মাগুরায় গৃহবধূকে ধর্ষণ, মোবাইলে ভিডিও ধারণ

স্বামীর সাথে পূর্ব বিরোধের জের ধরে মাগুরা সদর উপজেলার আলমখালী এলাকায় এক গৃহবধূ ধর্ষণের শিকার হয়ে মাগুরা সদর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। শুধু তাই নয় দুর্বৃত্তরা ধর্ষণের দৃশ্য মোবাইলে ভিডিও রেকর্ড করেছে বলেও জানিয়েছেন ধর্ষিত গৃহবধূ।
জানা গেছে, ধর্ষিত গৃহবধূর বাড়ি মাগুরা শহরের খালকুল পাড়ায়। আজ বুধবার সন্ধ্যায় মাগুরা সদর হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি।
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ওই গৃহবধূ জানায়, দীর্ঘদিন সে ও তার ৩ সন্তানের খোঁজ খবর না নেওয়ায় স্বামী ইয়ারুল ইসলামের নামে তিনি সম্প্রতি মাগুরা আদালতে মামলা করেন। এই মামলায় স্বামী দুই মাসের জন্য জেলহাজতে ছিল। মামলা দায়েরের পর থেকেই স্বামী ইয়ারুল তাকে দেখে নেওয়ার হুমকি দিয়ে আসছিল।
এরই এক পর্যায়ে সে জেল থেকে বেরিয়ে তার ওপর আরো ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে। আজ বুধবার বিকেলে মোবাইল ফোনে অজ্ঞাত অপর এক মহিলা তার স্বামীর সাথে বিরোধ মেটানোর জন্য এক ফকিরের কাছ থেকে তদবির নিয়ে দেওয়ার কথা বলে তাকে আলমখালী এলাকার একটি ইট ভাটায় ডেকে নিয়ে যায়।
সেখানে পৌঁছানো মাত্রই তাকে একটি ঘরের মধ্যে আটকে অপর এক ব্যক্তি ধর্ষণ করে। পাশাপাশি অন্য কয়েকজন ব্যক্তিকে দিয়ে ধর্ষণের দৃশ্য ভিডিও করে এ ঘটনা নিয়ে মামলা করলে এটি ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেওয়া হবে বলে হুমকি দিয়ে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়। পরে অসুস্থ অবস্থায় ওই গৃহবধূ সন্ধ্যার দিকে মাগুরা সদর হাসপাতালে ভর্তি হন। ধর্ষণকারীর নাম সালফাত বলে জানান তিনি।
গৃহবধূ আরো জানায়, সে(সালফাত) ছোট আবালপুর গ্রামে তার বাড়ি মাগুরার শালিখায়।
এ ব্যাপারে মাগুরা সদর থানার এসআই শামীম হোসেন জানান, ধর্ষিতা ও তার বাবার বাড়ির লোকজনের কাছ থেকে অভিযোগ পাওয়া গেছে। দোষীদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
ধর্ষিত গৃহবধূ ভিডিওটি এখানে প্রকাশ করা হয়নি
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

তেহরানে বাংলাদেশ দূতাবাসের সবাইকে দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত
ইরান-ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত ক্রমেই উদ্বেগজনক রূপ নিচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতেবিস্তারিত পড়ুন

সংঘাতের মাঝেও তেহরানের বায়ুমান ঢাকার চেয়ে ভালো
সোমবার রাত থেকেই দফায় দফায় কয়েক পশলা বৃষ্টি হয়েছে ঢাকায়।বিস্তারিত পড়ুন

অবিলম্বে তেহরান খালি করার আহ্বান ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত পঞ্চম দিনে গড়ানোর আগেই তেহরানবাসীদের শহর খালি করারবিস্তারিত পড়ুন