বুধবার, জুলাই ২, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

যা করলো ১৭ বছরের কিশোরী!

নিজের বিয়ে থামাতে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন ভারতের ঝাড়খণ্ডের ১৭ বছর বয়সী এক মেয়ে। পিতামাতা তাকে বিয়ে দিতে চাইলেও, নিজের জীবনের গতিপথ নিজেই নির্ধারণ করতে চায় ডলি কুমারী নামের ওই মেয়ে। ডলির পিতা কৈলাশ কুমার পণ্ডিত কোদেরমা জেলার একটি সরকারি স্কুলের শিক্ষক। বিয়ে থামাতে বাবাকে রাজি করাতে না পেরে ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী রাঘুবর দাশের শরণাপন্ন হন ডলি। তিনি মুখ্যমন্ত্রীকে বলেন, আমি আরও পড়াশুনা করতে চাই। কিন্তু আমার বাবা-মা আমাকে বিয়ে দিতে চান। এসব বলে ডলি তার পিতার সঙ্গে কথা বলতে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে অনুরোধ করেন। এ খবর দিয়েছে টাইমস অব ইন্ডিয়া।

শনিবার নিজের ঘরে জনগণের সঙ্গে বৈঠক করছিলেন রাঘুবর দাশ। এ সময়ই তার সঙ্গে দেখা করেন ডলি কুমার। তার অনুরোধ শুনে অভিভূত হয়ে যান মুখ্যমন্ত্রী রাঘুবর। তিনি সঙ্গে সঙ্গেই ডলির পিতা কৈলাশ কুমারের সঙ্গে কথা বলেন। কৈলাশ কুমারকে তিনি এখনই তার মেয়ের বিয়ে না দিতে অনুরোধ করেন। কৈলাশ বলেন, আমি একটি ফোনকল পাই। ফোন ধরার পরই একটি কণ্ঠস্বর বলে উঠে, আমি রাঘুবর দাশ বলছি। মুখ্যমন্ত্রীর কণ্ঠ শুনেই আমি স্তব্ধ হয়ে যাই! এরপর আমি টেলিভিশনে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে আমার মেয়েকে দেখি। কৈলাশ অবশ্য জানিয়েছেন, তিনিও মেয়েকে লেখাপড়া করাতে চান। কিন্তু নিজের আর্থিক দুর্বলতার কারণেই মেয়ের ইচ্ছা পূরণ করতে পারছেন না তিনি।

বলেন, আমি আগামী বছরই অবসরে যাচ্ছি। অথচ, আমার এখনও দুই মেয়ে অবিবাহিত। সাত সন্তানের পিতা কৈলাশ কুমার বলেন, আমার পাঁচ মেয়ের মধ্যে তিন মেয়েকে বিয়ে দিয়েছি। যেহেতু আগামী বছর আমার চাকরি আর থাকবে না, তাই আমি চাই বাকি ২ মেয়েরও বিয়ে হোক। তবে মুখ্যমন্ত্রী তাকে কথা দিয়েছেন, তার পরিবারকে সাহায্য করবেন তিনি। তিনি রাঁচির ডেপুটি কমিশনার (ডিসি)কে কৈলাশের সঙ্গে দেখা করার নির্দেশ দিয়েছেন। একই সঙ্গে ডিসিকে তিনি ডলির শিক্ষা নিশ্চিত করারও নির্দেশ দিয়েছেন। ডলি কুমারী জানিয়েছেন, গুমলার এক মেয়েকে মুখ্যমন্ত্রী সহায়তা দিয়েছিলেন।

সে খবর শুনেই তার কাছে যাই আমি। গুমরার বাসিন্দা বিরসামুনি কুমারীকে ১৩ বছর বয়সেই বিয়ে দিতে উঠেপড়ে লাগে তার পরিবার। কিন্তু অপরিণত বয়সে বিয়ে করতে অস্বীকার করে বিরসামুনি। নিজের বাল্যবিবাহ ঠেকাতে সে নিজেই চলে যায় গুমলা প্রশাসনের কাছে। পরবর্তীতে বাল্যবিবাহের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোয় তাকে পুরস্কৃত করেন মুখ্যমন্ত্রী রাঘুবর দাশ। ডলি বলেন, আমি বিরসামুনির গল্প শুনেছি। আমি শুনেছি, কিভাবে সে বাল্যবিবাহ ঠেকিয়েছিল। সে আর্থিক সাহায্যও পেয়েছে রাজ্য সরকারের কাছ থেকে। আমার পরিবার অবশ্য আমার শিক্ষার খরচ বহন করছে। আমার আর্থিক সাহায্য দরকার ছিল না। কিন্তু আমি চেয়েছিলাম, মুখ্যমন্ত্রী যাতে আমার পরিবারকে একটু বুঝিয়ে বলেন যে, আমার পড়ালেখা অব্যাহত রাখা উচিত।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

তেহরানে বাংলাদেশ দূতাবাসের সবাইকে দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত

ইরান-ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত ক্রমেই উদ্বেগজনক রূপ নিচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতেবিস্তারিত পড়ুন

সংঘাতের মাঝেও তেহরানের বায়ুমান ঢাকার চেয়ে ভালো

সোমবার রাত থেকেই দফায় দফায় কয়েক পশলা বৃষ্টি হয়েছে ঢাকায়।বিস্তারিত পড়ুন

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

গল আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজের প্রথমটিতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষেবিস্তারিত পড়ুন

  • নেতানিয়াহু: তেহরানের আকাশ দখলে, জয়ের পথে ইসরায়েল
  • অবিলম্বে তেহরান খালি করার আহ্বান ট্রাম্পের
  • ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কিকে স্বৈরাচারী শাসক বললেন ট্রাম্প
  • ধর্ষণের অভিযোগের তদন্ত চলায় এমবাপ্পেকে বিজ্ঞাপন থেকে সরাল রিয়াল
  • মিয়ানমারে বন্যায় মৃতের সংখ্যা দ্বিগুণ বেড়ে ২২৬
  • ইসরাইলি হামলায় আরও ৩৮ ফিলিস্তিনি নিহত
  • বিক্ষোভকারীদের অধিকার সমুন্নত রাখতে সরকারের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের
  • একদিনে গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহত ৫৭ ফিলিস্তিনি 
  • কানে ব্যান্ডেজ নিয়ে সম্মেলনে ট্রাম্প
  • ওমানে বন্দুকধারীর হামলায় মসজিদের কাছে   ৪জন নিহত
  • ট্রাম্পকে গুলি করা ব্যক্তি দলের নিবন্ধিত ভোটার
  • প্রেসিডেন্ট মাসুদকে সতর্কতা ইরানিদের