মুক্তিযোদ্ধাদের বয়সসীমা ৬০ বছরই থাকল

সরকারি চাকরিতে নিয়োজিত মুক্তিযোদ্ধাদের অবসরের বয়সসীমা ৬৫ বছর করার প্রস্তাব নাকচ করে দিয়েছে মন্ত্রিসভা। পাশাপাশি পূর্ব নির্ধারিত ৬০ বছরেই সীমাবদ্ধ থাকল বলে জানানো হয়েছে।
সোমবার সচিবালয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ প্রস্তাব নাকচ করা হয়।
বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম সাংবাদিকদের এতথ্য জানান।
এর আগে উচ্চ আদালত থেকে মুক্তিযোদ্ধা কর্মচারীদের চাকরি থেকে অবসর নেওয়ার বয়সসীমা বাড়ানোর নির্দেশ দেওয়া হয়।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের ধারণা, এই মুহৃর্তে মুক্তিযোদ্ধা গণকর্মচারীর সংখ্যা পাঁচ থেকে সাত হাজার। ২০১০ সালে মুক্তিযোদ্ধা কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অবসরের বয়সসীমা ৫৭ থেকে বাড়িয়ে ৫৯ বছর করা হয়। পরে সাধারণ সরকারি কর্মচারীদের অবসরের বয়সসীমাও দুই বছর বাড়ানো হয়। এ অবস্থায় মুক্তিযোদ্ধা সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অবসরের বয়সসীমা ৬০ করার দাবি ওঠে। শেষ পর্যন্ত ২০১৩ সালে সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের অবসরের বয়সসীমা ৬০ বছর করে।
পরে মুক্তিযোদ্ধা কর্মকর্তাদের অবসরের বয়স আরো বাড়ানোর জন্য উচ্চ আদালতে যান কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধা সরকারি কর্মচারী। উচ্চ আদালত মুক্তিযোদ্ধা কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অবসরের বয়সসীমা বাড়ানোর রায় দেওয়ার পরই অনেক মুক্তিযোদ্ধা কর্মচারী নতুন করে চাকরিতে যোগদানের জন্য চেষ্টা করেন।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ব্যাংকক থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
ষষ্ঠ বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনে অংশগ্রহণ শেষে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদবিস্তারিত পড়ুন

বিশ্বকবির ম্যুরাল থেকে কালি মুছে দিল উপজেলা প্রশাসন
কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলায় বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ম্যুরালে কালি দিয়ে মুখবিস্তারিত পড়ুন

ফখরুল: ইউনূস–মোদির বৈঠক আশার আলো দেখাচ্ছে
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন