শনিবার, নভেম্বর ২৩, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

যেন সাংবাদিকরাই মাঠের হুমকি!

খুলনা শেখ আবু নাসের স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ের তৃতীয় টি- টোয়েন্টি ম্যাচে হয়রানির শিকার হতে হলো সাংবাদিকদের। সাংবাদিকদের জন্য বরাদ্দ করা নির্দিষ্ট গেট দিয়ে ঢুকতে গিয়ে বাজে আচরণের মুখে পড়তে হয়েছে অনেককে। অথচ তার কিছুক্ষণ পরই মূল গেট দিয়ে টিকেট ছাড়াই শোডাউন দিতে দিতে কয়েকশো মোটর সাইকেল স্টেডিয়ামে ঢুকে পড়ে।

ম্যাচ শুরু হতে তখনো ঘন্টাখানেক বাকি। স্টেডিয়াম গিয়েই দেখা গেল ব্যাপক নিরাপত্তা। উপলক্ষ- বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন আসবেন বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ের মধ্যকার তৃতীয়। মূল গেট দিয়ে ঢুকতে দেয়া হলো না সাংবাদিকদের।

বাঁশের বানানো খোয়ারের মতো লাইন দিয়ে ঢুকতে গেলেও সেখানে বাঁধা। বলা হলো অন্যটা দিয়ে যান। অথচ আগের দুই ম্যাচে ওটাই ছিল মিডিয়ার জন্য। এরপর একটু আগাতেই এক নিরাপত্তাকর্মীর হুমকি, একটু ধাক্কা দেয়ার মতো করেই বললেন ‘ব্যাগ চেক করতে হবে।’ গায়ে হাত দেয়ার কথা তুলতেই তিনি বলে দিলেন ‘এটাই আমাদের কাজ।’

তবে ব্যাগ চেক করার দায়িত্ব যে তার নয় সেটা কিছুক্ষণ পরই বোঝা গেল। কারণ একটু আগাতেই ইউনিফর্ম পরা এক সিকিউরিটি ব্যাগের প্রতিটা চেইন খুলে খুলে দেখলেন। ব্যাগ চেক করা তবু শেষ হলো না। পাঁচ ছয় জন সংবাদিক যখন প্রেসবক্সের উদ্দেশে হাঁটা শুরু করেছেন, তখন দূর থেকে আওয়াজ এলো, ‘এই আপনাদের ব্যাগ।’

আর এই আওয়াজেই কয়েকজন ক্রীড়া সাংবাদিক প্রতিবাদ করে ওঠেন। ওয়াকিটকি নিয়ে রাজত্ব করে বেড়ানো সেই নিরাপত্তাকর্মীকে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করেন, ‘কত জায়গায় চেক করা হবে। আগের দুই ম্যাচে কেন চেক করা হলো না?’ তবে কোনো সদুত্তর আসেনি। একপ্রকার গায়ের জোর নিয়েই কথা বলতে থাকেন তিনি।
আছে আরো বিপত্তি। এক সাংবাদিকের অ্যাক্রিডিটেশন কার্ডই টেনে ছিড়ে ফেলেছেন সাইফুল ইসলাম পিয়াস নামের এক নিরাপত্তাকর্মী। কার্ড ছিড়ে বাংলা সিনেমার মতো ডায়ালগও দিতে দেখা যায় তাকে। বলেন, ‘আমি সন্ত্রাসের মতোই আচারণ করি’। এক পুলিশ কর্মী ও আরেক কার্ড ধারী বলেন, ‘ভাই উনি শেখ সোহেলের বন্ধু। মাঠের সবকিছু। অনেক ক্ষমতা।’ যদিও বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালক শেখ সোহেলের দাবি, ‘আমি তেমন কাউকে কোনো শক্তির দেয়ার কথা জানায়নি যে স্বেচ্ছাচারিতা করবেন।’

এরপরই একঝাকে কয়েকশ মোটর সাইকেল ঢুকে গেল স্টেডিয়ামে। দেয়াল টপকেও মাঠে ঢুকলো অনেকে। কিন্তু কোথাও কেউ নেই, নিরাপত্তাকর্মীদের মাথাব্যথাও নেই। এক পুলিশকর্মী বলেন, ‘ভাই সংখ্যাটা পাঁচশোর মতো হতে পারে।’ অর্থাৎ পাঁচশো মোটরসাইকেল। যাদের ছিল না কোনো টিকেট আর মোটর সাইকেলে ছিল না বিসিবির কোনো স্টিকার। তবে কি সাংবাদিকরাই মাঠের জন্য হুমকি!

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ডিএমপি: ৫ আগস্ট পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে

ঢাকা মহানগর পুলিশের রমনা বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মো. সারোয়ার জাহানবিস্তারিত পড়ুন

আমির খসরু: নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণকে দেশের মালিকানা ফিরিয়ে দিতে হবে

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, “গণতন্ত্রেরবিস্তারিত পড়ুন

নারায়নগঞ্জে কোটা আন্দোলনকারীর উপর আক্রমন

নিজস্ব প্রতিবেদক : নারায়নগঞ্জ জেলার সোনারগাঁ এলাকায় কোটা আন্দোলনকারী সংগঠকবিস্তারিত পড়ুন

  • কুড়িগ্রামে ভয়াবহ বন্যায় ২ লাখ মানুষ পানিবন্দী
  • সিলেটে নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত
  • চালু হচ্ছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা সীমান্ত হাট
  • রায়পুরায়  বিএনপির প্রায় ১০০ নেতা কর্মী আ’লীগে যোগদান
  • সিলেটে ৯ ঘণ্টা পর রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
  • সকাল থেকে ঢাকায় বৃষ্টি
  • রাজধানীতে পৃথক ঘটনায় দুই নারীর আত্মহত্যা
  • ছুটি শেষে কর্মচঞ্চল আখাউড়া স্থলবন্দর
  • নোয়াখালীতে অস্ত্র ঠেকিয়ে কিশোরীকে অপহরণের অভিযোগ
  • নান্দাইলে চাচাতো ভাইয়ের হাতে চাচাতো ভাই খুন
  • সিলেট বিভাগের বন্যা ভয়ঙ্কর রুপ নিচ্ছে
  • সবুজবাগে পরিবেশমন্ত্রীর সেলাই মেশিন বিতরণ