মাউন্ট মাঙ্গানুইতে রুবেলের প্রাপ্তি
নিউজিল্যান্ড সিরিজ খেলার কথাই ছিল না রুবেল হোসেনের। কিন্তু মোহাম্মদ শহীদের হঠাৎ ইনজুরি তার ভাগ্য খুলে দেয়। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজের স্কোয়াডে থাকলেও মূল একাদশে সুযোগ হয়নি তার। তবে টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচ থেকেই একাদশে আছেন অভিজ্ঞ এই পেসার।
শুক্রবার মাউন্ট মাঙ্গানুইতে কিউইদের রান দুইশো ছাড়িয়ে যেতে পারতো, শেষ দিকে রুবেল যদি না কিউই ব্যাটসম্যানদের লাগাম টেনে ধরতেন! শেষ দুই ওভারে ১৩ রান খরচ করে তিনি তুলে নিয়েছেন তিনটি উইকেট। মোট ৪ ওভারে ৩৭ রান দিয়ে নিয়েছেন এ তিনটি উইকেট। এটাই রুবেলের ক্যারিয়ার সেরা বোলিং। এর আগে ২০১২ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৪ ওভারে ৬৩ রান খরচায় তিনি দুটি উইকেট নিয়েছিলেন। ওটাই তার সর্বোচ্চ সাফল্য ছিল সংক্ষিপ্ত ফরম্যাটের ক্রিকেটে।
এদিন রুবেল তার চার ওভার করেছেন চারটি স্পেলে! মাশরাফি ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারেই বল তুলে দেন রুবেলের হাতে। ওই ওভারে অবশ্য মুনরোর হাতে দুটি বাউন্ডারি খান পেসার হান্ট থেকে উঠে আসা এই পেসার। কিছুক্ষণ বিরতি দিয়ে মাশরাফি ইনিংসের দশম ওভারে আবারও বল তুলে দেন রুবেলের হাতে। এবার কিছুটা চেপে ধরলেও শর্ট লেন্থের একটি বল করে ছক্কা খান।
মূলত শেষ দুই ওভারেই চিত্রনাট্যটা বদলে দেন তিনি। রুবেল চেপে না ধরলে কিউইদের ইনিংস দুইশো ছাড়িয়ে যেত- এটা নিশ্চিত করেই বলা যায়। ১৭ তম ওভারের দ্বিতীয় বলে চার খেয়ে চতুর্থ বলেই ফিরিয়ে দেন বিধ্বংসী এক ইনিংস খেলা মুনরোকে। ওই ওভারের শেষ বলে তুলে নেন আরেক উইকেট, কলিন ডি গ্যান্ডহোমকে ফিরিয়ে। এক ওভার বিরতি দিয়ে মাশরাফি শেষ ওভারে আনেন সেই রুবেলকেই। এবারও হতাশ করেননি রুবেল। শেষ ওভারে ৫ রান দিয়ে তুলে নেন আরও একটি উইকেট।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

চ্যাম্পিয়নস ট্রফির প্রথম ম্যাচে আজ ভারতের বিপক্ষে মাঠে নামবে বাংলাদেশ
চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে মাঠে নামবে বাংলাদেশ।বিস্তারিত পড়ুন

বিপিএলে টানা দ্বিতীয়বার চ্যাম্পিয়ন বরিশাল
বিপিএলের ফাইনালে শুরুতে ব্যাটিং করে রেকর্ড রান সংগ্রহ করে প্রথমবিস্তারিত পড়ুন

শেখ হাসিনার বাসভবন সুধা সদনেও আগুন
রাজধানী ঢাকার ধানমন্ডি এলাকার ৫ নম্বর সড়কে আওয়ামী লীগ সভাপতিবিস্তারিত পড়ুন