বৃহস্পতিবার, এপ্রিল ২৪, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

ভাষাকে আমাদেরই মর্যাদা দিতে হবে : প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আমাদের ভাষাকে আমাদেরই মর্যাদা দিতে হবে। আমাদের ভাষাকে আমাদেরই রক্ষা করতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘ভাষা দিবসে সমাজের গুণীজনদের সম্মানিত করতে পেরে নিজেদেরকে ধন্য মনে করছি।’

শনিবার রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে ২০১৬ সালে একুশে পদকপ্রাপ্তদের হাতে পদক তুলে দিয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। পদকপ্রাপ্তদের সোনার তৈরি ৩৫ গ্রাম ওজনের পদক, দুই লাখ টাকা, সম্মাননাপত্র এবং একটি রেপ্লিকা দেওয়া হয়। এ সময় তিনি জাতীয় চার নেতাসহ ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধে নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।

প্রধানমন্ত্রী কবি আবদুল হাকিমের বঙ্গবাণী কবিতা থেকে
‘যে সবে বঙ্গেত জন্মি হিংসে বঙ্গবাণী।
সে সব কাহার জন্ম নির্ণয় ন জানি।।’ আবৃতি করেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘১২০০ মাইল দূরের পাকিস্তান আমাদের ওপর জোর করে উর্দুকে চাপিয়ে দিতে চেয়েছিল। কিন্তু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা তা তখন মেনে নেয়নি। আমাদের আত্মপরিচয়, আত্মমর্যাদা শিক্ষা দেয় এই একুশ। কারো কাছে মাথা নত না করা শেখায় এই একুশ।’

তিনি আরো বলেন, ‘মাতৃভাষা হারিয়ে যাচ্ছে জীবনের প্রয়োজনে। কিন্তু নিজের ভাষার স্বকীয়তা রক্ষা করতে হবে। আমাদের ছেলেমেয়েদের শিক্ষার জন্য, চাকরির জন্য অন্যান্য ভাষা শিখতে হবে। তবে মাতৃভাষাকে ভুলে গেলে চলবে না। রক্তের বিনিময়ে পাওয়া ভাষাকে মর্যাদাপূর্ণ অবস্থায় রাখতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘আমাদের যেকোনো অর্জন রক্তের বিনিময়ে, সংগ্রামের মাধ্যমে পেয়েছি।’

বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ দেশের ১৬ বিশিষ্ট ব্যক্তিকে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পদক ‘একুশে পদক’ প্রদান করা হয়েছে।

পদকপ্রাপ্তরা হলেন- ভাষা আন্দোলনে কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের জন্য বিচারপতি কাজী এবাদুল হক, সাঈদ হায়দার, সৈয়দ গোলাম কিবরিয়া (মরণোত্তর) ও জসিম উদ্দিন। শিল্পকলায় অভিনেত্রী বেগম জাহানারা আহমেদ, শাস্ত্রীয় সংগীতে পণ্ডিত অমরেশ রায় চৌধুরী, সংগীতে শিল্পী শাহীন সামাদ, নৃত্যে আমানুল হক এবং চিত্রকলায় কাজী আনোয়ার হোসেন। মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি মফিদুল হক এবং সাংবাদিকতায় দৈনিক জনকণ্ঠ পত্রিকার উপদেষ্টা সম্পাদক তোয়াব খান। গবেষণায় অধ্যাপক এবিএম আব্দুল্লাহ এবং মংছেন চীং মংছিন। এ ছাড়া ভাষা এবং সাহিত্যে জ্যোতি প্রকাশ দত্ত, অধ্যাপক হায়াৎ মামুদ ও হাবিবুল্লাহ সিরাজী।

এর আগে গত ১০ ফেব্রুয়ারি সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় নিজ নিজ ক্ষেত্রে কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে একুশে পদকের জন্য ওই ১৬ জনের নাম ঘোষণা করে।

ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মরণে ১৯৭৬ সাল থেকে একুশে পদক দেওয়া হচ্ছে। জাতীয় পর্যায়ে অনন্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে প্রতিবছর সাহিত্যিক, শিল্পী, শিক্ষাবিদ, ভাষাসৈনিক, ভাষাবিদ, গবেষক, সাংবাদিক, অর্থনীতিবিদ, দারিদ্র্য বিমোচনে অবদানকারী, সামাজিক ব্যক্তিত্ব ও প্রতিষ্ঠানকে এ পুরস্কার দেওয়া হয়।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ব্যাংকক থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

ষষ্ঠ বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনে অংশগ্রহণ শেষে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদবিস্তারিত পড়ুন

বিশ্বকবির ম্যুরাল থেকে কালি মুছে দিল উপজেলা প্রশাসন

কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলায় বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ম্যুরালে কালি দিয়ে মুখবিস্তারিত পড়ুন

ফখরুল: ইউনূস–মোদির বৈঠক আশার আলো দেখাচ্ছে

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন

  • জুতার মালা পরিয়ে লাঞ্ছিত করা সেই বীর মুক্তিযোদ্ধার বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
  • দেশে ফিরেছেন মুহাম্মদ ইউনূস
  • মিরপুরে ঝগড়ার জেরে ‘সাততলা থেকে ফেলে’ যুবককে হত্যার অভিযোগ
  • ‘হলে থাকতেন-টিউশনি করতেন, এখন পাঁচ-ছয় কোটি টাকার গাড়িতে চড়েন’
  • শুক্রবার বৈঠকে বসছেন ইউনূস-মোদি
  • এসএসসি পেছানোর দাবিতে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি, যা বলছে শিক্ষা বোর্ড
  • মব-নারীবিদ্বেষ-তৌহিদি জনতা: দেশে চরমপন্থা বিকাশের সুযোগ সত্যি নাকি বিভ্রান্তি?
  • নাহিদ: আওয়ামী দুঃশাসনের ভুক্তভোগীদের কাছে ৫ আগস্ট অবশ্যই দ্বিতীয় স্বাধীনতা
  • দেশে গ্যাস অনুসন্ধানে মস্কোর সহযোগিতা চায় ঢাকা
  • ঈদের চাঁদ দেখা নিয়ে যে আহ্বান জানালো সৌদি আরব
  • ৬ ডলারে নামছে না রোহিঙ্গাদের খাদ্য সহায়তা, কমছে ৫০ সেন্ট
  • আরও একমাস বাড়লো পাঁচটি সংস্কার কমিশনের মেয়াদ