যেভাবে জঙ্গি দলে যায় তামিমের সহযোগী রাব্বি
যশোর প্রতিনিধি: নারায়ণগঞ্জে‘অপারেশন হিট স্ট্রং ২৭’ নামের এক ঘণ্টার অভিযানে নব্য জেএমবির প্রধান ও গুলশান হামলার মাস্টারমাইন্ড তামিম আহমেদ চৌধুরীসহ তিনজন নিহত হন।বাকি দুইজন হলেন ধানমণ্ডির তাওসিফ হোসেন ও যশোরের কাজী ফজলে রাব্বী।
যশোরের কাজী ফজলে রাব্বী সম্পর্কে জানা গেছে কিছু তথ্য।গ্রামের বাসিন্দাদের সাথে কথা বলে জানা যায় রাব্বী এলাকায় কারও সঙ্গেই মিশতেন না। বাড়ির পাশে মসজিদে নামাজ পড়তে আসতেন। সেখানকার ইমাম রাব্বীসহ চার-পাঁচজনকে জঙ্গি তৎপরতার সঙ্গে সম্পৃক্ত করার প্রয়াস চালান। বিষয়টি জানার পর স্থানীয় লোকজন ইয়াহহিয়াকে ওই মসজিদ থেকে বের করে দেন।
এক প্রতিবেশী বলেন, ‘রাব্বীরা কেউই এলাকার লোকজনের সঙ্গে মিশতেন না। বাড়ির পাশে মসজিদে নামাজ পড়তেন। এখানে (মসজিদে) বিভিন্ন সময় বিভিন্ন এলাকার মুসল্লিরা আসতেন, এমনকি মধ্যপ্রাচ্যের লোকজনও আসতেন। রাব্বী বাড়ি থেকে যেদিন চলে যান, হুজুরদের সঙ্গেই গিয়েছিলেন।’
রাব্বীর আরেক প্রতিবেশী জানান, সে বাড়িতে ল্যাপটপ ব্যবহার করতো। কিন্তু ঘরে তার বাবা-মা ঢুকলেই তা বন্ধ করে দিতো। তার বাসায় জেহাদের নানা বই পাওয়া যায়, যেগুলো তার বাবা নষ্ট করে ফেলেছেন।
গত মাসে যশোর পুলিশ যে পাঁচজনকে জঙ্গি হিসেবে সাব্যস্ত করে পোস্টার ছাপে, ফজলে রাব্বির নাম ও ছবি সেই তালিকায় দ্বিতীয় নাম্বারে ছিল। তিনি যশোর সরকারি মাইকেল মধুসূদন কলেজের পদার্থবিদ্যা (অনার্স) দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র ছিলেন।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
রবিবার যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
গ্যাস পাইপলাইনের মেরামত কাজ ও জরুরি স্থানান্তরের জন্য রবিবার দেশেরবিস্তারিত পড়ুন
জেমিনি চ্যাটবটে যুক্ত হলো মেমোরি, যে সুবিধা পাওয়া যাবে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চ্যাটবট জেমিনিতে নতুন সুবিধা যুক্ত করেছে গুগল।বিস্তারিত পড়ুন
ঢাকা সিটি কলেজে ক্লাস বন্ধ রাখা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
ঢাকা কলেজের বাস ভাঙচুরের ঘটনাকে কেন্দ্র করে গত বুধবার সংঘর্ষেবিস্তারিত পড়ুন