মোবাইল ফোনে ইলিশ বিক্রি
উপজেলা জুরে মা ইলিশ বিক্রির জন্য নিদৃষ্ট কিছু দালালদের মোবাইল ফোন নম্বর ছড়িয়ে আছে। ওই নম্বরের মাধ্যমে লেনদেন করে বিক্রি হয় মা ইলিশ। ফোনে ইলিশের সাইজ ও দরদাম নিয়ে কথা বলে বিকাশের মাধ্যমে অগ্রিম বুকিং দিতে হয়। এরপর সুযোগমত আপনার বাড়িতে বিভিন্ন উপায়ে বহন করে নিয়ে আসবে পেট ভর্তি ডিমওয়ালা মা ইলিশ। এমনই কৌশলে মা ইলিশ বিক্রি হচ্ছে পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার সর্বত্র।
সূত্র জানায়, ইলিশ নির্ভিগ্নে যাতে ডিম ছাড়তে পাড়ে সেই সময় বিবেচনা করে সরকার এ বছর ১২ অক্টোবর থেকে ২ নভেম্বর পর্যন্ত ২২ দিন দেশের উপকুলিও অন্যান্য এলাকার ন্যায় বাউফলের তেঁতুলিয়া নদীর বগীর মোহনা থেকে ধুলিয়ার মোহনা পর্যন্ত প্রায় ৩৯ কিলোমিটার ইলিশ শিকার নিষিদ্ধ করেছেন। কিন্তু সেই নিষেধ অমান্য করে কিছু অসাধু জেলেরা প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে নির্র্বিচারে নিধন করছে মা ইলিশ।
অভিযোগ রয়েছে, সংশ্লিষ্ট এলাকার কিছু দালাল শ্রেণির লোক গরিব জেলেদের অতি মুনাফার লোভ দেখিয়ে মাছ শিকারে বাধ্য করেন। দালালরা জেলেদের কাছ থেকে কমদামে ইলিশ সংগ্রহ করে ক্রেতাদের সাথে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে কন্টাক্ট করে বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দেয়। তবে দালালদের বিরুদ্ধে রয়েছে অভিযোগ, অগ্রিম টাকা নিয়ে মাছ না দেওয়া ও মাছের যে সাইজ দেওয়ার কথা তা না দিয়ে সাইজে ছোট মাছ দেওয়া। এ ছাড়াও রয়েছে দালালদের বিরুদ্ধে অসাদআচরনের অভিযোগ।
নাম প্রকাশে অন্ছিুক এক ক্রেতা এ প্রতিনিধিকে বলেন, দালালকে ৫ দিন আগে বিকাশ করে টাকা দিয়েছি কিন্তু এখন পর্যন্ত মাছ দিয়ে যায়নি। বোঝেনইতো এ সব নিয়েতো আর বলাবলি করা যায় না। বিষয়টা এ রকম হয়ে দাড়িয়েছে” না পারি কইতে না পারি সইতে”। যদিও সংশ্লিষ্ট প্রশাসন অসাধু জেলেদের ধরে জেল জরিমানা করছেন প্রতিনিয়ত।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
ডিএমপি: ৫ আগস্ট পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে
ঢাকা মহানগর পুলিশের রমনা বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মো. সারোয়ার জাহানবিস্তারিত পড়ুন
আমির খসরু: নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণকে দেশের মালিকানা ফিরিয়ে দিতে হবে
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, “গণতন্ত্রেরবিস্তারিত পড়ুন
নারায়নগঞ্জে কোটা আন্দোলনকারীর উপর আক্রমন
নিজস্ব প্রতিবেদক : নারায়নগঞ্জ জেলার সোনারগাঁ এলাকায় কোটা আন্দোলনকারী সংগঠকবিস্তারিত পড়ুন