সোমবার, সেপ্টেম্বর ৩০, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

যে খাবারগুলো এনার্জি ড্রিংকের মতো কাজ করে!

এনার্জি ড্রিংক পান করলে আপনার এনার্জি বৃদ্ধি পায় ও শারীরিক সামর্থ্য ও বৃদ্ধি পায়। কিন্তু নিয়মিত এনার্জি ড্রিংক গ্রহণ করা স্বাস্থ্যের জন্য ভালো নয় কারণ এগুলোতে ক্যাফেইন, চিনি ও রাসায়নিক অ্যাডেটিভস থাকে। গর্ভবতী মহিলা, বয়স্ক মানুষ এবং যাদের কিডনি ও লিভারের সমস্যা আছে তাদের জন্য এনার্জি ড্রিংক ক্ষতিকর। এনার্জি ড্রিংকের মতোই কাজ করে এমন খাবার যদি পাওয়া যায় তাহলে কেমন হয়? হাঁ এমন কিছু আশ্চর্য খাবার আছে যা খেলে আপনার শারীরিক সক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে, এনার্জি লেভেল হাই হবে এবং ক্লান্তি ও অবসাদ দূর হবে। এই খাবার গুলোতে কোয়ারসেটিন নামের অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে যা শরীরের কোষে নতুন মাইটোকন্ড্রিয়ার গঠনে সাহায্য করে। মাইটোকন্ড্রিয়াকে কোষের শক্তিঘর বলা হয়ে থাকে। এটি শারীরিক কাজের সময় মাংসপেশীকে অনেক বেশি অক্সিজেন সরবরাহ করে। এই খাবার গুলো ওজন কমাতেও সাহায্য করে। কারণ এরা শরীরে স্ট্রেস হরমোন করটিসোল উৎপাদনে বাঁধা দেয়। এই হরমোন শরীরে মেদ জমতে সাহায্য করে এবং মানুষ স্থূলাঙ্গ হয়। সেই খাবার গুলো সম্পর্কে জেনে নেই আসুন।

১। পেঁয়াজ
১০০ গ্রাম পেঁয়াজে ২০ গ্রাম এনার্জির উন্নতিকারী কোয়ারসেটিন থাকে। পেঁয়াজ আপনার শরীরকে শক্তি প্রদান করে এবং স্ট্যামিনা বৃদ্ধি করে। তারা শরীরের প্রদাহ কমায় এবং সবচেয়ে ভালো অ্যান্টি অক্সিডেন্ট খাদ্য। এছাড়াও পেঁয়াজ অ্যালার্জি ও শ্বাসতন্ত্রের সমস্যা প্রতিরোধ করে।

২। গ্রিন টি
১০০ গ্রাম গ্রিন টিতে ১.৬৯ মিলিগ্রাম কোয়ারসেটিন থাকে। গ্রিনটি পান করলে শুধু ওজনই কমেনা বরং এনার্জি লেভেল ও বৃদ্ধি পায়। তাই কাজে বের হওয়ার আগে গ্রিনটি পান করুন। এতে ক্যাফেইন এর পরিমাণ ও কম থাকে। Dr. Marcola তাঁর একটি গবেষণায় দেখিয়েছেন যে, গ্রিনটি পান করলে ৩৩% ফ্যাট পুরে। তিনি আরো বলেন, গ্রিনটি মেটাবোলিজম বৃদ্ধি করে, ফ্যাট সেলের বৃদ্ধি প্রতিহত করে, চর্বির রেচন বৃদ্ধি করে।

৩। আপেল
একটি মাঝারি আকারের আপেলে ১০ মিলিগ্রাম। যখন আপনার এনার্জি কম থাকবে ও ক্লান্ত অনুভব করবেন তখন আপেলই হবে আপনার সবচেয়ে ভালো বন্ধু। ১ গ্লাস আপেল জুস খেলে আর এনার্জি ড্রিংকের প্রয়োজন হবেনা।

৪। ব্ল্যাক কফি
সকালে বা দুপুরে এক কাপ ব্ল্যাক কফি পান করলে আপনার ওজন কমতে সহায়তা করবে। কারণ কফির ক্যাফেইন ক্ষুধা কমায়। কফি দেহের তাপমাত্রা বৃদ্ধি করে এবং মেটাবোলিজম উদ্দীপিত করে।

৫। স্কিম মিল্ক বা ননী বিহীন দুধ
দুধ হচ্ছে চর্বিহীন প্রোটিন, ভিটামিন ডি এবং ক্যালসিয়ামের চমৎকার উৎস যা মাংসপেশীর গঠনে ও হাড়কে শক্ত করতে কাজ করে। সর তোলা দুধে ফ্যাট ছাড়া সকল ভিটামিন থাকে। এই দুধে কিছুটা চকলেট মিশিয়ে নিতে পারেন। লোফ্যাট চকলেট মিল্ক ওয়ার্ক আউটের পরে মাসেল মেরামতে কাজ করে।

এছাড়াও টমেটো, বেরি, চেরি, পালংশাক, পানি, অ্যালোভেরা জুস, ডাবের পানি, লেবু পানি, পুদিনা চা ও ভেজিটেবল জুস আপনার এনার্জি লেভেল বৃদ্ধি করবে এবং ওজন কমাতেও সাহায্য করবে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

মানবদেহে আদার অনেক উপকার

আমাদের দিনে কয়েকবার রঙিন খাবার খাওয়া উচিত, কিন্তু আপনি কিবিস্তারিত পড়ুন

রেড মিট খাওয়ার আগে কিছু পরামর্শ জেনে নিন

কোরবানি ঈদে বেশ কয়েকদিন টানা খাওয়া হয় গরু বা খাসিরবিস্তারিত পড়ুন

জাপান ও ইউরোপে বিরল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ

জাপানে, একটি বিরল “মাংস খাওয়া ব্যাকটেরিয়া” এর কারণে এক রোগবিস্তারিত পড়ুন

  • ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু
  • কোন খাবার কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে
  • ধনিয়া পাতার উপকারি গুণ
  • ওজন কমাতে যা খাওয়া যেতে পারে
  • প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রসুন
  • ফুড সিস্টেম ড্যাশবোর্ড নীতিমালা প্রণয়ন ও গবেষণা কার্যক্রমকে সহজ করবে : খাদ্য সচিব
  • আমলকি কখনো স্বাস্থ্যের জন্য ‘বিপজ্জনক’ হয়ে ওঠে
  • বিশ্বের শক্তিশালী এমআরআই মেশিনে মস্তিষ্কের প্রথম চিত্র প্রকাশ
  • H5N1 ভাইরাস ছড়াচ্ছে, কোভিডের চাইতে 100 গুণ বেশি বিপজ্জনক
  • কত দিন পর পর টুথব্রাশ বদলাবেন?
  • ত্বকের দাগ দূর করার ঘরোয়া উপায়
  • তরমুজ খেলে কি সত্যিই ওজন কমে?