সোমবার, জুলাই ৭, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

মিয়ানমারের পার্লামেন্টে ঐতিহাসিক শপথ

মিয়ানমারে অর্ধ শতাব্দির বেশি সময় পর যাত্রা শুরু করেছে গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত নতুন পার্লামেন্ট। উদ্বোধনী অধিবেশনে এরই মধ্যে শপথ নিয়েছেন কয়েকশ’ নতুন এমপি। বেশিরভাগই গণতান্ত্রিক নেত্রী অং সান সু চির দল ন্যাশনাল লীগ ফর ডেমোক্র্যাসির (এনএলডি)।
সু চির দলের সঙ্গে কয়েকটি ছোট পার্টির এমপি’রাও সোমবার শপথ নিয়েছেন। এরপর তারা আসন গ্রহণ করেন।

এর মধ্য দিয়ে গত বছর নভেম্বরে মিয়ানমারে অবাধ, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে জয়ী এমপি’রা এই প্রথম পার্লামেন্ট অধিবেশনে যোগ দিলেন। তারা এখন দেশের নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনসহ আরও বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করবেন ও ভোট দেবেন।

নভেম্বরের নির্বাচনে সু চির দল ন্যাশনাল লীগ ফর ডেমোক্রেসি (এনএলডি) বিপুল ভোটে জয়লাভ করে। সু চি নিজ আসনে জয়লাভ করা ছাড়াও এনএলডি নির্বাচনের প্রায় ৮০ শতাংশ আসন দখল করে।

কিন্তু মিয়ানমারের জান্তা আমলের সংবিধান অনুযায়ী, সংসদের একচতুর্থাংশ আসন সেনাবাহিনীর দখলে থাকছে। বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ মণ্ত্রণালয়ও তাদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। একারণে সেনাবাহিনীর সঙ্গে ক্ষমতা ভাগাভাগি করতে হবে এনএলডি’কে।

সোমবার শপথ গ্রহণের পর নিয়মানুযায়ী প্রথমেই পার্লামেন্টের চেয়ারম্যান এবং উচ্চ ও নিম্ন কক্ষের স্পিকার নির্বাচন করার কথা রয়েছে। (এনএলডি)-র উইন খেয়াং থান ও উইন মিন্ট কক্ষ দু’টির স্পিকার নির্বাচিত হতে যাচ্ছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

সেনাবাহিনী সমর্থিত ইউনিয়ন সলিডারিটি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টির ইউ থি কুন মিয়াত তার সহকারী নির্বাচিত হচ্ছেন।
তবে পার্লামেন্টের মূল মনযোগ এখন নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দিকে।

মিয়ানমারের সেনাবাহিনী সমর্থিত বর্তমান প্রেসিডেন্ট থেইন সেইনের মেয়াদ মার্চ মাসে শেষ হবে। ওই মাস থেকেই আনুষ্ঠানিকভাব এনএলডি নেতৃত্বাধীন সরকার মিয়ানমারের ক্ষমতা গ্রহণ করবে।

তার আগে ফেব্রুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহে নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন প্রক্রিয়া শেষ হতে পারে বলে জানিয়েছেন এনএলডি’র এক নেতা।
নতুন প্রেসিডেন্টের জন্য সংসদের উভয় কক্ষ থেকে একজন করে প্রার্থী এবং সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে একজন প্রার্থীকে মনোনয়ন দেওয়া হবে।
এরপর ভোটের মাধ্যমে মনোনীত তিন প্রার্থীর মধ্যে একজন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হবেন এবং বাকি দুই জন ভাইস প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করবেন।

মিয়ানমারের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের নেত্রী সু চির হাত ধরেই দেশটিতে গণতন্ত্র ফিরে এসেছে। যদিও নোবেল শান্তি পুরষ্কার বিজয়ী এই নেত্রীর প্রেসিডেন্ট হওয়ার পথে সাংবিধানিক বাধা রয়েছে।

সম্ভাব্য প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসেবে এখনও সু চির নাম প্রস্তাব করা হয়নি। মিয়ানমারের সংবিধান অনুযায়ী, স্বামী কিংবা সন্তান বিদেশি নাগরিক এমন কোনো ব্যক্তি প্রেসিডেন্ট হতে পারবেন না। সু চির ছেলে যুক্তরাজ্যের নাগরিক।

সোমবার সংসদ ভবনে প্রবেশের সময় এ বিষয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কোনো কথা বলেননি সু চি। যদিও ভোটে জয়লাভ করার পর সু চি স্পষ্ট করে বলে দিয়েছেন, ‘সরকার পুরোপুরি’ তার নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

তেহরানে বাংলাদেশ দূতাবাসের সবাইকে দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত

ইরান-ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত ক্রমেই উদ্বেগজনক রূপ নিচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতেবিস্তারিত পড়ুন

সংঘাতের মাঝেও তেহরানের বায়ুমান ঢাকার চেয়ে ভালো

সোমবার রাত থেকেই দফায় দফায় কয়েক পশলা বৃষ্টি হয়েছে ঢাকায়।বিস্তারিত পড়ুন

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

গল আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজের প্রথমটিতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষেবিস্তারিত পড়ুন

  • নেতানিয়াহু: তেহরানের আকাশ দখলে, জয়ের পথে ইসরায়েল
  • অবিলম্বে তেহরান খালি করার আহ্বান ট্রাম্পের
  • ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কিকে স্বৈরাচারী শাসক বললেন ট্রাম্প
  • ধর্ষণের অভিযোগের তদন্ত চলায় এমবাপ্পেকে বিজ্ঞাপন থেকে সরাল রিয়াল
  • মিয়ানমারে বন্যায় মৃতের সংখ্যা দ্বিগুণ বেড়ে ২২৬
  • ইসরাইলি হামলায় আরও ৩৮ ফিলিস্তিনি নিহত
  • বিক্ষোভকারীদের অধিকার সমুন্নত রাখতে সরকারের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের
  • একদিনে গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহত ৫৭ ফিলিস্তিনি 
  • কানে ব্যান্ডেজ নিয়ে সম্মেলনে ট্রাম্প
  • ওমানে বন্দুকধারীর হামলায় মসজিদের কাছে   ৪জন নিহত
  • ট্রাম্পকে গুলি করা ব্যক্তি দলের নিবন্ধিত ভোটার
  • প্রেসিডেন্ট মাসুদকে সতর্কতা ইরানিদের