শুক্রবার, নভেম্বর ২২, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

রাষ্ট্রপতির আগে খালেদার সঙ্গে বসছে বিএনপি

নির্বাচন কমিশন গঠন ও শক্তিশালীকরণে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা খালেদা জিয়ার ১৩ দফা প্রস্তাব বঙ্গভবনে পৌঁছে দেয়ার ৬ দিনের মাথায় আলোচনার জন্য ডেকেছেন রাষ্ট্রের অভিভাবক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। আগামী রোববার (১৮ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টায় রাষ্ট্রপতির সঙ্গে বৈঠকে বসবেন বিএনপির প্রতিনিধিরা।

সোমবার বিকেলে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে পাঁচটি রাজনৈতিক দলের বৈঠকের সংবাদ প্রকাশের পর থেকেই যেন রাজনীতিতে নতুন বাতাস বইতে শুরু করে। বিএনপি নেতারা রাষ্ট্রপতির এমন উদ্যােগকে স্বাগত জানালেও গত নির্বাচনের আগের আলোচনার বিষয়টিও মাথায় রেখেছেন।

বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, রাষ্ট্রপতির সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে বিএনপির প্রতিনিধি দলে কারা থাকছেন সে বিষয়টি এখনো চূড়ান্ত করা হয়নি। এমনকি বৈঠকের প্রধান আলোচ্য বিষয় কী হবে তাও চূড়ান্ত হয়নি। এসব বিষয় চূড়ান্ত করতে শিগগিরই দলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন দলীয় চেয়াপারসন।

রাষ্ট্রপতির পক্ষ থেকে বিএনপিকে আলোচনায় বসার জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে যে চিঠি দেয়া হয়েছে তার সত্যতা স্বীকার করে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আমরা চিঠি পেয়েছি। তবে দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে বৈঠকের পরই রাষ্ট্রপতির সঙ্গে আলোচনার বিষয়টি ঠিক করা হবে।

এর আগে, গত ৫ ডিসেম্বর বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী ও ভাইস চেয়ারপারসন মেজর জেনারেল (অব.) রুহুল আলম চৌধুরী বঙ্গভবনে খালেদা জিয়ার ১৩ দফা প্রস্তাবের প্রিন্ট কপি পৌঁছে দেন। তখন অবশ্য বঙ্গভবন থেকে বলা হয়েছিল- রাষ্ট্রপতি সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ক্রমান্বয়ে এ বিষয়ে আলোচনা শুরু করবেন।

রুহুল কবির রিজভী জাগো নিউজকে বলেন, রাষ্ট্রপতির সঙ্গে আলোচনার ভিত্তি হবে খালেদা জিয়ার ১৩ দফা। তবে প্রতিনিধি দলের সদস্যদের বিষয়ে বৈঠকের পর সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।

দলের ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেন, রাষ্ট্রপতি দেশের সর্বোচ্চ অভিভাবক হলেও তিনি কিন্তু একটি দল থেকে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ এই পদে বসেছেন। সে বিষয়টি মাথায় রেখেই রাষ্ট্রপতির সঙ্গে আলাপ-আলোচনার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে বিএনপি। তবে এখনো এ বিষয়ে চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।

গত ১৮ নভেম্বর রাজধানীর একটি হোটেলে নির্বাচন কমিশন গঠন ও নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে ১৩ দফা প্রস্তাব উপস্থাপন করেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। প্রস্তাবে তিনি সবদলের সঙ্গে আলোচনা ও ঐক্যমতের ভিত্তিতে সর্বজনশ্রদ্ধেয় বিতর্কমুক্ত ব্যক্তিদের নিয়ে একটি কমিশন গঠনের প্রস্তাবনা তুলে ধরেন। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ওইদিনই বিএনপির প্রস্তাবটি প্রত্যাখ্যান করে।

সংবিধান অনুযায়ী, নির্বাচন কমিশন গঠন করার এখতিয়ার রাষ্ট্রপতির। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পরামর্শক্রমে তিনি নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগ দিতে পারেন। তবে বর্তমান কমিশন গঠনের আগে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান সার্চ কমিটির মাধ্যমে কমিশন গঠন করেছিলেন। আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে বর্তমান কমিশনের মেয়াদ শেষ হচ্ছে। বিএনপি এবারো সবদলের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছে।

এ বিষয়ে বিকল্পধারা বাংলাদেশের চেয়ারম্যান এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী রাজধানীর একটি অনুষ্ঠানে বলেছেন, আমি নিজেও রাষ্ট্রপতি ছিলাম। মূলত এসব ক্ষমতা প্রধানমন্ত্রীর হাতে। তাই তিনি বিএনপিকে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করার পরামর্শ দেন।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ফের ২ দিন রিমান্ডে আনিসুল হক

রাজধানীর বাড্ডা থানার স্বেচ্ছাসেবকদল নেতা আল-আমিন হত্যা মামলায় সাবেক আইনমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন

আমির খসরু: নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণকে দেশের মালিকানা ফিরিয়ে দিতে হবে

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, “গণতন্ত্রেরবিস্তারিত পড়ুন

জামিন পেলেন সাবেক বিচারপতি মানিক

অবৈধভাবে ভারতে অনুপ্রবেশের সময় সিলেটের কানাইঘাটের ডোনা সীমান্ত এলাকা থেকেবিস্তারিত পড়ুন

  • হাসিনার পতনে জাতির মনোজগত পরিবর্তন হয়েছে, নতুন রাজনীতি হতে হবে স্বচ্ছ: আমীর খসরু
  • বগুড়ায় হাসিনা-কাদেরের বিরুদ্ধে আরও এক মামলা
  • ১৭ বছর পর সচল হলো আবদুল আউয়াল মিন্টুর ব্যাংক হিসাব
  • বিএনপি ও সমমনা দলের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
  • বিকেলে বাসায় ফিরবেন খালেদা জিয়া
  • খালেদা জিয়া মুক্তি পেলে দেশের গণতন্ত্র মুক্তি পাবে : এ্যানী
  • রায়পুরায়  বিএনপির প্রায় ১০০ নেতা কর্মী আ’লীগে যোগদান
  • বিএনপির আন্দোলন ভুয়া, তারেক রহমানের নেতৃত্বে আতঙ্কিত: ওবায়দুল কাদের
  • খালেদা জিয়ার ৩ রোগ বড় সংকট : চিকিৎসকরা
  • মুক্তিযুদ্ধের নামে বিএনপি ভাওতাবাজি করে : ওবায়দুল কাদের
  • দেশের মানুষ ঈদ করতে পারেননি
  • বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটিতে রদবদল