সোমবার, নভেম্বর ২৫, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

মালয়েশিয়ায় সব পণ্যের শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার চান বাণিজ্যমন্ত্রী

মালয়েশিয়ার বাজারে বাংলাদেশের সব পণ্যের শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার চেয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। এতে দুদেশের বাণিজ্য ব্যবধান অনেক কমে আসবে বলেও জানান তিনি।

বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর প্যানপ্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি আয়োজিত তিন দিনব্যাপী ‘৪র্থ শোকেস মালয়েশিয়া-২০১৫’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, মালয়েশিয়া বর্তমানে ৪৯৪ টেরিফ লাইনের মধ্যে ১৯৭টির আওতায় মাত্র ১৯টি বাংলাদেশি পণ্য মালয়েশিয়ার বাজারে শুল্কমুক্ত সুবিধা পাচ্ছে। মালয়েশিয়া টেরিফ ও নন-টেরিফ বাধাসমূহ দূর করলে সেখানে বাংলাদেশি পণ্যের রপ্তানি অনেক বৃদ্ধি পাবে। পৃথিবীর অনেক দেশই বাংলাদেশকে এ ধরনের সুবিধা প্রদান করছে।

মন্ত্রী বলেন, গত অর্থ বছরে বাংলাদেশ মালয়েশিয়া থেকে আমদানি করেছে ১২৮৭.৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য, একই সময়ে বাংলাদেশ রপ্তানি করেছে মাত্র ১৪০.০৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য। বাংলাদেশের বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে ১১৪৭.৪১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এ বিপুল বাণিজ্য ঘাটতি কমিয়ে আনতে মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের বাণিজ্য সুবিধা প্রয়োজন।

বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, মালয়েশিয়ার বাজারে বাংলাদেশের পাট-পাটজাত পণ্য, মসলা, চামড়া- চামড়াজাত পণ্য, ওষধ, আলু, শাক-সবজি, সিরামিক টেবিল ওয়্যার, হিমায়িত মাছ, তৈরি পোশাক, নিটওয়্যার, টেক্সটাইল ও হালাল খাদ্য পণ্যের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। বাণিজ্য সুবিধার কারণে চায়নার বাজারেও বাংলাদেশি পণ্যের রপ্তানি উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পেয়েছে।

তিনি বলেন, মালয়েশিয়া বাংলাদেশের জনশক্তি রপ্তানির বড় বাজার। বাংলাদেশ মালয়েশিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞ। বাংলাদেশে বিনিয়োগের চমৎকার পরিবেশ বিরাজ করছে। মালয়েশিয়ার বিনিয়োগকারীরা এখানে বিনিয়োগ করে লাভবান হতে পারেন। বাংলাদেশ সরকার বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আকর্ষনীয় সুযোগ-সুবিধা দিচ্ছে।

তোফায়েল আহমেদ বলেন, বাংলাদেশ অর্থনৈতিকভাবে দ্রুত গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে। ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ ২৫টি পণ্য বিশ্বের ৬৮টি দেশে রপ্তানি করে আয় করত ৩৪৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকারের দূরদর্শিতা ও সময়োপযোগী সঠিক সিদ্ধান্তের কারণে সেই বাংলাদেশ আজ ৭২৯টি পণ্য পৃথিবীর ১৯৬টি দেশে রপ্তানি করে আয় করছে প্রায় ৩২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২১ সালে দেশের রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৬০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

সে সময় বাংলাদেশের রিজার্ভ বা রেমিট্যান্স ছিল না বললেই চলে, আজ দেশের রেমিট্যান্স ১৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ছাড়িয়ে গেছে এবং রিজার্ভ ২৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি। আমাদের ব্যালেন্স অব পেমেন্ট পজেটিভ। বাংলাদেশ এখন আর তলাবিহীন ঝুঁড়ি নয়, সম্ভাবনার দেশ।

বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির প্রেসিডেন্ট নাসির এ. চৌধুরির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশে নিযুক্ত মালয়েশিয়ার হাই কমিশনার নরলিন বিনতে ওথম্যান, এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি আব্দুল মতলুব আহমেদ এবং মেলার আয়োক কমিটির চেয়ারম্যান সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন প্রমুখ।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

রবিবার যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

গ্যাস পাইপলাইনের মেরামত কাজ ও জরুরি স্থানান্তরের জন্য রবিবার দেশেরবিস্তারিত পড়ুন

জেমিনি চ্যাটবটে যুক্ত হলো মেমোরি, যে ‍সুবিধা পাওয়া যাবে

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চ্যাটবট জেমিনিতে নতুন সুবিধা যুক্ত করেছে গুগল।বিস্তারিত পড়ুন

ঢাকা সিটি কলেজে ক্লাস বন্ধ রাখা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

ঢাকা কলেজের বাস ভাঙচুরের ঘটনাকে কেন্দ্র করে গত বুধবার সংঘর্ষেবিস্তারিত পড়ুন

  • শাকিব: আমার ক্যারিয়ারের সব বিগ হিট সিনেমা ঈদ ছাড়াই এসেছে
  • এক বছরের মধ্যে নির্বাচন চান ৬১.১% মানুষ, সংস্কার শেষে ৬৫.৯%
  • ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুপক্ষের সংঘর্ষ
  • ডেঙ্গুতে একদিনে আরও ১০ মৃত্যু
  • জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন করার পরামর্শ কমিশনের
  • দেশের সংকটে যে সমাধান দেখছেন তারেক রহমান
  • যে কারণে প্রতিমন্ত্রীর বাড়ির সামনে বৃষ্টির মধ্যে দাঁড়িয়ে ছিলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা
  • ‘হেফাজতের আপত্তির মুখে’ নারায়ণগঞ্জে লালন মেলা বন্ধ
  • স্বর্ণের দামে ফের বড় লাফ, এগোচ্ছে নতুন রেকর্ডের দিকে
  • টসে জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
  • রাস্তা আটকে যমুনা ফিউচার পার্কের ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ
  • যে ৫ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা