রবিবার, নভেম্বর ২৪, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

মুক্তোর মতো দাঁত পেতে কী করবেন, কী করবেন না

ঝকঝকে সাদা দাঁত সবাই চান। শুধু দু’বেলা ব্রাশ ঘষলেই তো হবে না। আবার বার বার ডেনটিস্টের কাছে গিয়ে স্কেলিং করানোও ঠিক নয়। সহজ কিছু জিনিস মেনে চললে আর কিছু অভ্যাস বাদ দিলেই দাঁত হতে পারে দুধসাদা।

একজোড়া মুক্তোর মতো দাঁত প্রত্যেকেরই মনের আকাঙ্ক্ষা কিন্তু তার জন্য কয়েকটি অভ্যাস ছাড়তে হবে এবং আপন করে নিতে হবে কিছু স্বাস্থ্যবিধি। প্রথমে দেখে নিন কী কী করবেন না বা কোনটি জীবন থেকে বর্জন করতে হবে—

১) ধূমপান, তামাক সেবন ছেড়ে দিতে হবে। এই সমস্ত নেশার দ্রব্যে দাঁত হলদে হওয়া কেউ আটকাতে পারে না। আর এই দাগ সহজে যায় না। তামাক, পান-মশলা খাওয়া একেবারে বর্জন করতে হবে এবং ধূমপান বড়জোর দিনে একটি।

২) সয়া সস, ব্লুবেরি এবং অতিরিক্ত চকোলেট খাওয়ার অভ্যাস দাঁতে ছোপ ধরে যাওয়ার কারণ। শুধুমাত্র এইগুলি নয়, যে কোনও ঘন রঙের সস, আচার বা চাটনি জাতীয় জিনিস এড়িয়ে চলুন।

৩) চা, কফি, রেড ওয়াইন ইত্যাদি নিয়মিত খেলে দাঁতে ছোপ ধরে যায়। এগুলি খাওয়া একদম বন্ধ না করতে পারলেও যথাসম্ভব কমিয়ে দিন। যে কোনও এনার্জি ড্রিংকও একই কাজ করে। তাই সেগুলিও বর্জন করুন।

৪) অনেকেরই ধারণা বেকিং সোডা দিয়ে দাঁত মাজলে দাঁত সাদা হয়। কথাটা ভুল নয় কিন্তু পাশাপাশি দাঁতের উপরিভাগের এনামেল স্তরটিও ক্ষয়ে যায় খুব দ্রুত। তাই দাঁত সাদা করতে এই টোটকাটি একেবারেই গ্রহণযোগ্য নয়।

এবার জেনে নিন, সহজ ঘরোয়া উপায়ে কী ভাবে পাবেন মুক্তোর মতো দাঁত

১) যে কোনও খাবার খাওয়ার পরেই সঙ্গে সঙ্গে মুখ ধুয়ে নিন, বিশেষ করে টক জাতীয় ফল খাওয়ার পরে। অনেকে মুখ না ধুয়ে জল খেয়ে নিয়ে ভাবেন মুখের ভিতরের খাবারের কণা উধাও হল বুঝি। আসলে তা হয় না। আর টক জাতীয় খাবার খেলে খুব সহজেই দাঁতে ছোপ ধরে যায়। ঠিক যেমন বেশি হলুদ দেওয়া খাবারের ক্ষেত্রে হয়।

২) দাঁত মাজার পাশাপাশি জিভ ছোলাও দরকারি। এতে শুধু নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধই কাটে না, দাঁতে ছোপ ধরাও আটকায়। কারণ জিভের মধ্যে খাবারের কণা যদি লেগে থাকে তবে তা থেকে ব্যাকটেরিয়ার জন্ম নেয়। এগুলিই দাঁতের উপর হলদে ছোপ ধরার অন্যতম প্রধান কারণ।

৩) বাদাম, কাঁচা গাজর এবং আপেল খাবেন দিনে অন্তত একবার। এই সব খাবারগুলি প্রাকৃতিক উপায়ে দাঁতের স্ক্র্যাবিংয়ের কাজ করে।

৪) প্রাকৃতিক এবং ভেষজ উপায়ে দাঁত সাদা করতে খুব ভাল কাজ দেয় অ্যাপ্‌ল সিডার ভিনিগার। ইদানীং শপিং মলগুলিতে পাওয়া যায় নয়তো অনলাইন কিনে নিতে পারেন। প্রতিদিন দু’ভাগ জল আর একভাগ এই ভিনিগার দিয়ে ১ মিনিট কুলি করে তার পর ফেলে দেবেন। দিনে অন্তত একবার করবেন।

৫) এমনিতে দু’তিন মাস অন্তর টুথব্রাশ পাল্টানো উচিত কিন্তু অনেকের টুথব্রাশের ব্রিস্‌লস খুব তাড়াতাড়া বেঁকে যায়। তেমনটা হলে প্রত্যেক মাসেই টুথব্রাশ পাল্টাতে হবে। ব্রিস্‌লস বেঁকে গেলে যতই ঘষে ঘষে দাঁত মাজুন, দাঁত আদতে পরিষ্কার হয় না।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

মানবদেহে আদার অনেক উপকার

আমাদের দিনে কয়েকবার রঙিন খাবার খাওয়া উচিত, কিন্তু আপনি কিবিস্তারিত পড়ুন

রেড মিট খাওয়ার আগে কিছু পরামর্শ জেনে নিন

কোরবানি ঈদে বেশ কয়েকদিন টানা খাওয়া হয় গরু বা খাসিরবিস্তারিত পড়ুন

জাপান ও ইউরোপে বিরল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ

জাপানে, একটি বিরল “মাংস খাওয়া ব্যাকটেরিয়া” এর কারণে এক রোগবিস্তারিত পড়ুন

  • ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু
  • কোন খাবার কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে
  • ধনিয়া পাতার উপকারি গুণ
  • ওজন কমাতে যা খাওয়া যেতে পারে
  • প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রসুন
  • ফুড সিস্টেম ড্যাশবোর্ড নীতিমালা প্রণয়ন ও গবেষণা কার্যক্রমকে সহজ করবে : খাদ্য সচিব
  • আমলকি কখনো স্বাস্থ্যের জন্য ‘বিপজ্জনক’ হয়ে ওঠে
  • বিশ্বের শক্তিশালী এমআরআই মেশিনে মস্তিষ্কের প্রথম চিত্র প্রকাশ
  • H5N1 ভাইরাস ছড়াচ্ছে, কোভিডের চাইতে 100 গুণ বেশি বিপজ্জনক
  • কত দিন পর পর টুথব্রাশ বদলাবেন?
  • ত্বকের দাগ দূর করার ঘরোয়া উপায়
  • তরমুজ খেলে কি সত্যিই ওজন কমে?