদন্ত ও বিচার করতে হবে।”

বুধবার (৩০ অক্টোবর) ঢাকার হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে বাংলাদেশে দুইদিনের সফর শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি এ কথা বলেন।

মব জাস্টিস নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, “যেই করে থাকুক, প্রতিটি সহিংসতার তদন্ত হওয়া দরকার। যেকোনো ধরনের মব জাস্টিস অগ্রহণযোগ্য। এর জন্য আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করা দরকার।”

অনিয়মতান্ত্রিকভাবে বিভিন্ন ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলার বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “নিয়মতান্ত্রিকভাবে ছাড়া কোনো মামলা করা যায় না। এটি সুরাহা করা অত্যন্ত জরুরি। এই বিষয়ে একটি কমিশন গঠন করা হয়েছে। আগে যা করা হতো সেটির পুনরাবৃত্তি আমরা চাই না। ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা এবং সুষ্ঠু তদন্ত হওয়া দরকার।”

তিনি বলেন, “এটি গুরুত্বপূর্ণ যে কেবল আওয়ামী লীগের সদস্য বা সমর্থকসহ তাদের পূর্ববর্তী রাজনৈতিক সম্পৃক্ততার ভিত্তিতে ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা দায়ের করা হয় না।”

তিনি বলেন, “সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে বিপুল সংখ্যক হত্যার অভিযোগসহ কিছু অভিযোগ যথাযথ তদন্তের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত না হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। অতীতের নিদর্শনগুলোর পুনরাবৃত্তি না করা গুরুত্বপূর্ণ। মিথ্যা মামলার সম্ভাব্য বিস্তার মোকাবিলার হাতিয়ার হিসেবে এই বিষয়টি খতিয়ে দেখার জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের একটি কমিটি গঠনকে আমি স্বাগত জানাই। যথাযথ প্রক্রিয়াকে অগ্রাধিকার দেওয়া জরুরি।”

ফৌজদারি ন্যায়বিচার গুরুত্বপূর্ণ, তবে অভিযোগগুলো যাতে তাড়াহুড়ো করে আনা না হয় এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালসহ সর্বত্র যথাযথ প্রক্রিয়া এবং সুষ্ঠু বিচারের মান বজায় রাখা হয় তা নিশ্চিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে তিনি জানান।

তিনি বলেন, “আমি দেখেছি যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার অতীতে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের কার্যধারার সমস্যাগুলো সম্পর্কে সচেতন ছিল। আমার অফিস আইসিটি আইন সংশোধন, এটিকে আন্তর্জাতিক মানের সঙ্গে সামঞ্জস্য আনতে এবং সুষ্ঠু বিচারের অধিকার নিশ্চিত করতে এবং যথাযথ প্রক্রিয়ার সঙ্গে আপস না করে ন্যায়বিচার প্রদানের বিষয়ে মন্তব্য করেছে। আমরা অন্যান্য উপায়ের দিকে নজর দেবো যাতে আমরা এই প্রক্রিয়াটিকে সমর্থন করতে পারি। আমি আশা করি ভবিষ্যতে মৃত্যুদণ্ডের ব্যবহার নিয়েও জনসমক্ষে আলোচনা হবে।”

ছাত্রলীগকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসাবে ঘোষণা করে সেটিকে নিষিদ্ধ করার বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “সন্ত্রাস আইন নিয়ে অনেক আলোচনা হয়েছে। এর ফলাফল কী হতে পারে, সেটি আমরা দেখেছি। দুর্ভাগ্যজনকভাবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে যারা ভিন্নমত পোষণকারী বা রাজনৈতিক ভিন্নমতাবলম্বী, তাদের সন্ত্রাসী হিসাবে চিহ্নিত করা হয়।”

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ঢাকার ট্রাফিক ব্যবস্থায় যুক্ত হবেন ৭০০ শিক্ষার্থী, পাবেন সম্মানী

রাজধানী ঢাকার ট্রাফিক ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণে ও শৃঙ্খলা আনতে পুলিশের সঙ্গেবিস্তারিত পড়ুন

৮ জেলায় নতুন ডিসি নিয়োগ

দেশের ৮ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক (ডিসি) নিয়োগ দিয়েছে সরকার।বিস্তারিত পড়ুন

নুর: রাজনৈতিক দলের গোলামি করলে প্রজাতন্ত্রের চাকরি করতে পারবেন না

গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, “যারা জনগণেরবিস্তারিত পড়ুন

  • ড. ইউনূস: বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনার কোনো স্থান নেই
  • পুতুলের মাধ্যমে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী নয় সরকার
  • নুর ইস্যুতে রনি: তারেক রহমানের সিদ্ধান্তের বাইরে কিছু হবে না
  • বুধবার ফের অবরোধের ঘোষণা দিয়ে সড়ক ছাড়লেন শিক্ষার্থীরা
  • ৩৮তম বিসিএসের ফল কোটামুক্ত প্রকাশ করতে হাইকোর্টের রুল
  • নির্বাচন কমিশন গঠনে সার্চ কমিটির প্রধান হচ্ছেন যিনি
  • ২০ সাংবাদিকের প্রেস অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড বাতিল
  • ধানমন্ডিতে প্রকাশ্যে অস্ত্র ঠেকিয়ে টাকা ছিনতাই
  • চালের আমদানি শুল্ক মওকুফের সুপারিশ
  • নাহিদ: বিজয় অর্জন না হলে সশস্ত্র সংগ্রামের ডাক দিয়ে রেখেছিলাম
  • জামায়াত আমির: ভোটের ময়দানে ফিরে আসার নৈতিক অধিকার নেই আওয়ামী লীগের