ভালোবাসা দিবসে এত কিছুর পরও কারাগারেই থাকছেন ক্রিকেটার সানি

ভালোবাসা দিবস উপলক্ষে নাসরিনের আবগ আর অনুভূতি প্রকাশ। দেখতে যাওয়া সব কিছুই উপেক্ষা করে তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি আইনে করা মামলায় ক্রিকেটার আরাফাত সানির জামিন নাকচ করে দিয়েছেন আদালত। এর ফলে কারাগারেই থাকতে হচ্ছে তাঁকে। আজ বুধবার বাংলাদেশ সাইবার ক্রাইম ট্রাইব্যুনালের বিচারক সাইফুল ইসলাম জামিন নাকচ করেন।
২২ জানুয়ারি ঢাকার আমিনবাজার এলাকা থেকে তথ্যপ্রযুক্তি আইনে নাসরিন সুলতানার প্রথম মামলায় আরাফাত সানিকে গ্রেপ্তার করে মোহাম্মদপুর থানার পুলিশ। পরে ঢাকার মহানগর হাকিম প্রণব কুমার হুই তাঁকে একদিনের রিমান্ডে পাঠান। এর পর থেকেই সানি কারাগারে রয়েছেন।
মামলার নথিতে দাবি করা হয়, ২০১৪ সালের ১২ ডিসেম্বর ক্রিকেটার আরাফাত সানির সঙ্গে পাঁচ লাখ টাকা দেনমোহরে নাসরিন সুলতানার বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে তাঁরা দুজন ভাড়া বাসায় সংসার শুরু করেন। সংসার চলার সময় ছয় মাস পর ক্রিকেটার আরাফাত সানি তাঁর মায়ের পরামর্শে নাসরিনের কাছে ২০ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করেন। যৌতুকের টাকার জন্য সানি তাঁর স্ত্রীকে মারধর ও গালিগালাজ করে ভাড়া বাসায় ফেলে যান।
নথিতে আরো উল্লেখ করা যায়, ২০১৬ সালের ১২ জুন বাদী নাসরিন সুলতানা ভাড়া বাসাসহ যাবতীয় ভরণপোষণ না পেয়ে নিরূপায় হয়ে সংসার করতে স্বামী সানির সঙ্গে দেখা করেন। এ সময় সানি যৌতুকের ২০ লাখ টাকা দাবি করে নাসরিনকে বলেন, ‘যৌতুকের টাকা না দিলে আমার মা তোমার সঙ্গে সংসার করতে দেবেন না এবং এ নিয়ে বেশি বাড়াবাড়ি করলে তোমার পরিণতি অনেক খারাপ হবে। কারণ তোমার কিছু অশ্লীল ছবি আমার মোবাইল ফোনে রয়েছে।’ এরপর বাদীকে ঘাড় ধাক্কা দিয়ে সানির মা তাঁদের বাড়ি থেকে বের করে দেন। তিনি হুমকি দিয়ে বলেন, ‘তোর সঙ্গে আমার ছেলে সংসার করবে না। তাই সম্পর্ক ছিন্ন করার ব্যবস্থা কর।’ এরপর বাদী তাঁর বাসায় চলে যান।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

তেহরানে বাংলাদেশ দূতাবাসের সবাইকে দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত
ইরান-ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত ক্রমেই উদ্বেগজনক রূপ নিচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতেবিস্তারিত পড়ুন

সংঘাতের মাঝেও তেহরানের বায়ুমান ঢাকার চেয়ে ভালো
সোমবার রাত থেকেই দফায় দফায় কয়েক পশলা বৃষ্টি হয়েছে ঢাকায়।বিস্তারিত পড়ুন

অবিলম্বে তেহরান খালি করার আহ্বান ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত পঞ্চম দিনে গড়ানোর আগেই তেহরানবাসীদের শহর খালি করারবিস্তারিত পড়ুন