শুক্রবার, নভেম্বর ১, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

যে কোনো মুহূর্তে সাকা-মুজাহিদের ফাঁসি

মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ ও বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর রায় বাস্তবায়নের জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারা কর্তৃপক্ষ। এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুই জনের রিভিউ আবেদন খারিজের রায় প্রকাশ করে।

রিভিউ খারিজের এক দিনের মধ্যে গতকাল শেষ বিকালে প্রধান বিচারপতিসহ চার বিচারপতির স্বাক্ষরিত এই রায় প্রকাশ হয়। পরে সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার কার্যালয় পুলিশ প্রহরায় বিশেষ বার্তা বাহকের মাধ্যমে রিভিউয়ের রায় যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালে পাঠিয়ে দেয়। রাতেই ট্রাইব্যুনাল রায়ের কপি ঢাকার জেলা প্রশাসক ও কেন্দ্রীয় কারা কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠায়।

কারা সূত্র জানায়, গতকাল রাত ৯টার দিকে এই রায়ের কপি ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে পৌঁছে। পরে দুই আসামিকে পৃথকভাবে রায় পড়ে শোনানো হয় বলে কারাগারের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন।

আইনানুযায়ী রিভিউর রায় প্রকাশের পর সরকার যে তারিখ ও সময় নির্ধারণ করে দেবে সেই তারিখ ও সময়ে কারা কর্তৃপক্ষ ফাঁসি কার্যকরে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে।

গতকাল রাত ৯টার দিকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ইত্তেফাককে বলেন, ‘আইনগত বিষয় যাচাই-বাছাই করেই রায় কার্যকর করা হবে। সে অনুযায়ী আজ (বৃহস্পতিবার) রাতে ফাঁসি কার্যকর হচ্ছে না।’

কারা সূত্র জানায়, মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দু’জনকেই রায়ের কপি পড়ে শোনানো হবে এবং প্রাণভিক্ষার আবেদন বিষয়ে জানতে চাওয়া হবে। যদি তারা প্রাণভিক্ষার আবেদন করেন, সেক্ষেত্রে আইন অনুযায়ী পদক্ষেপ নেয়া হবে। যদি না করেন, তখন সিদ্ধান্ত জানতে চাওয়া ম্যাজিস্ট্রেট বিষয়টি কারা কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে দেবে।

উল্লেখ্য, এর আগে মানবতাবিরোধী অপরাধে ফাঁসির দণ্ড কার্যকর করা আব্দুল কাদের মোল্লা ও কামারুজ্জামান রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষার আবেদন করেননি।

সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী ও আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ যদি প্রাণভিক্ষার আবেদন না করেন, সেক্ষেত্রে রায়ের কপি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে। এরপর নির্বাহী আদেশের ফাইল প্রস্তুত করে তা পাঠানো হবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আদেশের ফাইলে স্বাক্ষর করার পরই রায় কার্যকর করা হবে।

গতকাল দুপুরে সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী ও আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদের সঙ্গে কারাগারের ভেতরে সাক্ষাত্ করেছেন তাদের স্বজনরা। অপরদিকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার ও আশপাশ এলাকার নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে। কারা ফটকে পুলিশ, কারারক্ষীর পাশাপাশি র্যাবও দায়িত্ব পালন করছে। কারাগারের আশপাশের সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। কারাগারের আশপাশের উঁচু ভবনের ছাদেও বসানো হয়েছে পুলিশ প্রহরা।

কারা অধিদফতরের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা বলেন, যে কোনো আসামির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার জন্য কারাগার প্রস্তুত থাকে। সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী ও আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদের ক্ষেত্রেও সেই প্রস্তুতি রাখা হয়েছে।

প্রস্তুত জল্লাদ

কারা সূত্র জানায়, ফাঁসি কার্যকরের জন্য চার জল্লাদ প্রস্তুত রাখা হয়েছে। ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের ভেতর বাঁশ ও সামিয়ানা নিয়ে রেখেছে কারা কর্তৃপক্ষ।

সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর সঙ্গে স্বজনদের সাক্ষাত্

গতকাল ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের ভেতরে সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর সঙ্গে দেখা করেছেন তার স্বজনরা। বেলা ১২টার আগে সালাহউদ্দিন কাদের চৌধরীর স্ত্রী, ছেলে, পুত্রবধূসহ পরিবারের ২২ জন তিনটি গাড়িতে করে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে পৌঁছান; কিন্তু ১৫ জনের সাক্ষাতের আবেদন করায় শেষ পর্যন্ত সাতজনকে বাইরেই অপেক্ষায় থাকতে হয়। বেলা সাড়ে ১২টার দিকে তারা কারাগারে প্রবেশ করেন। তারা সেখানে এক ঘণ্টা অবস্থান করেন। তবে কারাগার থেকে বেরিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে তারা কোনো কথা বলেননি। কারাগারে দেখা করতে যাওয়া এই ১৫ সদস্য হলেন সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর স্ত্রী ফারহাত কাদের চৌধুরী, বড় ছেলে ফজলুল কাদের চৌধুরী ও তার স্ত্রী দানিয়া আহমেদ, ছোট ছেলে হুম্মাম কাদের চৌধুরী, মেয়ে ফারজিন কাদের চৌধুরী ও তার স্বামী জাফর খান, সাকার ভাই গিয়াসউদ্দিন কাদের চৌধুরী ও জামালউদ্দিন কাদের চৌধুরী, ভাবি সেলিনা চৌধুরী ও মাহবুবা চৌধুরী, ভাতিজা ওমর আহমেদ আদেল ও শাকিল কাদের চৌধুরী, দুই বোন জুবাইদা মনোয়ার ও হাসিনা কাদের এবং কাজিন ইকবাল হোসেন।

রাষ্ট্রপতির কাছে চিঠি লিখবেন মুজাহিদ

গতকাল বেলা ১টা ৫০ মিনিটে আলী আহসান মুজাহিদের পরিবারের সদস্যরা কারাগারে প্রবেশ করেন। মুজাহিদের ছেলে আলী আহমেদ মাবরুরসহ মোট ১২ জন স্বজন তার সঙ্গে দেখা করেন। পরিবারের পক্ষ থেকে ওই ১২ জনেরই দেখা করার জন্য কারা কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করেছিল মুজাহিদের পরিবার। প্রায় এক ঘণ্টা সাক্ষাত্ শেষে তারা বেরিয়ে আসেন।

কারাগার থেকে বেরিয়ে মুজাহিদের ছেলে আলী আহমেদ মাবরুর সাংবাদিকদের বলেন, তার বাবা সুস্থ আছেন। আইনজীবীদের সঙ্গে পরামর্শ করে তিনি রাষ্ট্রপতির কাছে আবেদন করবেন; কিন্তু সেটা প্রাণভিক্ষার নয়। কী বিষয়ে আবেদন করবেন এমন প্রশ্নের জবাবে মাবরুর বলেন, তার বাবা এ ব্যাপারে স্পষ্ট কিছু বলেননি। আইনজীবীর সঙ্গে পরামর্শ করেই তিনি সেটা করবেন। তবে তিনি রাষ্ট্রপতির কাছে চিঠি লিখবেন। বাবা তাকে জানিয়েছেন, মহামান্য রাষ্ট্রপতি একজন আইনজীবী। তাই তার কাছে তিনি চিঠি লিখবেন। এ সময় মুজাহিদের ছোট ভাই আলী আফজাল মোহাম্মদ খালেস জানান, মুজাহিদ মানসিকভাবে শক্ত আছেন। তিনি শারীরিকভাবেও ভালো আছেন। তার মধ্যে কোনো টেনশন নেই।

মুজাহিদের সঙ্গে দেখা করা ১২ স্বজন হলেন—তার স্ত্রী তামান্না-ই-জাহান, ছোট ভাই আলী আফজাল মোহাম্মদ খালেস, ছোট ভাই ওজায়ের এম এ আকরাম, বড় ছেলে আলী আহম্মদ তাজদীদ, মেজো ছেলে আলী আহম্মদ তাহকিক, ছোট ছেলে আলী আহম্মদ মাবরুর, মেয়ে তামরিনা ?বিনতে মুজাহিদ, বড় ছেলের স্ত্রী ফারজানা জেবিন, মেজো ছেলের স্ত্রী নাসরিন কাকলি, ছোট ছেলের স্ত্রী সৈয়দা রুপাইদা, ভাগনে আ ন ম ফয়েজ হাদী সাব্বির ও স্বজন নূরুল হুদা।

আইনজীবীদের সঙ্গে দেখা করার আবেদন

আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদের সঙ্গে আজ শুক্রবার সকাল ১০টায় দেখা করার জন্য গতকাল বিকালে কারা কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করেছেন তার আইনজীবীরা।

উল্লেখ্য, আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ ও সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর ফাঁসির আদেশ বহাল রেখে সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগ বুধবার তাদের চূড়ান্ত রায় ঘোষণা করে। বাংলাদেশে ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে তাদের এই দণ্ড দেয় আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত। দুই জনের তরফ থেকেই এই রায় পুনর্বিবেচনার আবেদন জানানো হয়েছিল; কিন্তু আপিল বিভাগ দুইটি আবেদনই খারিজ করে দেয়।

রিভিউ খারিজের পূর্ণাঙ্গ

রায় কারাগারে

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর রিভিউ খারিজের পূর্ণাঙ্গ রায়টি লিখেছেন প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহা। লিখিত রায়টি ১৩ পৃষ্ঠার। জামায়াত নেতা আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদের রিভিউয়ের রায় লিখেছেন বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী। লিখিত রায়টি ২৯ পৃষ্ঠার। রায় দুটি লেখার পর তাতে চার বিচারপতি স্বাক্ষর করেন। অপর দুই বিচারক হলেন বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানা ও বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন।

রিভিউ খারিজের রায়ে বলা হয়, সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ের সনদ কেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারে এবং আপিল শুনানির সময় দাখিল করা হলো না? শেষ সময়ে দাখিল করা এ সনদ সম্পর্কে রায়ে বলা হয়েছে, আদালতকে দ্বিধাদ্বন্দ্বে ফেলতে এ জাল সনদ দাখিল করা হয়েছে। এ ছাড়া আসামি পক্ষ সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর রায় পুনর্বিবেচনা করা যায়, এমন কোনো বক্তব্য উপস্থাপন করতে পারেনি। আগের দেয়া রায়ে কোনো ভুল আছে—এ ধরনের কোনো যুক্তি উপস্থাপনেও আইনজীবীরা ব্যর্থ হয়েছেন। ফলে রায় পরিবর্তনে আদালতের হস্তক্ষেপ করার কোনো সুযোগ নেই।

মুজাহিদের রিভিউ খারিজের রায়ে বলা হয়, মুজাহিদ পূর্ব পাকিস্তান ইসলামী ছাত্র সংঘের সভাপিত ছিলেন এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। তিনি ইসলামী ছাত্র সংঘকে নেতৃত্ব দিয়েছেন এবং সংগঠিত করেছেন যা মুক্তিযুদ্ধের সময় বদর বাহিনীতে রূপ নেয়। মুজাহিদ বদর বাহিনীরও নেতৃত্ব দেন। ইসলামী ছাত্র সংঘ ও বদর বাহিনীর মুক্তিযুদ্ধকালীন ভূমিকা তাদের অপরাধ মামলায় বিবেচনা করা হয়েছে। ওদের নৃশংসতার দায় বদর বাহিনীর প্রধান হিসাবে মুজাহিদ দায় এড়াতে পারেন না।

রায়ে বলা হয়েছে, বুদ্ধিজীবীদের অপহরণ হত্যা ছিল ঠাণ্ডা মাথার বর্বরতা। যা হিটলারের গ্যাস চেম্বারের গণহত্যা বা জালিয়ানওয়ালাবাগের নৃশংসতার সঙ্গে তুলনা করা যায়। আপিল বিভাগ রায়ে বলেছে, অস্ত্রহীন সাধারণ মানুষের ওপর হামলা যা একাত্তরে বদর বাহিনী করেছিল তা কি ইসলাম সমর্থন করে? একাত্তরে সাধারণ ও স্বাধীনতাকামী মানুষের ওপর যে নির্যাতন করা হয়েছে, সেসব ক্ষতিগ্রস্ত নারী-শিশুর দুর্বিষহ যন্ত্রণা, চোখের পানি এবং তাদের প্রতি ন্যায় বিচার নিশ্চিত করার দায়িত্ব থেকেই ট্রাইব্যুনালের দেয়া মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখা হয়েছে। ঘটনার গভীরতা ও অপরাধের ভয়াবহতা বিবেচনায় অপরাধীকে যথাযথ শাস্তি দেয়া আদালতের দায়িত্ব। আর সেই দায়িত্ববোধ থেকেই মুজাহিদকে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়েছে। মৃত্যুদণ্ড বহালের রায়ে আইনগত কোনো ভুল ছিল না। এ কারণে রায় পুনর্বিবেচনার আবেদনে (রিভিউ আবেদন) রায় পরিবর্তনে আদালতের হস্তক্ষেপ করার কোনো সুযোগ নেই।

রায় কার্যকর সরকারের সিদ্ধান্তের উপর নির্ভর করে :অ্যাটর্নি জেনারেল

অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম বলেছেন, মুজাহিদ ও সালাহউদ্দিন কাদেরের ফাঁসি কার্যকরের ব্যাপারটি সরকারের সিদ্ধান্তের উপর নির্ভর করছে। তবে এখন দুই আসামি রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষা চাইতে পারেন। এ ছাড়া আর কোনো বিষয়ে আবেদনের সুযোগ নেই। আসামিকে নিজ হাতে প্রাণভিক্ষার আবেদন লিখতে হয় বলে জানান তিনি। সুপ্রিম কোর্ট থেকে রিভিউয়ের রায় গতকাল রাতে যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালে পৌঁছানোর পর সেখানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

সূত্র: ইত্তেফাক

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ড. ইউনূসের মন্তব্য দেশের মানুষের জন্য অপমানজনক : আইনমন্ত্রী

আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, কর ফাঁকি দেওয়ার মামলাকে পৃথিবীর বিভিন্নবিস্তারিত পড়ুন

ময়মনসিংহে ওসি-এসপি’র বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর

সরকারি দায়-দায়িত্ব ও কর্মকান্ডে স্বচ্ছতা ও দায়বদ্ধতা বৃদ্ধি, সম্পদের যথাযথবিস্তারিত পড়ুন

ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠায় জনগণের সাথে রায়েছে বিচার বিভাগ

দেশের মানুষের ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে বিচার বিভাগ জনগণের সঙ্গে আছেবিস্তারিত পড়ুন

  • কোকেনের সবচেয়ে বড় চালানে জড়িতদের নাম পেয়েছে ডিএনসি
  • বাংলাদেশ ব্যাংক ও দুদকের ৭২ কর্মকর্তার চাকরি ছাড়ায় নানা আলোচনা
  • মূল্য ৭ কোটি: পঞ্চগড়ে কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার
  • নারায়নগঞ্জে কলেজ ছাত্রী যৌন হয়রানি ও লাঞ্চনার শিকার
  • বিচারকদের শৃঙ্খলাবিধির গেজেট নিয়ে আদেশ
  • জাতীয় শোক দিবসে রাজধানীতে বাড়তি নিরাপত্তা
  • মানবতাবিরোধী অপরাধ: আজহার-কায়সারের আপিল শুনানি ১০ অক্টোবর
  • নারায়ণগঞ্জের আলোচিত সাত খুন মামলা: হাইকোর্টের রায় ২২ আগস্ট
  • আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মৃত্যুদণ্ড পাওয়া রাজাকার হাফিজ গ্রেপ্তার
  • সেলিম ওসমান অসুস্থ, চার্জ শুনানি হল না
  • স্ত্রী-শাশুড়িসহ তুফান ফের রিমান্ডে
  • এই রায়ে আমি ব্যথিত: অ্যাটর্নি জেনারেল