মিরপুরে খেলতে পেরে রোমাঞ্চিত হাবিবুল বাশার
মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামকে নিয়ে তার বহু স্মৃতি আছে। সেই ২০০৮ সালে ক্রিকেট ছেড়েছেন হাবিবুল বাশার। মিরপুরেও শেষ ম্যাচ খেলেছেন ওই বছরই। জাতীয় দলের নির্বাচক হওয়ায় মিরপুর স্টেডিয়ামে প্রায় প্রতিদিনই যাওয়া হয় তার।
কিন্তু চিরচেনা সেই মাঠে ব্যাট-প্যাড পড়ে নামা হয় না দীর্ঘ নয় বছর। অবশেষে আবারো মিরপুরে খেলার সুযোগ এসেছে। মাস্টার্স ক্রিকেট কার্নিভালের ফাইনালে উঠেছে বাশারের দল জেমকন গ্রুপ খুলনা মাস্টার্স। এক্সপো অলস্টার্সের বিপক্ষে ফাইনাল ম্যাচটি মিরপুরেই খেলবেন হাবিবুল বাশার-হাসানুজ্জামান ঝরুরা। মিরপুরে ম্যাচ খেলার সুযোগ পাওয়ায় রীতিমতো রোমাঞ্চিত হাবিবুল বাশার।
৩২ রান করে দলকে ফাইনালে তোলার পর মিরপুরে খেলার বিষয়ে বাশার জানান, ‘ অনেক বছর পর মিরপুরে খেলবো বলে অনেক রোমাঞ্চিত আমি। এর মধ্যে কিছু ম্যাচ খেলেছি। তবে অনেকদিন পর প্রতিযোগিতামূলক ম্যাচ মিরপুরে খেলবো। আশা করবো খুলনার যারা কারেন্ট প্লেয়ার আছে তারাও খেলাটা দেখতে আসবে।’
এই টুর্নামেন্টটি অনেক সাবেক ক্রিকেটারের কাছেই উৎসবের মতো। কারো কাছে আবার পুনর্মিলনী। এক সাথে এতো সাবেক সতীর্থদের কাছে পাওয়াটাই তাদের কাছে অনেক বড় ব্যাপার। খেলাটা তেমন বড় কিছু নয়। কিন্তু ফাইনাল নিশ্চিত হওয়ায় হাবিবুল বাশার এখন বেশ সিরিয়াস।
বাশার আরো বলেন, ‘ যেহেতু ফাইনালে ওঠেছি। সিরিয়াসলি খেলতে চাই আমি।’
কার্নিভালে এসে সময়টা ভালোই যাচ্ছে বাশারের। মাঠ, মাঠের বাইরের সবকিছুই উপভোগ করছেন, ‘মাঠ এবং মাঠের বাইরে আমরা খুব উপভোগ করেছি। যেহেতু সবাই ক্রিকেটার, ক্রিকেট নিয়ে অনেক আলাপ হয়েছে। বাংলাদেশ ক্রিকেটের ভবিষ্যত নিয়ে অনেক আলোচনা করেছি। অনেক আবেগ-অনুভূতি শেয়ার করেছি। আর রান করতে সবসময়ই ভালো লাগে।’
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
নারী ফুটবল দলের বেতন বকেয়া, দ্রুত সমাধানের আশ্বাস
টানা দ্বিতীয়বার সাফ নারী চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জিতে ঢাকায় এসে পৌঁছেছেবিস্তারিত পড়ুন
প্রোটিয়াদের রানের পাহাড়, টাইগাররা নামতেই বদলে গেল পিচের ধরন!
চট্টগ্রাম টেস্টে প্রথম ৫ সেশনেরও বেশি সময় ব্যাটিং করেছে দক্ষিণবিস্তারিত পড়ুন
নেপালকে হারিয়ে সাফ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর দশরথ স্টেডিয়ামে স্বাগতিকদের ২-১ গোলে হারিয়ে সাফবিস্তারিত পড়ুন