রবিবার, সেপ্টেম্বর ২৯, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

মানব সভ্যতার ভয়ঙ্করতম ১০ যুদ্ধ

ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে প্রায় যুদ্ধ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। যুদ্ধ কখনওই কাম্য নয়। যুদ্ধের ফল যে কখনও সুখের হয় না, অতীতে ফিরে তাকালেই তা দেখা যায়। ইতিহাসের পাতা থেকে রইল তেমনই কিছু ভয়াবহ যুদ্ধ, যেগুলিতে প্রাণ গিয়েছিল অসংখ্য মানুষের।

প্রথম বিশ্বযুদ্ধ
সাল: ১৯১৪-১৯১৮, মৃত অন্তত: ১ কোটি ৫০ লক্ষ থেকে ৬ কোটি ৫০ লক্ষ।
মূলত ইউরোপ কেন্দ্রীক এই যুদ্ধে লড়াই করেছিলেন প্রায় ৭ কোটি সেনা।
এদের মধ্যে প্রায় এক কোটির মৃত্যু হয়।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ
সাল: ১৯৩৯-১৯৪৫, মৃতের সংখ্যা: ৪ কোটি থেকে ৭ কোটি ২০ লক্ষ।
১ সেপ্টেম্বর, ১৯৩৯ সালে হিটলার পোল্যান্ড দখল করেন।
এর দু’দিন পরেই ফ্রান্স এবং ব্রিটেন জার্মানির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে।
আস্তে আস্তে তা বিশ্বযুদ্ধের রূপ নেয়।

তাইপিং বিদ্রোহ
সাল: ১৮৫১-১৮৬৪, মৃত অন্তত: ২ কোটি।
চিনের সবচেয়ে বড় গৃহযুদ্ধ।
জিং সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে এই গৃহযুদ্ধে অন্তত দু’কোটি মানুষের
মৃত্যু হয় যার বেশির ভাগই ছিলেন সাধারণ মানুষ।

মোঙ্গল শাসনকাল
সাল: ১২০৭-১৪৭২, মৃতের সংখ্যা: ৩ কোটি থেকে ৬ কোটি।
প্রায় দু’শো বছর স্থায়ী ছিল মোঙ্গল সাম্রাজ্য।
পূর্ব ইউরোপ থেকে জাপান এবং সাইবেরিয়া থেকে
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল এই সাম্রাজ্য।
ভয়ঙ্কর মোঙ্গলদের আক্রমণে এই সব অঞ্চলে
সব মিলিয়ে মারা গিয়েছিলেন প্রায় ছ’কোটি মানুষ।

লুসান রেবেলিয়ন
সাল: ৭৫৫-১৭৬৩, মৃতের সংখ্যা: ১ কোটি ৩০ লক্ষ থেকে ৩ কোটি ৬০ লক্ষ।
চিনে ট্যাঙ্গ এবং ইয়ান রাজবংশের মধ্যে সিংহাসন দখলের
এই লড়াইয়ে মৃত্যু হয়েছিল প্রায় দু’কোটি মানুষের।

কুইঙ্গ সাম্রাজ্যের পতন
সাল: ১৬১৬- ১৬৬২, মৃতের সংখ্যা: ২কোটি ৫০ লক্ষ।
চিনের সর্বশেষ রাজবংশ হল কুইঙ্গ।
মিঙ্গদের আক্রমণে এই রাজবংশের পতন হয়।
সেই যুদ্ধে মৃত্যু হয়েছিল প্রায় আড়াই কোটি মানুষের।

তৈমুর লং
সাল: ১৩৬৯-১৪০৫, মৃতের সংখ্যা: ১ কোটি ৫০ লক্ষ থেকে ২ কোটি।
মোঙ্গল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠা করার জন্য বিভিন্ন দেশের সঙ্গে যুদ্ধ করেন তৈমুর লং।
ভয়ঙ্কর তৈমুরের হাতে মৃত্যু হয়েছিল প্রায় দু’কোটি মানুষের।

দুনগান অভ্যুত্থান
সাল: ১৮৬২- ১৮৭৭, মৃতের সংখ্যা: ৮০ লক্ষ থেকে ১ কোটি ২০ লক্ষ।
চিনে দুনগান জাতি বিদ্রোহ ঘোষণা করেছিল কুইঙ্গ রাজবংশের বিরুদ্ধে।
গৃহযুদ্ধে মৃত্যু হয় প্রায় এক কোটি মানুষের।
বিদ্রোহ ব্যর্থ হওয়ায় চিন থেকে নির্বাসিত করা হয় তাদের।

রাশিয়ার গৃহযুদ্ধ
সাল: ১৯১৭-১৯২১, মৃতের সংখ্যা: ৫০ লক্ষ থেকে ৯০ লক্ষ।
বলশেভিক পার্টির অভ্যুত্থান এবং ক্ষমতা দখলের
সেই গৃহযুদ্ধে মৃত্যু হয়েছিল প্রায় ৯০ লক্ষ মানুষের।

নাপোলিওনিক যুদ্ধ
সাল: ১৮০৩ থেকে ১৮১৫, মৃতের সংখ্যা: ৩৫ লক্ষ থেকে ৭০ লক্ষ।
এক সঙ্গে একাধিক দেশ নেপোলিয়নের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছিল সেই সময়ে।
প্রায় বারো বছর ধরে বিভিন্ন সময়ে চলা সেই যুদ্ধে মৃত্যু
হয়েছিল প্রায় ৭০ লক্ষ মানুষের।-আনন্দবাজার

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

মিয়ানমারে বন্যায় মৃতের সংখ্যা দ্বিগুণ বেড়ে ২২৬

ঘূর্ণিঝড় ইয়াগির প্রভাবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ মিয়ানমারে ভারি বৃষ্টিপাতের কারণেবিস্তারিত পড়ুন

ইসরাইলি হামলায় আরও ৩৮ ফিলিস্তিনি নিহত

গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরাইলি বাহিনীর তান্ডবে প্রাণ গেছে আরও ৩৮বিস্তারিত পড়ুন

বিক্ষোভকারীদের অধিকার সমুন্নত রাখতে সরকারের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের

মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বলেন, বিক্ষোভকারীদের অধিকার সমুন্নতবিস্তারিত পড়ুন

  • একদিনে গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহত ৫৭ ফিলিস্তিনি 
  • কানে ব্যান্ডেজ নিয়ে সম্মেলনে ট্রাম্প
  • ওমানে বন্দুকধারীর হামলায় মসজিদের কাছে   ৪জন নিহত
  • ট্রাম্পকে গুলি করা ব্যক্তি দলের নিবন্ধিত ভোটার
  • প্রেসিডেন্ট মাসুদকে সতর্কতা ইরানিদের 
  • ভারতের সঙ্গে চুক্তিতে দেশের মানুষের আস্থা প্রয়োজন
  • ভারত আমাদের রাজনৈতিক বন্ধু, চীন উন্নয়নের : কাদের
  • ইসরায়েলে মুহুর্মুহু রকেট হামলা ইসলামিক জিহাদের
  • প্রথম বিতর্কের পর ট্রাম্পের দিকে ঝুঁকছেন দোদুল্যমান ভোটাররা!
  • রেবন্ত রেড্ডি এবং চন্দ্রবাবু নাইডু বৈঠক নিয়ে নানা জল্পনা
  • স্টারমারের দুঃখ প্রকাশের পরও বাংলাদেশি কমিউনিটিতে ক্ষোভ
  • রিয়াদে সৌদি আরবের সঙ্গে দ্বিতীয় রাজনৈতিক সংলাপে বসছে বাংলাদেশ