‘যৌনদাসী বানানোর চেয়ে হত্যা করে ফেলাটাই ভাল হতো’

নাদিয়া মুরাদ নামে একজন ইয়াজিদি মেয়ে বৃহস্পতিবার আইএসের হাত থেকে নিজ গ্রামে ফেরত এসেছেন। উত্তর ইরাকের নিজ গ্রামে ফেরত আসার আগে সে আইএসের কাছে তিন বছরের জন্য বন্দী ছিল। খবর রয়টার্সের।
গ্রামের স্কুল মাঠে যখন সে আসলো তখন কান্নায় ভেঙে পড়লো। তিনবছর আগে ইরাকের কজো এলাকার এই ইয়াজিদি সম্প্রদায়ের সকল নারী ও পুরুষকে এই স্কুলেই আলাদা করা হয়েছিল। পুরুষদেরকে হত্যা করা হয় এবং সকল ইয়াজিদি নারীকে যৌনদাসী বানানো হয়।
নিজের সেই কঠিন অভিজ্ঞতা নিয়ে বলতে গিয়ে নাদিয়া মুরাদ বলেন, ‘আমরা আশা করছিলাম আমাদেরকেও সেসব পুরুষদের মতো মেরে ফেলা হবে। সিরিয়ান, ইরাকি, তিউনিসিয়ান ও ইউরোপিয়ানদের কাছে বিক্রি ও ধর্ষণের শিকার হওয়ার চেয়ে সেটা ভালো হতো’
স্কুলের ছাদে দাঁড়িয়ে সাংবাদিকদের সামনে কথা বলতে গিয়ে সেসব দিনগুলোর কথা স্মরণ করেন নাদিয়া। তিনি সাংবাদিকদের জানান, তাদের গ্রাম গণকবরে ভরা। এখনো তিন হাজার ইয়াজিদি নারী আইসিসের হাতে বন্দি। তাদেরকে মুক্তির দাবি জানান এবং সকল গণকবরকে তালিকাভুক্ত করার দাবি জানান।
কজো গ্রামটি সম্প্রতি আইএসের দখল থেকে মুক্ত হয়েছে। ইরাক ও সিরিয়াতে ৪ লাখ ইয়াজিদি সম্প্রদায় বসবাস করে আসছিল। তারা মধ্যপ্রাচ্যের পুরনো কিছু ধর্ম অনুসরণ করে থাকে। আইএস তাদেরকে শয়তানের পূজারী মনে করে
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

তেহরানে বাংলাদেশ দূতাবাসের সবাইকে দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত
ইরান-ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত ক্রমেই উদ্বেগজনক রূপ নিচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতেবিস্তারিত পড়ুন

সংঘাতের মাঝেও তেহরানের বায়ুমান ঢাকার চেয়ে ভালো
সোমবার রাত থেকেই দফায় দফায় কয়েক পশলা বৃষ্টি হয়েছে ঢাকায়।বিস্তারিত পড়ুন

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
গল আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজের প্রথমটিতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষেবিস্তারিত পড়ুন