রমজানে মাসে ৮টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় মেনে চলুন ডায়বেটিসের রোগীরা
প্রায় প্রতিটি ঘরেই কেউ না কেউ ডায়বেটিসে আক্রান্ত। এই রোগটি আপাত দৃষ্টিতে তেমন ক্ষতিকর না হলেও, নিয়ন্ত্রণ বিহীন ডায়বেটিসের সমস্যা মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে। তাই ডায়বেটিসের রোগীদের সব সময় সতর্ক হয়ে চলতে হয়। রমজান মাসের এই সময়টাতেও নিয়মের ব্যতিক্রম করা উচিত নয়। তাই যারা রোজা রাখেন তারা বিশেষ কিছু সতর্কতা পালন করুন। মেনে চলুন এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো।
১) যারা রোজা রাখেন তারা প্রয়োজনে প্রত্যেকদিন রক্তের সুগারের মাত্রা পরীক্ষা করুন। কোনো ভাবেই বাদ দেবেন না। কারণ আপনার অসতর্কতা আপনার বিপদ ডেকে আনতে পারে।
২) রোজার সব চাইতে বড় সমস্যা হচ্ছে একসাথে অনেক খাবার খেয়ে ফেলা। সেহরির পর অনেকটা সময় না খেয়ে থেকে অনেকেই ইফতারের সময় খাবার হিসেব করে খান না, কিন্তু ডায়বেটিসের রোগীরা এই ভুল করবেন না।
৩) ইফতারের সময় শরবত পান করেন প্রায় সকলেই। কিন্তু ডায়বেটিসের রোগীরা ইফতারের সময় একেবারেই চিনি ছাড়া এবং ক্যাফেইন ছাড়া পানীয় পান করবেন। তবে পানীয় পান করুন দেহের পানিশূন্যতা দূর করতে।
৪) চিনি সমৃদ্ধ খাবার এবং মিষ্টি জাতীয় যাবতীয় খাবার ও ফলমূলের ব্যাপারে সর্তক থাকুন। খেজুর খেলে সমস্যা নেই তবে অবশ্যই বেশি খাবেন না।
৫) যেসকল ফলমূল ডায়বেটিসের রোগীদের জন্য ক্ষতিকর নয় সে ধরণের ফলমূল, শাক-সবজি ও ডাল রাখুন খাদ্যতালিকায়।
৬) রাতের খাবার খেয়েই ঘুমাতে চলে যাবেন না ডায়বেটিসের রোগীরা। ঘুমাতে যাওয়ার অন্তত ২ ঘণ্টা আগে রাতের খাবার খান। এবং অবশ্যই গুরুপাক খাবার থেকে দূরে থাকবেন রাতে।
৭) সেহরির সময় নিয়ম মেনে সঠিক খাবার গ্রহন করুন। পরিমিত খাবারই খান। এতেই সুস্থ থাকতে পারবেন।
৮) ডুবো তেলে ভাজা খাবার একেবারেই খাবেন না ডায়বেটিসের রোগীরা। সুস্থ থাকতে চাইলে স্বাস্থ্যকর খাবারের দিকে নজর দিন।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

মানবদেহে আদার অনেক উপকার
আমাদের দিনে কয়েকবার রঙিন খাবার খাওয়া উচিত, কিন্তু আপনি কিবিস্তারিত পড়ুন

রেড মিট খাওয়ার আগে কিছু পরামর্শ জেনে নিন
কোরবানি ঈদে বেশ কয়েকদিন টানা খাওয়া হয় গরু বা খাসিরবিস্তারিত পড়ুন

জাপান ও ইউরোপে বিরল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ
জাপানে, একটি বিরল “মাংস খাওয়া ব্যাকটেরিয়া” এর কারণে এক রোগবিস্তারিত পড়ুন