মুজাহিদ-সাকার ফাঁসি কার্যকরে দুটি ধাপ
শীর্ষ দুই যুদ্ধাপরাধী সালাউদ্দিন কাদের (সাকা) চৌধুরী ও আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদের ফাঁসির রায় কার্যকর হতে আরো দুটি ধাপ অতিক্রম করতে হবে। এর মধ্যে রয়েছে সর্বোচ্চ আদালতে রিভিউ নিষ্পত্তি এবং সর্বশেষ রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষা চাওয়া। আইনগত ও প্রশাসনিক সব প্রক্রিয়া শেষ হলে দ্রুত রায় কার্যকরের সব প্রস্তুতিও নিয়ে রেখেছে কারা কর্তৃপক্ষ। এ দুই যুদ্ধাপরাধীর রিভিউ আবেদন শুনানির জন্য দিন ধার্য রয়েছে আগামী ২ নভেম্বর। শুনানি বিলম্বিত না হলে নভেম্বরের মধ্যেই ফাঁসি কার্যকর হতে পারে। বিলম্বিত হলে সেটা গড়াতে পারে ডিসেম্বর পর্যন্ত। সে ক্ষেত্রে বিজয় দিবসের আগেই ফাঁসি কার্যকর হতে পারে বলে মনে করছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম।
আইন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এর আগে যুদ্ধাপরাধী কাদের মোল্লার রিভিউ আবেদন খারিজ হওয়ার পর সেদিন রাতেই ফাঁসি কার্যকর হয়। কামারুজ্জামানের ক্ষেত্রে তার রিভিউ আবেদন নিষ্পত্তি হওয়ার পাঁচদিনের মাথায় ফাঁসি কার্যকর হয়। বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী ও জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদের আপিলের চূড়ান্ত রায়ের পুনর্বিবেচনা (রিভিউ) চেয়ে করা আবেদনের ওপর আগামী ২ নভেম্বর শুনানির জন্য দিন ধার্য রয়েছে। শুনানি হবে কিনা এ বিষয়ে ওইদিন সিদ্ধান্ত দেবেন আদালত।
অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম গণমাধ্যমকে বলেন, রিভিউ আবেদন নিষ্পত্তির আইনি প্রক্রিয়া শেষ হলে যত দ্রুত সম্ভব ফাঁসি কার্যকর হবে। তবে দিনক্ষণ ঠিক করে আগাম কিছু বলা যাবে না। আইন বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, সাকা চৌধুরী ও মুজাহিদের রিভিউ আবেদন খারিজ হলে রায়ের অনুলিপি কারাগারে পাঠানো হবে। এরপর শুধু রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষা চাওয়া। এর আগে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষা চাননি।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
ড. ইউনূসের মন্তব্য দেশের মানুষের জন্য অপমানজনক : আইনমন্ত্রী
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, কর ফাঁকি দেওয়ার মামলাকে পৃথিবীর বিভিন্নবিস্তারিত পড়ুন
ময়মনসিংহে ওসি-এসপি’র বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর
সরকারি দায়-দায়িত্ব ও কর্মকান্ডে স্বচ্ছতা ও দায়বদ্ধতা বৃদ্ধি, সম্পদের যথাযথবিস্তারিত পড়ুন
ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠায় জনগণের সাথে রায়েছে বিচার বিভাগ
দেশের মানুষের ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে বিচার বিভাগ জনগণের সঙ্গে আছেবিস্তারিত পড়ুন