যে কারণে ১৭ মার্চ জাতীয় শিশু দিবস পালিত হয়

আজ ১৭ মার্চ, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৯৭তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস।
স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি, বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত এই নেতা ১৯২০ সালের এই দিনে গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়ায় এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহন করেন।
আমাদের জাতির পিতাকে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট মাত্র ৫৫ বছর বয়সে ঘাতকদের হাতে প্রাণ দিতে হয়েছিল।
জাতি যথাযোগ্য মর্যাদা ও উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে আজ দিবসটি উদযাপন করবে। দিনটিতে সরকারি ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।
বঙ্গবন্ধু কখনো জন্মদিন পালন করতেন না। তিনি শিশুদের দারুণ পছন্দ করতেন, ভালোবাসতেন। যে কারণে দিনটি শিশুদিবস হিসেবে পালন করা হয়। আমাদের আমন্ত্রণে জানুয়ারির তৃতীয় সপ্তাহের প্রথম দিকে ‘আমাদের অর্থনীতি’ কার্যালয়ে বৈঠকে এসেছিলেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। বঙ্গবন্ধুর স্মৃতিচারণ করার সময় আলোচনার একপর্যায়ে তিনি জানালেন, ১৯৭১-এর ১৭ মার্চ। পাকিস্তানের ইয়াহিয়ার সঙ্গে বৈঠকের পর সেদিন দেশি-বিদেশি বহু সাংবাদিক নানারকম প্রশ্ন করেছিলেন। বঙ্গবন্ধুকে একজন বিদেশি সাংবাদিকের প্রশ্নটি ছিল এ রকম আজ তো আপনার জন্মদিন। দিনটি কীভাবে কাটালেন এ সম্পর্কে কিছু বলুন।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু সেদিন উত্তরে বলেছিলেন, আমি জন্মদিন পালন করি না। আমার আবার জন্মদিন কী আর মৃত্যুদিনই কী। জন্মদিনে আমি কেক কাটি না, মোমের বাতি জ্বালাই না। যে দেশের মানুষ অর্ধাহারে-অনাহারে দিন কাটায় সেই দেশের মানুষের নেতা আমি। আমার জীবন বাংলার জনগণের জন্য। তাদের উৎসর্গ করেছি আমার জীবন। সূত্র: আমাদের অর্থনীতি
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ব্যাংকক থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
ষষ্ঠ বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনে অংশগ্রহণ শেষে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদবিস্তারিত পড়ুন

বিশ্বকবির ম্যুরাল থেকে কালি মুছে দিল উপজেলা প্রশাসন
কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলায় বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ম্যুরালে কালি দিয়ে মুখবিস্তারিত পড়ুন

ফখরুল: ইউনূস–মোদির বৈঠক আশার আলো দেখাচ্ছে
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন