মাহমুদ উল্লাহর পেছনে মাঠটিকে চেনা যায়?
ছবিটি দেখে প্রথমে ভড়কে যাওয়াটাই স্বাভাবিক। জাতীয় দলের তারকা ক্রিকেটার মাহমুদ উল্লাহ রিয়াদ বৃহস্পতিবার ফেসবুকে একটি ছবি পোস্ট করে ক্যাপশনে লিখলেন “স্টেডিয়ামটিকে চিনতে পারছেন?” ছবিটির নীচে কমেন্ট আসতে থাকে একের পর এক। তবে, খুব কম সংখ্যক মানুষই সঠিক উত্তরটি দিতে পেরেছেন। এরকম হওয়াটাই স্বাভাবিক; কারণ কাউকে বলে বিশ্বাস করানো কঠিন যে ছবিটি মিরপুর শের-ই বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামের! এটুকু পড়ে পাঠক নিশ্চয়ই আঁতকে উঠেছেন এই ভেবে যে, মিরপুরের সবুজ ঘাস সব কোথায় গেল? মাঠজুড়ে কেবল ধু ধু বালুচর!
আসলে টানা হোম সিরিজের পর শুরু হয়েছে মিরপুর হোম অব ক্রিকেটের সংস্কার কাজ। আউটফিল্ড এবং পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থার উন্নয়নের লক্ষ্যে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকেই এই সংস্কার মহাযজ্ঞ শুরু হয়েছে। এজন্য মাঠের উপরিভাগ থেকে তুলে ফেলা হয়েছে ৬ ইঞ্চির মতো মাটি। মাঠের নিচ দিয়ে যেসব পাইপ বৃষ্টির পানি বাইরে সরিয়ে দেয় সেগুলো পরিষ্কার ও প্রয়োজনে মেরামত করে নতুন করে সিলেট স্যান্ড ফেলা হবে। তার ওপর লাগানো হবে বারমুডা ঘাস। সবকাজ শেষে আবারও ভরে উঠবে মিরপুরের গ্যালারি।
আউটফিল্ডের পাশাপাশি সংস্কার করা হয়েছে উইকেটের। দুই ইঞ্চির মত পুরনো মাটি সরিয়ে ফেলে নতুন করে কালো মাটি ফেলা হয়েছে। এর আগে ২০১১ সালে সংস্কার কাজের জন্য টানা ৬ মাস খেলা বন্ধ ছিল। এবারও বেশ সময় লাগছে। আরও মাস ছয়েকের মত লাগতে পার মাঠ পুরোপুরি খেলার উপযুক্ত হতে। এই কর্মযজ্ঞে অস্ট্রেলিয়ার ল্যাবোস্পোর্ট নামে একটি পরামর্শ দাতা প্রতিষ্ঠানকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। আর বিসিবির হয়ে কাজটি করছে অনীক ট্রেডার্স নামে স্থানীয় একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
নারী ফুটবল দলের বেতন বকেয়া, দ্রুত সমাধানের আশ্বাস
টানা দ্বিতীয়বার সাফ নারী চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জিতে ঢাকায় এসে পৌঁছেছেবিস্তারিত পড়ুন
প্রোটিয়াদের রানের পাহাড়, টাইগাররা নামতেই বদলে গেল পিচের ধরন!
চট্টগ্রাম টেস্টে প্রথম ৫ সেশনেরও বেশি সময় ব্যাটিং করেছে দক্ষিণবিস্তারিত পড়ুন
নেপালকে হারিয়ে সাফ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর দশরথ স্টেডিয়ামে স্বাগতিকদের ২-১ গোলে হারিয়ে সাফবিস্তারিত পড়ুন