ভারতে প্রথম মেয়েদের স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন যিনি
৮ মার্চ সারা বিশ্ব জুড়ে পালিত হল আন্তর্জাতিক নারী দিবস। ভারতেও আড়ম্বরে উদযাপিত বিশ্ব নারী দিবস। নারীর ক্ষমতায়ন, নারী শক্তির জাগরণ এসবই সম্ভব হয়েছে নারীর শিক্ষার অধিকারকে স্বীকৃত করেই। একথা অস্বীকার করা যায় না, একটা সময় পর্যন্ত শিক্ষার অধিকার থাকলেও শিক্ষা বিমুখই ছিলেন নারীরা। বাড়িতে ঘরোয়া পাঠশালা ছাড়া নারীর কাছে শিক্ষা ‘বামন হয়ে চাঁদে হাত’ দেওয়ার মতই ছিল। কিন্তু ঘরের গণ্ডি থেকে নারীর স্কুলের দরজা পর্যন্ত আসার প্রয়োজনীয়তা ছিল সর্বাধিক। অর্ধেক আকাশ নয়, গোটা আকাশটাই নারীর অধিকার অথবা নারী পুরুষের ভেদাভেদ ঘুচে দিতে প্রথম যুগান্তকারী পদক্ষেপ ছিল নারীদের জন্য স্কুল। আর এই মহান উদ্যোগ ছিল এক নারীরই। সাবিত্রীবাই জ্যোতিরাও ফুলে, ভারতে প্রথম মেয়েদের স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা। ১০ মার্চ, ১৮৯৭-এই দিনেই তাঁর জীবনাবসান হয়েছিল।
স্বাধীনতা তখনও আসেনি। ভারত ব্রিটিশেরই অধীনে। মেয়েদের স্কুলের সামাজিক গুরুত্ব উপলব্ধি করে সাবিত্রীবাই জ্যোতিরাও ফুলে ১৮৮৪ সালে ভারতে প্রথম মেয়েদের স্কুল প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। পরবর্তীতে ধর্ষিতা গর্ভবতী নারীদের জন্য আরও একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন তিনি, যার নাম, বালহত্যা প্রতিবন্ধক গৃহ। তাঁর লেখা দুটি কবিতার বইও রয়েছে। একটি কাব্য ফুলে(১৯৩৪), অন্যটি বভন কাশি শুদ্ধ রত্নাকর (১৯৮২)।
পুনে বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকে সম্মান হেতু বিশ্ববিদ্যালয়য়ের নামকরণ করে সাবিত্রীবাই ফুলে বিশ্ববিদ্যালয়।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
প্রকাশ্যে জানালেনঃ দুই পরিচালকের সঙ্গে ‘প্রেম’ ছিল পায়েলের
টলিউড ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির স্বনামধন্য দুজন পরিচালক রাজ চক্রবর্তী ও আবিরবিস্তারিত পড়ুন
প্রথম ‘সন্তানের’ জন্মলগ্নে কেঁদেছিলেন দেব ! দায়িত্ব অনেকটাই একা সামলাচ্ছেন তিনি
শিরোনাম পড়ে ভাবছেন, নায়ক দেব তো বিয়েই করেননি, তাহলে সন্তানবিস্তারিত পড়ুন
আলোচিত বাবা রাম রহিমের আয় কত, অনেকেই জানেনা?
ভারতের বিতর্কীত ধর্মগুরু বাবা রাম রহিমের পঞ্জাব, হরিয়ানায় স্থাবর সম্পত্তিরবিস্তারিত পড়ুন