মরা গরীব থেকে ১৫২,০০০ কোটি টাকার মালিক
এক লক্ষ বায়ান্ন হাজার কোটি টাকা। বাংলাদেশের এক বছরের বাজেটের প্রায় অর্ধেক। বাংলাদেশে কোন একক ব্যক্তির এর দশ ভাগের এক ভাগ টাকা আছে কিনা সন্দেহ।
Jan Koum
– জন্ম ফেব্রুয়ারি ২৪, ১৯৭৬ সালে ইউক্রেনে এক হতদরিদ্র পরিবারে
– ১৬ বছর বয়সে ১৯৯২ সালে তার মা ও দাদীর সঙ্গে তিনি আমেরিকার ক্যলিফোর্নিয়ার মাউন্টেন ভিউ তে চলে যান। সেখানে সামাজিক সাহয্য নিয়ে তাদের থাকা ও খাওয়া চলত
– তার বাবা তাদের ওখানে যেতে চেয়েছিলেন কিন্তু শেষ পর্যন্ত তিনি ইউক্রেনেই থেকে যান
– তার মা অন্যদের বাচ্চা লালন পালন করে আয় রোজগার করতেন। আর তিনি এক দোকানের ক্লিনারের কাজ নেন
– ১৮ বছর বয়সে তার আগ্রহ জাগে কম্পিউটার প্রোগ্রামিং এর দিকে। তিনি স্যান জোস স্টেট ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পান। একই সঙ্গে তিনি এক সফটওয়্যার কোম্পানিতে সিকিউরিটি টেস্টার হিসাবে কাজ শুরু করেন
– ফেব্রুয়ারি ১৯৯৬ সালে তার সাবেক মেয়ে বন্ধুকে শারিরীক লাঞ্চনার দায়ে তিনি অভিযুক্ত হন।
– ১৯৯৭ সালে তিনি ইয়াহুতে যোগ দেন ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইঞ্জিনিয়ার হিসাবে
– Brian Acton এর সঙ্গে তার আগেই পরিচয় ছিল। তার দুজন ইয়াহুতে ৯ বছর কাজ করেন
– ২০০৭ সালে তারা দু’জনই চাকুরি ছেড়ে দেন এবং এক বছর ঘুরে ফিরে বেড়ান
– দু’জনই ফেসবুকে চাকুরীর জন্য আবেদন করেন কিন্তু ফেসবুক তাদের ফিরিয়ে দেয়
– জানুয়ারী ২০০৯ এ তিনি একটি আই-ফোন কেনেন। আইফোন কেনার পর তার মনে হয় ৭ মাস বয়সী এ্যাপ স্টোর হতে পারে ভবিষ্যতের এক বিরাট সম্ভাবনা
– তিনি একটি এ্যাপ তৈরির চিন্তা করেন। তার জন্মদিনে ফেব্রুয়ারি ২৪, ২০০৯ তিনি তার এ্যাপের নামে কোম্পানি রেজিস্ট্রেশন করেন
– এ্যাপটি অল্প সময়েই জনপ্রিয় হয়। ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জুকারবার্গের নজরে পড়ে সেটি। মার্ক এ্যাপটি কিনে নেয়ার সিদ্ধান্ত নেয় ২০১২ সালে
– ফেব্রুয়ারি ৯, ২০১৪ সালে তিনি ফেসবুকের কাছে এ্যাপটি বিক্রি করে দেন ১৯ বিলিয়ন ডলার বা প্রায় ১৫২,০০০ কোটি টাকায়তিনি অবশ্য পরে অনেক চ্যারিটিতে টাকা দান করেছেন।
– ১৬ বছর বয়সে ১৯৯২ সালে তার মা ও দাদীর সঙ্গে তিনি আমেরিকার ক্যলিফোর্নিয়ার মাউন্টেন ভিউ তে চলে যান। সেখানে সামাজিক সাহয্য নিয়ে তাদের থাকা ও খাওয়া চলত
– তার বাবা তাদের ওখানে যেতে চেয়েছিলেন কিন্তু শেষ পর্যন্ত তিনি ইউক্রেনেই থেকে যান
– তার মা অন্যদের বাচ্চা লালন পালন করে আয় রোজগার করতেন। আর তিনি এক দোকানের ক্লিনারের কাজ নেন
– ১৮ বছর বয়সে তার আগ্রহ জাগে কম্পিউটার প্রোগ্রামিং এর দিকে। তিনি স্যান জোস স্টেট ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পান। একই সঙ্গে তিনি এক সফটওয়্যার কোম্পানিতে সিকিউরিটি টেস্টার হিসাবে কাজ শুরু করেন
– ফেব্রুয়ারি ১৯৯৬ সালে তার সাবেক মেয়ে বন্ধুকে শারিরীক লাঞ্চনার দায়ে তিনি অভিযুক্ত হন।
– ১৯৯৭ সালে তিনি ইয়াহুতে যোগ দেন ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইঞ্জিনিয়ার হিসাবে
– Brian Acton এর সঙ্গে তার আগেই পরিচয় ছিল। তার দুজন ইয়াহুতে ৯ বছর কাজ করেন
– ২০০৭ সালে তারা দু’জনই চাকুরি ছেড়ে দেন এবং এক বছর ঘুরে ফিরে বেড়ান
– দু’জনই ফেসবুকে চাকুরীর জন্য আবেদন করেন কিন্তু ফেসবুক তাদের ফিরিয়ে দেয়
– জানুয়ারী ২০০৯ এ তিনি একটি আই-ফোন কেনেন। আইফোন কেনার পর তার মনে হয় ৭ মাস বয়সী এ্যাপ স্টোর হতে পারে ভবিষ্যতের এক বিরাট সম্ভাবনা
– তিনি একটি এ্যাপ তৈরির চিন্তা করেন। তার জন্মদিনে ফেব্রুয়ারি ২৪, ২০০৯ তিনি তার এ্যাপের নামে কোম্পানি রেজিস্ট্রেশন করেন
– এ্যাপটি অল্প সময়েই জনপ্রিয় হয়। ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জুকারবার্গের নজরে পড়ে সেটি। মার্ক এ্যাপটি কিনে নেয়ার সিদ্ধান্ত নেয় ২০১২ সালে
– ফেব্রুয়ারি ৯, ২০১৪ সালে তিনি ফেসবুকের কাছে এ্যাপটি বিক্রি করে দেন ১৯ বিলিয়ন ডলার বা প্রায় ১৫২,০০০ কোটি টাকায়তিনি অবশ্য পরে অনেক চ্যারিটিতে টাকা দান করেছেন।
যাইহোক সেই এ্যাপটির নাম কি জানেন ?
“হোয়াটস এ্যাপ”
উনি পারলে আপনি কেন শূন্য থেকে শুরু করে পারবেন না ? কিছু না থাকা, গরীব ঘরে জন্মানো, সুযোগ না থাকা এগুলো কোন বাহানা নয় সফল হওয়ার জন্য
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
ধর্ষণের অভিযোগের তদন্ত চলায় এমবাপ্পেকে বিজ্ঞাপন থেকে সরাল রিয়াল
আর্থিক দ্বন্দ্বের মধ্যে পিএসজি ছেড়ে রিয়াল মাদ্রিদে আসার পর একেরবিস্তারিত পড়ুন
মিয়ানমারে বন্যায় মৃতের সংখ্যা দ্বিগুণ বেড়ে ২২৬
ঘূর্ণিঝড় ইয়াগির প্রভাবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ মিয়ানমারে ভারি বৃষ্টিপাতের কারণেবিস্তারিত পড়ুন
ইসরাইলি হামলায় আরও ৩৮ ফিলিস্তিনি নিহত
গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরাইলি বাহিনীর তান্ডবে প্রাণ গেছে আরও ৩৮বিস্তারিত পড়ুন